সংক্ষিপ্ত
- বিবাহ বা জীবনসঙ্গী নির্বাচনের ক্ষেত্রে জ্যোতিষ শাস্ত্র অনস্বীকার্য
- বিভিন্ন গুণের উপস্থিতি সবই নির্দেশ করে সপ্তম ভাবের ওপর
- সপ্তম ভাব খুবই শক্তিশালী হলে জাতক বা জাতিকার উচ্চ বংশে বিবাহ হয়
- জানুন জাতক-জাতিকার বিবাহের যোগাযোগ কী মাধ্যমে হবে
বিবাহ বা জীবনসঙ্গী নির্বাচনের ক্ষেত্রে জ্যোতিষ শাস্ত্র মতে করলে সুখের শিখরে পৌছানো যায়। এর ফলে বিবাহিত জীবন সুখের হয়। জ্যোতিষ শাস্ত্র মতে কোন কোন দিক গুলিতে খেয়াল করা প্রয়োজন জেনে নেওয়া যাক। এমনকি জানুন জাতক-জাতিকার বিবাহের যোগাযোগ কী মাধ্যমে হবে।
আরও পড়ুন, ধনু রাশির ব্যবসায়ীদের আয় বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে, দেখে নিন আপনার রাশিফল
জ্যোতিষ শাস্ত্র মতে জানা গিয়েছে, জাতিকার সৌন্দর্য, বিভিন্ন গুণের উপস্থিতি সবই নির্দেশ করে সপ্তম ভাবের ওপর। সপ্তম পতির ওপর অথবা সপ্তম ভাবে কী প্রকার শুভ বা অশুভ দৃষ্টি পড়ছে তার ওপর।যদি সপ্তম পতি ও সপ্তম ভাব খুবই শক্তিশালী হলে জাতক বা জাতিকার উচ্চ বংশে বিয়ে হয়। কিন্তু যদি সপ্তম ভাব খুবই দুর্বল হয় তা হলে তার স্বামী বা স্ত্রী আপাত দৃষ্টিতে কোনও কুলীন বংশজাত না হওয়ার যোগ নির্দেশ করে।যদি চন্দ্র সপ্তম স্থানে অবস্থান করে এবং ওই স্থানে যদি মঙ্গলের দৃষ্টি থাকে বা কোনও গ্রহের শুভ দৃষ্টি পড়ে তা হলে জাতক-জাতিকার দূরে বিবাহ হয়। যদি সপ্তম স্থানে চন্দ্র অবস্থান করে এবং ওই স্থানে মঙ্গলের দৃষ্টি পড়ে, তা হলে জাতক-জাতিকার বিবাহের যোগাযোগ বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে হয়ে থাকে।
আরও পড়ুন, কত বয়সে আপনি সাফল্যের শিখরে পৌঁছবেন, জেনে নিন রাশি অনুযায়ী
অপরদিকে, জাতকের লগ্ন পতি যে ঘরে অবস্থান করবে তার পঞ্চম অথবা নবম স্থান হবে জাতিকার লগ্ন। অথবা জাতকের লগ্ন পতি বা ভাবটি হবে তুঙ্গ স্থান বা জন্মছকে জাতকের সপ্তম স্থান।জাতিকার বিবাহ হবে সেই দিকে যা তার সপ্তম ভাব নির্দেশ করবে। এটা জাতক বা জাতিকার উভয়ের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য।জাতিকার বিবাহ হবে সেই দিকে যা তার সপ্তম ভাব নির্দেশ করবে। এটা জাতক বা জাতিকার উভয়ের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য হয়ে তাকে। সপ্তম পতির দ্রাঘিমা ও ক্ষেত্রের ডিগ্রির যোগফল থেকে জাতক বা জাতিকার বিবাহের দিক নির্ণয় করা যায়। যদি লগ্ন পতি সপ্তম স্থানে অবস্থান করে এবং জন্মছকে যদি কোনও শুভ গ্রহ তার সঙ্গে একই অবস্থানে থাকে, তাহলে জাতিকার বিবাহ ভাল পরিবারে হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।