সংক্ষিপ্ত
উত্তরপ্রদেশে বিধানসভা নির্বাচন (UP Elections 2022) এবার ৭ দফায় (Phase 1 Up Elections) হবে। ১১টি জেলার বিধানসভা আসনে এদিন প্রার্থীদের ভাগ্য নির্ধারণ করবেন ভোটদাতারা। ফেব্রুয়ারির ৮ তারিখে সন্ধে ছটার সময় শেষ হবে উত্তরপ্রদেশের ভোটগ্রহণ প্রক্রিয়া (February 8 Will End of UP Elections 2022)।
উত্তরপ্রদেশ নির্বাচনের (UP Elections 2022) প্রথম দফার ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে ১০ ফেব্রুয়ারি। সকাল ৭টা থেকে ভোট গ্রহণ শুরু হয়েছে। সন্ধ্যে ৬টা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। ২০১৭ সালে ৫৮টি আসনের মধ্যে ৫৩টিতেই জিতে ছিল বিজেপি। প্রথম দফায় (First Phase) রাজ্যের ১১টি জেলার ৫৮টি কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ হবে। প্রার্থীর সংখ্যা ৬২৩। প্রথম দফায় নির্বাচনে ১৫৬ জন প্রার্থী রয়েছেন যাদের বিরুদ্ধে ফৌজদারী মামলা রয়েছে। প্রথম দফা নির্বাচনে রাজ্যের বেশ কয়েকজন মন্ত্রীরও ভাগ্য পরীক্ষা হচ্ছে।
বিকেল ৫ টা পর্যন্ত ভোট পড়ল ৫৭.৭৯ শতাংশ, সন্ধ্য়া ৫ টা ৫৫
উত্তরপ্রদেশ নির্বাচনে বিকেল ৫ টা পর্যন্ত ভোট পড়ল ৫৭.৭৯ শতাংশ। আগ্রায় ৫৬.৫২, আলিগড়ে ৫৭.২৫ শতাংশ ভোট পড়েছে। ভগপতে ৬১.২৫ শতাংশ, বুলন্দশহরে ৬০.২৫ শতাংশ ভোট পড়েছে।
দুপুর ৩ পর্যন্ত ভোটের হার ৩৫.০৩ শতাংশ, বিকেল ৫ টা ১৬
উত্তর প্রদেশের বিধানসভা নির্বাচনের প্রথমধাপে দুপুর ৩ পর্যন্ত ভোটের হার ৩৫.০৩ শতাংশ।
'ইভিএম ঠিকমতো কাজ করছে না', অভিযোগ অখিলেশ যাদবের, বিকেল ৪ টা ৫
সমাজবাদী প্রার্টি প্রধান বলেছেন, ঘন্টার পর ঘন্টা ভোট দেওয়া বন্ধ ছিল। ইভিএম কাজ করছে না। মানুষকে অপেক্ষা করতে হয়েছে, বলে একাধিক রিপোর্ট ছিল। কমিশনের উচিত ছিল, সুষ্ঠভাবে ভোট নিশ্চিত করা।
বেলা ১টা পর্যন্ত ভোটের হার ৩৫.০৩ শতাংশ, বিকেল ৩.০৫
বেলা একটা পর্যন্ত প্রথম দফার নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৩৫.০৩ শতাংশ। শামলিতে ৪১.১৩ শতাংশ সর্বোচ্চ ভোটদানের রেকর্ড রয়েছে
'মুজাফ্ফরনগরে ভোট দিচ্ছে পোলিং এজেন্টরাই', অভিযোগ সমাজবাদী প্রার্টির, দুপুর ২ টা ৫০
মুজাফ্ফরনগরে ভোট দিচ্ছে পোলিং এজেন্টরাই, গুরুতর অভিযোগ তুলেছেন সমাজবাদী প্রার্টি। নির্বাচন কমিশন এবং জেলা প্রশাসনকে এই বিষয়ে নজর দিতে বলেছেন তারা।
ভুয়ো ভোটের অভিযোগে সপা-বিজেপি সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ, দুপুর ২ টা ১৫
ভুয়ো ভোটের অভিযোগে সপা-বিজেপি সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ। মিরাঠির কিঠৌর বিধানসভা কেন্দ্রে সমাজবাদী প্রার্টি এবং বিজেপি সমর্থকদের মধ্যে বচসা থেকে শুরু হয় সংঘর্ষ।পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রন করতে লাঠি নিয়ে এগিয়ে আসে পুলিশ।
ভোট হোক ভয়মুক্ত ও সন্ত্রাসমুক্ত- প্রধানমন্ত্রী মোদী, বেলা ১.৩০
সন্ত্রাসমুক্ত ভোট হোক প্রথম দফা নির্বাচনে। ভোটাররা সব ভয় কাটিয়ে যত বেশি সংখ্যক ভোট দিন। উত্তরপ্রদেশে ফের বিজেপি সরকার গঠন করার আর্জি জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
ইভিএম এবং ভিভিপিএট ত্রুটির অভিযোগ, দুপুর ১ টা ৫
উত্তরপ্রদেশের বিধানসভা নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পর্বে ইভিএম এবং ভিভিপিএট ত্রুটির অভিযোগ। উত্তরপ্রদেশের মুখ্য নির্বাচনী অফিসার বলেন, ইভিএম এবং ভিভিপিএট ত্রুটির অভিযোগ পেতেই অবিলম্বে সমাধানের চেষ্টা করা হচ্ছে। সকল কেন্দ্রে আইন শৃঙ্খলা বজায় রেখে শান্তিপূর্ণ ভাবে ভোটগ্রহণ চলছে।
সকাল এগারোটা অবধি ভোটের হার ২০.০৩ শতাংশ, দুুপুর ১২ টা ১৪
সকাল এগারোটা অবধি ভোটের হার ২০.০৩ শতাংশ। শামলিতে ভোটের হার সর্বোচ্চ। শামলিতে বেলা ১১ টা অবধি ভোট পড়েছে সর্বোচ্চ ২০.৮৩ শতাংশ।
বিয়ের আগেই ভোট দিতে এলেন বর-বউ, বেলা ১১ টা ৫৬
উত্তরপ্রদেশের বিধানসভা নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পর্বের দিনের বিয়ে। তাই মুজাফফরনগরের একটি বুথে ভোট দিতে এলেন বর-বউ। বর এদিন বলেন, প্রথম মত, তারপরে স্ত্রী এবং তারপরে বাকি কাজ।
দেশকে ভয়মুক্ত করতে ভোট দানের আর্জি রাহুলের, বেলা ১১ টা ২১
বৃহস্পতিবার সকালেই নির্ধারিত সময়েই শুরু হয়েছে উত্তরপ্রদেশের বিধানসভা নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পর্ব। এদিন সকালেই দেশকে ভয়মুক্ত করতে ভোটদানের আর্জি জানিয়েছেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী ।
ভোট দিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী এসপি বাঘেল, সকাল ১০ টা ৪৩
উত্তরপ্রদেশের প্রথমদফার নির্বাচনে ভোট দিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী এসপি বাঘেল।এদিন তিনি আগ্রার একটি বুথে ভোটদান করেছেন। তিনি উত্তরপ্রদেশ নির্বাচনের মইনপুরির কারহাল থেকে সমাজবাদী প্রার্টির প্রধান অখিলেশ যাদবের বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দিতা করছেন।
ভোট দিলেন উত্তরপ্রদেশের মন্ত্রী সন্দীপ সিং, সকাল ১০ টা ১৫
উত্তরপ্রদেশের প্রথমদফার নির্বাচনে ভোট দিলেন মন্ত্রী সন্দীপ সিং। তিনি যোগীর ক্যাবিনেটে শিক্ষাপ্রতিমন্ত্রী। এদিন সকালে আলিগড়ের একটি বুথে ভোট দিয়েছেন।
মথুরা -আলিগড়ে ভোটের হার ৮ শতাংশের উপর, সকাল ৯ টা ৫৩
সকাল ৯ পর্যন্ত মথুরায় ভোটের হার ৮.৪ শতাংশ। এছাড়া বাগপতে ১১ শতাংশ। মীরাটে ৯ শতাংশ ভোট পড়েছে।হাপুড়ে ৮.১৬ শতাংশ ভোট পড়েছে।
শামলি জেলায় ইভিএম বিভ্রাট, সকাল ৯ টা ২৫
প্রথম দফায় শামলি কেন্দ্রে সকাল থেকেই ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে। জেলা শাসক জসজিৎ কৌর জানিয়েছেন' প্রতিটি কেন্দ্রেই ভোট শুরু হয়েছে। কয়েকটি বুথ থেকে ইভিএম সমস্যার অভিযোগ এসেছে। সেগুলি বদালানো হচ্ছে। এছাড়াও অন্যান্য কেন্দ্রগুলিতে শান্তিপূর্ণ ভোট হচ্ছে।'
এদিন যে কেন্দ্রগুলিতে প্রার্থীদের ভাগ্য নির্ধারণ হচ্ছে, একনজরে সেগুলির মধ্যে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র-- কাইরানা- এই কেন্দ্রে সমাজবাদী পার্টি নেতৃত্বাধীন জোটের হয়ে মনোনয়ন দাখিল করেছিলেব নাহিদ হাসান। তবে মনোনয়ন দাখিলের পর দিনই তাঁকে জেলে পোরা হয়েছে। এখানে হাসানের প্রতিদ্বন্দ্বি তাঁর বোন ইকরা নাহিদ। বিজেপি প্রার্থী মৃগাঙ্গা সিং। তিনি রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী হুকুম সিং এর কন্যা। কংগ্রেসের টিকিটে লড়ছেন আখলাক। তবে এখানে মূল লড়াই হবে বিজেপি ও সমাজবাদী পার্টির সঙ্গে।
মুজাফ্ফর নগর
কৃষক আন্দোলনের কেন্দ্র। এই কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী কপিল দেব আগরওয়াল। সমাজবাদী পার্টি ও আরএসডি জোটের প্রার্থী সৌরভ স্বরূপ। কংগ্রেস প্রার্থী পণ্ডিত সুবোধ। এই কেন্দ্রে বিজেপির জয়ের সামনে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে আন্দোলনকারী কৃষক ও তাদের পদক্ষেপ।
সারদানা
মিরাট জেলার সারদানা ভোটরাজনৈতিতে বরাবরই আলোচনার বিষয়। মুসলিম অধ্যুষিত এই কেন্দ্রে লড়াইয়ের ময়দানে রয়েছে জাঠ, দলিত ও ঠাকুরদের ভোটও। অতুল প্রধান এসপির জোট প্রার্থী, সঈদ রিহানাদ্দিন কংগ্রেসের টিকিট পেয়েছেন। আর বিএসপি প্রার্থী সঞ্জীব ধামা।
আগ্রা গ্রামীণ
এই কেন্দ্রে একটা সময় একচ্ছত্র আধিপত্য ছিল চৌধুরী চরণ সিং। এবার এই কেন্দ্রে বিজেপি বাজি প্রাক্তন রাজ্যপাল বেবেরানি মৌর্য। সমাজবাদীপার্টি ও জোটের প্রার্থী মহেশ কুমার যাদব। কংগ্রেসের টিকিটে লড়বেন উপেন্দ্র সিং যাদব। তবে এই কেন্দ্রে বিজেপি অনেকটা এগিয়ে রয়েছে বলেও মনে করা হচ্ছে।
মথুরা
উত্তর প্রদেশের এই কেন্দ্রটি যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। ২০০২ সাল থেকে এটি কংগ্রেসের দখলে। ২০১৭ সালে বিজেপি জিতে ছিল। তবে এবার জিতা কিছুটা হলেও কঠিন। অন্যদিকে হারানো আসন ফিরে পেতে মরিয়া কংগ্রেস। মনে করা হচ্ছে এই কেন্দ্রে বিজেপির প্রতিদ্বন্দ্বি কংগ্রেস।
নয়ডা
বিজেপি শক্তি ঘাঁটি। রাজনাথ সিংয়ের ছেলে পঙ্কজ এই কেন্দ্রের বিজেপির টিকিট পেয়েছেন। তিনি এই কেন্দ্রের বিধায়কও। কংগ্রেসের হয়ে ময়দানে রয়েছে পানয়খুরি পাঠক। বিএসপি টিকিট দিয়েছে কৃপারাজ শর্মা। এসপি জোট প্রার্থী সুনীল চৌধুরী।
হস্তিনাপুর
এই কেন্দ্রে কংগ্রেস অর্চনা গৌতমকে প্রার্থী করে ভোট বৈতরনী পার করতে চাইছে। তিনি মিস বিকিনি ইন্ডিয়া নির্বাচিত হয়েছেন। বিজেপি টিকিট দিয়েছে বর্তমান বিধায়ক দীনেশ খাটিককে। এসপি প্রার্থী যোগেশ ভার্মা।
গাজিয়াবাদ
বিজেপির শক্ত ঘাঁটি। এই কেন্দ্রের কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অতুল গর্গ ও টিকি না পেয়ে বিজেপি ছেড়ে বিএসপিতে যোগ দেওয়া কেকে শুক্লার মধ্যেই মূলত লড়াই হবে বলেও আশঙ্কা করা হয়েছে।
লনি
এই কেন্দ্রের নন্দ কিশোর গুর্জারকে বাজি ধরেছে বিজেপি। এসপি জোট প্রার্থী মদন ভাইয়া। আসরে রয়েছে কংগ্রেসের ইয়ামিন মালিক ও বিএসপির হাজি আকিল।থানাভবন কেন্দ্রে এখনও পর্যন্ত কোনও প্রার্থী জয়ের গ্যাট্রিক করতে পারেনি। সুরেশ রানা, আমিল আলম সোমাংশ প্রকাশ এখান থেকে দুবার করে জিতেছেন। এখানে লড়ছেন রাজ্যের মন্ত্রী বিজেপির সুরেশ রানা। বিএসপির প্রার্থী জহির মালিক। কংগ্রেসের ও বিএসপিও রয়েছে ভোট ময়দানে।