সপ্তাহ জুড়ে শুকনো আবহাওয়া, জলপাইগুড়ির চেয়েও কমে গেল কলকাতার তাপমাত্রা

দুর্গাপুজোর পর থেকেই শিরশিরে আবহাওয়া টের পেয়েছে বাঙালি। নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহ থেকেই বাংলায় উঠছে না তাপমাত্রার পারদ।

Sahely Sen | Published : Nov 5, 2022 2:45 AM IST

দুর্গাপুজোর পর থেকেই শিরশিরে আবহাওয়া টের পেয়েছে বাঙালি। অক্টোবরের শেষ সপ্তাহেই কুড়ির ঘরে নেমে গেছে বঙ্গের তাপমাত্রার পারদ। সেই আবহ নিয়েই নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহে কুড়ির ঘরেই টিকে রইল বাংলার তাপমাত্রা।

আলিপুর আবহাওয়া দফতরের রিপোর্ট অনুযায়ী, ৫ নভেম্বর দিনের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকবে ২১.২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি। একই সঙ্গে বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণও থাকবে ৯৩ শতাংশ। জেলাগুলির মধ্যে আজ বাঁকুড়া ও তার পার্শ্ববর্তী অঞ্চলগুলির তাপমাত্রা সবচেয়ে কম, পারদ রয়েছে ১৯.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি। মৌসম ভবনের রিপোর্ট অনুযায়ী, তাপমাত্রার হিসেবে জলপাইগুড়ির চেয়েও কমে গেছে কলকাতার তাপমাত্রা। জলপাইগুড়িতে আজ সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রয়েছে ২৭.২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি।

উত্তরবঙ্গ ছাড়া প্রায় সব জেলাতেই বাতাসের জলীয় বাষ্পের পরিমাণ যথেষ্ট বেশি থাকবে। উত্তর ও দক্ষিণ, উভয় বঙ্গেই আকাশ মূলত শুকনো থাকবে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস। কলকাতা, মালদহ ও দক্ষিণ ২৪ পরগণার আকাশে হালকা মেঘের আনাগোনা দেখা যেতে পারে। গাঙ্গেয় উপকূলের আবহাওয়া আজ শান্ত থাকবে বলেই জানা গেছে। দিনের সর্বনিম্ন তাপমাত্রার চেয়ে সর্বোচ্চ তাপমাত্রার ফারাক দাঁড়াতে পারে বেশ অনেকটাই। আবহাওয়া দফতরের খবর অনুযায়ী, দিনের সবচেয়ে বেশি তাপমাত্রা হতে পারে প্রায় ৩১ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি।

উত্তরবঙ্গের আবহাওয়াও বৃষ্টিমুক্ত থাকবে বলেই জানাচ্ছে মৌসম ভবন। দক্ষিণে কলকাতা ও গাঙ্গেয় বঙ্গে ভোরের দিকে বেশ ঘন কুয়াশা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। আবহাওয়া দফতরের রিপোর্ট অনুযায়ী, আগামী কয়েকদিন এরকমই আবহাওয়া চলবে উত্তর ও দক্ষিণবঙ্গে। নভেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহের সোম অথবা মঙ্গলবার নাগাদ অল্প কয়েক পশলা বৃষ্টি হতে পারে উত্তরের দার্জিলিং ও কালিম্পং, এই দুই পার্বত্য জেলায়।


সায়গল হোসেনকে আর নিজেদের হেফাজতে রাখতে চায় না ইডি, আদালতের নির্দেশ মেনে ঠাঁই হল তিহাড় জেলে
আগের টেটে ৮২ নম্বর পেলেই বসা যাবে আসন্ন টেট পরীক্ষায়, লক্ষাধিক প্রার্থীকে বড় সুযোগ দিল কলকাতা হাইকোর্ট
ইলন মাস্কের দাপটের মধ্যেই বসে গেল টুইটার! সকাল থেকে ‘আরেকটি শট দিন’ লেখা দেখে ক্লান্ত ব্যবহারকারীরা
পাকিস্তান-চিন অর্থনৈতিক করিডোর নিয়ে উদ্বেগে ভারত, সার্বভৌমত্বে থাকা এলাকায় নাক গলাচ্ছে দুই প্রতিবেশী দেশ?

Share this article
click me!