লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পের মহিলাদের জন্য দুর্দান্ত পদক্ষেপ নবান্নর, এখন আর নথিভুক্ত করতে হবে না নাম

রাজ্য সরকারের সবথেকে জনপ্রিয় প্রকল্পগুলির মধ্যে একটি হল লক্ষ্মীর ভাণ্ডার। কিন্তু এবার লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পের সুবিধেভোগীদের জন্য দারুণ পদক্ষেপ নিল রাজ্য সরকার।

নবান্ন সিদ্ধান্ত নিয়েছে, লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পের নথিভুক্ত মহিলাদের নাম সরাসরি পৌছে যাবে বার্ধক্যভাতায় তালিকার।

লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পের সুবিধে পাওয়ার জন্য মহিলার বয়স হতে হবে ২৫ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে।

বার্ধক্য ভাতার জন্য মহিলা বয়স হতে হবে ৬০ বছর বা তারও বেশি।

লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পের নিয়ম অনুযায় মহিলাদের বয়স ৬০ বছরের বেশি হলে আর তারা লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পের সুবিধে পাবেন না।

লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পে নথিভুক্ত মহিলার বয়স যখন ৬০ বছর হতে যাবে তখন সরাসরি নাম চলে যাবে বার্ধক্যভাতার খাতে। আলাদ করে আবেদন করতে হবে না।

নারী , শিশু ও সমাজকল্যাণ দফতরে অধীনে পরিচালিত ওল্ডএজ পেনশন প্রকল্পের আওতায় এই সুবিধে প্রদান করা হয়। আগামী দিনে এই প্রকল্পের সুবিধে পাওয়ার জন্য আর আলাদা করে আবেদন করতে হবে না। লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের প্রাপকরা সরাসরি এই প্রকল্পের সুবিধে পাবেন।

লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পের সুবিধেভোগীদের নাম যাতে সরাসরি বার্ধক্যভাতার খাতে যায় তারজন্য একটি খসড়া ইতিমধ্যেই পেশ করা হয়েছে। মন্ত্রিসভায় অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে।

বার্ধক্য ভাতার সুবিধে পাওয়ার জন্য উপভোক্তার মাসিক আয় ১ হাজার টাকা হতে হবে। বার্ধক্য ভাতায় প্রত্যেক মহিলাকে মাসে ১ হাজার করে টাকা দেওয়া হয়।

লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পের অধীনে মহিলাদের মাসে ১ হাজার টাকা করে দেওয়া হয়। পিছিয়ে পড়া তফশিলি জাতি ও উপজাতির মহিলাদের ১২০০ টাকা করে দেয় নবান্ন।