সংক্ষিপ্ত
- ফাল্গুন বাংলা সনের একাদশতম মাস
- ফাল্গুন মানেই শীতের শেষে বসন্তের শুরু
- হিমেল শীতল বাতাসের স্পর্শ বহে আনে বসন্তের বার্তা
- এই মাসের অমবস্য়া ব্রত পালন করলে মেলে অনেক সুফল
ফাল্গুন বাংলা সনের একাদশতম মাস। ফাল্গুন মানেই শীতের শেষে বসন্তের শুরু। হিমেল শীতল বাতাসের স্পর্শ বহে আনে বসন্তের বার্তা। এই মাস প্রকৃতির সেজে ওঠার সময়। আজ শিবচতুর্দশী শেষ মাসের প্রথম অমবস্য়া। এই দিনে ব্রত পালন করলে মেলে অনেক সুফল। পরিবারের শান্তি, সুস্থতা, সমৃদ্ধি ও সুখ বজায় রাখতে অনেকেই এই মাসের অমাবস্যায় ধন লক্ষ্মীর আরাধনা করে থাকেন। তাই আপনার জীবনের যাবতীয় সমস্যা এড়াতে এই পূণ্য মাসের অমাবস্যায় আরাধনা করুন ধনলক্ষ্মীর আর মুক্তি পান নানান সমস্যা থেকে।
আরও পড়ুন- কোন গ্রহের প্রভাবে কেমন চাকরি হতে পারে আপনার, জেনে নিন
আরও পড়ুন- ফাল্গুন মাস কেমন প্রভাব ফেলবে কর্কট রাশির উপর, দেখে নিন
প্রত্যেক মাসেই একটি করে পূর্ণিমা আর একটি করে অমাবস্যা থাকে। হিন্দু শাস্ত্র মতে, এই অমাবস্যার দিনে বেশ কিছু রীতি পালন করা উচিৎ। এগুলির মূলে কোনও শক্ত বৈজ্ঞানিক ভিত্তি আছে কিনা তা নিয়েও সংশয় আছে। আপনি যদি আপনার রাশিফলে স্পষ্টরূপে পিত্রুদোশের সমস্যায় ভুগে থাকেন তবে আপনি দুঃস্থদের জন্য খাদ্য ও বস্ত্র দান করার জন্য অমাবস্যার দিনটি বেছে নিতে পারেন। এই দিনটিতে দুঃস্থদের জন্য পাদুকা এবং জামাকাপড়, বস্ত্র দান করলে গ্রহের মারাত্মক কুপ্রভাবক প্রতিকার করতে পারবেন।
আরও পড়ুন- কেমন কাটবে রবিবারের সারাদিন, দেখে নিন আজকের রাশিফল
ফাল্গুন আমাবস্যায় অনেকেই বাড়িতে বিশেষ পুজোর আয়োজন করে থাকেন। এই পূণ্য মাসে এই পুজো বিশেষ ফল অর্জনে সহায়তা করে। এই বিশেষ তিথিতে মানসিক পুজো রোগমুক্তি এবং যাবতীয় স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সমস্যা থেকে পুনরুদ্ধারে সহায়তা করে। অকাল মৃত্যু রোধ করতেও এই তিথিতে পুজোর বিধান দেন পুরোহিতেরা। এই সময়ে করা পুজো পরিবারে স্থিতিশীলতা এবং সমৃদ্ধি-সহ ব্যবসার প্রসার ঘটাতে সাহায্য করে। তাই এই তিথি-কে কাজে লাগিয়ে কাটিয়ে উঠুন সমস্ত বাধা-বিপত্তি।