সিবিআই আরজি কর হত্যাকাণ্ডের মূল অভিযুক্ত হিসেবে সিভিক ভলান্টিয়ার সঞ্জয় রায়কেই কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছে।
৬ ঘণ্টা জেরা
আরজি কর হত্যা মামলায় শুক্রবার সঞ্জয়কে টানা ৬ ঘণ্টা ধরে প্রশ্ন করেন বিচারক।
দিশেহারা সঞ্জয়
শিয়ালদহ আদালতের বিচারকরের জেরার মুখে প্রায় দিশেহারা অবস্থা সঞ্জয়ের। কারণ টানা ৬ ঘণ্টা ধরে শতাধিক প্রশ্ন করেন বিচারকর।
দুই দফায় জেরা
সঞ্জয় রায়কে দুই দফায় জিজ্ঞাসাবাদ করেন বিচারকর। সাক্ষীদের জানান নানা বিষয় নিয়েই সঞ্জয়কে প্রশ্ন করেন বিচারকর। প্রথম দফায় বেলা ২টো পর্যন্ত জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। দ্বিতীয় দফায় বিকেল ৫টা পর্যন্ত জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।
খুঁটিয়ে প্রশ্ন
সূত্রের খবর, সঞ্জয়কে বিচারক খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে অনেক প্রশ্ন করেন।
হেডফোন কার?
সূত্রের খবর আদালতেই সঞ্জয় রায় জানিয়েছে, নির্যাতিতার দেহের পাশে উদ্ধার হওয়া হেডফোন সঞ্জয়ের নয় বলেও জানিয়েছে আদালতে। সে আরও বলেছে, সে নির্দোষ। তাকে ফাঁসানোর চেষ্টা করা হয়েছে।
৫০ জন সাক্ষী
আরজি কর মামলায় এখনও পর্যন্ত ৫০ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে।
বিচার প্রক্রিয়া
আরজি কর মামলায় বিচারপ্রক্রিয়া প্রায় শেষের পথে বলেও সূত্রের খবর। মাসখানের মধ্যেই রায় দিতে পারে আদালত।
সুপ্রিম কোর্টে মামলা
আরজি কর মামলা চলছে সুপ্রিম কোর্টেও। এই মামলার পরবর্তী শুনানি আগামী আগামী ১৭ ডিসেম্বর।