সংক্ষিপ্ত
- আমাদের প্রত্যেকেই কিছু না কিছু সমস্যার সম্মুখিন হতে হয়
- প্রত্যেকটি মানুষের জীবনেই রয়েছে নানান সমস্যা
- যার সঙ্গে প্রতিনিয়ত আমাদের সম্মুখীন হতে হচ্ছে
- সাফ্যলের পথে বাধার সৃষ্টি করে জীবন দুর্বিসহ করে তোলে
বাস্তুশাস্ত্রের ব্যাখ্যা অনুযায়ী, আমাদের ব্যবহারের এমন একটি বস্তু আছে, যা দিয়ে আমরা সহজেই অশুভ শক্তির বিনাশ করে জীবনে খারাপ পরিস্থিতি কাটিয়ে ফিরিয়ে আনতে পারি সৌভাগ্য। আর সেই সহজলভ্য বস্তুটি হল লবন। শুনতে অবাক মনে হলেও এটি বাস্তুশাস্ত্রের মতে অনন্ত এক সত্য। দৈনন্দিন জীবনে চলার পথে আমাদের প্রত্যেকেই কিছু না কিছু সমস্যার সম্মুখিন হতে হয়। প্রত্যেকটি মানুষের জীবনেই রয়েছে নানান সমস্যা। যার সঙ্গে প্রতিনিয়ত আমাদের সম্মুখীন হতে হচ্ছে। জ্যোতিষশাস্ত্রের মতে, গ্রহ নক্ষত্রের শুভ-অশুভ প্রভাবের ফলে আমাদের জীবনে এই সমস্ত সমস্যা দেখা দেয়। সেই রকমই একইভাবে গ্রহ-নক্ষত্রের পাশাপাশি বাস্তুর প্রভাবেও মানুষের দৈনন্দিন জীবনে নানান জটিল সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে। যা জীবনে চলার পথে প্রতিনিয়ত বাধার সৃষ্টি করে।
আরও পড়ুন- কোনও খরচ না করেই চৈত্রমাসেই ফেরান সৌভাগ্য, দুর্ভাগ্যকে বদলাতে মনে রাখুন এই বিষয়গুলি
খারপ সময় সাফ্যলের পথে বাধার সৃষ্টি করে জীবন দুর্বিসহ করে তোলে। তাই জীবনের এই সমস্ত জটিল সমস্যা বা বাধা কাটিয়ে ওঠার জন্য সমস্ত অশুভ শক্তির বিনাশ করে শুভ শক্তির উদয় ঘটানো প্রয়োজন। যা আমাদের জীবনের খারাপ পরিস্থিতি থেকে কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করবে। চলুন জেনে নেওয়া যাক কীভাবে জীবনে এই খারাপ পরিস্থিতি কাটিয়ে উঠতে পারবেন সহজেই। আমাদের বাস্তুতে যদি কোনও নেগেটিভ শক্তি বা সমস্যা থেকে থাকে তবে তা এই লবন দিয়ে সহজেই দূর করা সম্ভব। তবে চলুন জীবনে উন্নতির ক্ষেত্রে লবনের ব্যবহার সম্পর্কে বাস্তুশাস্ত্রের ব্যাখ্যাগুলি জেনে নেওয়া যাক
আরও পড়ুন- আপনার কি মিথুন লগ্ন, তবে আপনার মধ্যে রয়েছে এই বিশেষ গুণ
অর্থ সৌভাগ্য ফিরিয়ে আনতে পার্সে ছোট্ট একটি কাগজে করে লবন রেখে দিন। একমাস পর তা বদলে ফেলুন। ঘর মোছার জলে এক চিমটে লবন ফেলে দিনি। সেই জলে দিয়েই ঘর মুছুন। আপনার বাড়িতে কোনও নেগেটিভ এনার্জি প্রবেশ করতে পারে না। বাথরুমে ছোট্ট একটি পাত্রে রেখে দিন সামান্য লবন। প্রতি সপ্তাহে নিয়ম করে তা বদলে ফেলুন। এতে সৌভাগ্য ফিরে আসে। হাতের মুঠোয় লবন নিয়ে ইষ্ট দেবতাকে স্মরণ করুন। তারপর হাত ধুয়ে ফেলুন। ঘরের প্রতিটি কোনায় ছোট্ট ছোট্ট কৌটয় লবন রেখে দিন। এতে করে ঘরের নেগেটিভ এনার্জি কেটে যায়।