সংক্ষিপ্ত
অমাবস্যা প্রাকৃতিক নিয়মে ঘটলেও ধর্মীয় ক্ষেত্রে অমাবস্যা তিথি বেশ গুরুত্বপূর্ণ। ধর্মীয় কারণে অমাবস্যার তিথি জানার প্রয়োজন হয়ে থাকে।
জ্যোতিষ মতে, গ্রহের ফেরে খারাপ সময় আসতে পারে। জীবনের নানা ওঠা পড়া গ্রহের ফেরে হয়। প্রতিদিনই নানা গ্রহ তাদের স্থান পরিবর্তন করছে। এমন স্থান পরিবর্তনের জন্য জীবনে সংকট আসতে পারে, বদলে যেতে পারে অনুকূল পরিস্থিতি। বিশেষ করে শনি গ্রহের পরিবর্তনে এমন খারাপ সময় আসে। শনি মহারাজের প্রকোপ থেকে বাঁচতে একাধিক টোটকা ব্যবহার করি আমরা।
হিন্দু ধর্মকে বিশ্বের ‘প্রাচীনতম জীবিত ধর্মবিশ্বাস’ বা ‘প্রাচীনতম জীবিত প্রধান মতবাদ’ হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয়। এই ধর্মে বিভিন্ন রকম পবিত্র চিহ্ন বিদ্যমান। এর মধ্যে রয়েছে দর্শন, শিক্ষা ও দেবদেবীর উপস্থাপনা। হিন্দু অনুশীলনগুলোর মধ্যে পুজো, ধ্যান, বার্ষিক উৎসব, তীর্থযাত্রার মতো অনুষ্ঠান রয়েছে। এই সব পুজোর সময়, রীতি সবেরই উল্লেখ মেনে পঞ্জিকায়। হিন্দু ধর্মের একটি বিশেষ অংশ হল পঞ্জিকা। যেখানে উল্লেখ মেনে পুজোর সময়, দিন, তিথি- এই সব কিছুর। আর এই সকল পুজোর সময় নির্ধারণ হয় পূর্ণিমা ও অমাবস্যার তিথি মতে।
আমাদের শাস্ত্রে অমাবস্যা ও পূর্ণিমার মাহাত্ম্য বিস্তর। প্রতি বছর প্রত্যেক মাসে পূর্ণিমা ও অমাবস্যা পড়ে। পূর্ণিমা শুক্ল পক্ষে ও অমাবস্যা কৃষ্ণ পক্ষে হয়। জ্যোতির্বিদ্যা অনুসারে অমাবস্যা হচ্ছে চন্দ্রকলার প্রথম ধাপ। এটি মূলত সেই সময় হয়, যখন চাঁদ ও সূর্য একই বরাবর থাকে। এতে পৃথিবী থেকে চাঁদকে দেখা যায় না। অমাবস্যা প্রাকৃতিক নিয়মে ঘটলেও ধর্মীয় ক্ষেত্রে অমাবস্যা তিথি বেশ গুরুত্বপূর্ণ। ধর্মীয় কারণে অমাবস্যার তিথি জানার প্রয়োজন হয়ে থাকে।
বাস্তুশাস্ত্রে আসবাবপত্র কেনার নির্দিষ্ট সময় রয়েছে। ঘরের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে ফার্নিচারের বিশেষ অবদান রয়েছে এবং এর জন্য আপনি প্রচুর অর্থও ব্যয় করেন। কিন্তু অনেক সময় দামি ও ডিজাইনার ফার্নিচারও আমাদের বাড়ির বাস্তু ত্রুটির কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
কোন দিন আসবাবপত্র কেনা আপনার জন্য শুভ হবে বা কোন দিন আসবাবপত্রের জন্য কাঠ কেনা উচিত এবং কোন দিনে তা কেনা অশুভ হবে জেনে নিন।
মঙ্গলবার, শনিবার এবং অমাবস্যার দিন আসবাবপত্র বা কাঠ কিনবেন না। আপনি এই দিনগুলি ছাড়া যেকোনো দিন আসবাবপত্র কিনতে পারেন। এ ছাড়া কোন গাছের কাঠ দিয়ে সেই আসবাবপত্র তৈরি হয় তাও মাথায় রাখুন।
বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে, শুধুমাত্র ইতিবাচক শক্তিযুক্ত গাছের কাঠ ব্যবহার করা উচিত। শীষম, চন্দন, নিম, অশোক, সেগুন, সাল এবং অর্জুন, এই সবই শুভ ফল দেয়।
আরও পড়ুন- বিগ বাম্পার, বিয়ের মরশুমে বিপুল পতন সোনার দামে, একধাক্কায় কমল রূপোর দরও
আরও পড়ুন- সি সেকশন বা সিজারের পরে কীভাবে কমাবেন পেটের মেদ, রইল সাতটি উপায়
আরও পড়ুন- সন্তানকে অতিরিক্ত স্বাধীনতা দিচ্ছেন না তো? জেনে নিন কোথায় টানবেন শাসনের গন্ডী