সংক্ষিপ্ত
জ্যোতিষমতে যাদের সন্তান পড়াশুনায় ফাঁকি দিচ্ছে বা মন নেই পড়ায় বা পড়ছে কিন্তু পুরোপুরি মনে রাখতে পারে না তারা যদি এগুলি মেনে চলে তাহলে উপকার পাবে।
কঠিন বাস্তব। স্কুল থেকে যে প্রতিযোগিতা শুরু হয় তা অব্যাহত থাকে কর্মজীবনেও। কিন্তু কর্মজীবনে প্রবেশের আগে তাঁর পড়াশুনা যাতে সঠিক হয় তারজন্য রীতিমত তৎপর বর্তমানে যুগের মায়েরা। ছেলে বা মেয়ে - সন্তানের পড়াশুনার জন্য দিনের একটা বড় অংশই বরাদ্দ রাখেন মায়েরা। বাবারাও সাহায্য করেন। কিন্তু মায়ের চিন্তা ভাবনা তাঁর সন্তানকে ঘিরে একটি বেশি। আর সেই সাকারণ সন্তানের পড়াশুনার উন্নতির জন্য রইল কতগুলি জ্যোতিষ নিয়ম।
জ্যোতিষমতে যাদের সন্তান পড়াশুনায় ফাঁকি দিচ্ছে বা মন নেই পড়ায় বা পড়ছে কিন্তু পুরোপুরি মনে রাখতে পারে না তারা যদি এগুলি মেনে চলে তাহলে উপকার পাবে। জ্যোতিষমতে মনে করা হয় এগুলি যদি হয় তাহলে বাড়িতে বা পড়ার ঘরে নেতিবাচক শক্তি বা অশুভ শক্তির উপস্থিতি রয়েছে। যার প্রভাব পড়ছে শিশুটির মতের ওপর। সেই কারণে দিনে দিনে কমে যাচ্ছে শিশুরএকাগ্রতা।
১. যখনই দেখবেন সন্তানের পড়াশুনায় মন নেই বা পড়তে চাইছে না তখনই বৃহস্পতিবার দেখে ভগবান বিষ্ণুর মন্দিরে যান। তাঁর সামনে ঘি এর প্রদীপ জ্বালিয়ে অর্পন করুন। এছাড়াও কোনও কলাগাছে জল দিতে হবে। তারপর বাড়িতে এসে কলাগাছেন মাটির তিলক শিশুর কপালে লাগান। বৃহস্পতিবার বাড়িতে কোনও ধর্মীয় বই পড়ুন। কোনও দুঃস্থা মানুষকে কলম বা বইও দান করতে পারেন। তাতে তুষ্ট হয় ভগবান বিষ্ণু।
২. শিশুর পড়ার ঘর থেকে নেতিবাচক শক্তির উপস্থিতি দূর করতে ঘরটি পরিচ্ছন্ন রাখুন। পড়ার ঘরে থাকা অপ্রয়োজনীয় জিনিস বার করে দিন। পড়ার টেবিলটি উত্তর পশ্চিম কোনে রাখা উচিৎ। না হলে শিশুকে অবস্যই পূর্ব দিকে মুখ করে পড়তে বসান।
৩. স্মরণ শক্তি বাড়াতে শিশুর তার পকেটে বা পড়ার টেবিল বা পেনসিল বক্সে এক টুকরো ফিটকিরি রেখেদিন। দেখবেন ম্যাজিকের মত কাজ করবে। শিশুকে নিত্যদিক তিনবার করে ওম উচ্চারণ করতে বলুন। আর জাফরান বা কেশরের টিপ পরান। তারলেই স্মৃতি শক্তি বাড়বে।