সংক্ষিপ্ত
আপনি নিশ্চিয় চান আপনার জীবনে সুখ আর সমৃদ্ধি ফিরে আসুক বা বজায় থাকুক। তাহলে রবিবার ছুটির দিনে বেশ কয়েকটি কাজ করতেই পারেন। তাহলে আরও সুখের হতে পারে আপনার জীবন। এগুলিকে সবই ঘরোয়া টোটকা হিসেবে ধরে নিতে পারেন।
আপনি নিশ্চিয় চান আপনার জীবনে সুখ আর সমৃদ্ধি ফিরে আসুক বা বজায় থাকুক। তাহলে রবিবার ছুটির দিনে বেশ কয়েকটি কাজ করতেই পারেন। তাহলে আরও সুখের হতে পারে আপনার জীবন। এগুলিকে সবই ঘরোয়া টোটকা হিসেবে ধরে নিতে পারেন। এগুলির সঙ্গে তেমনভাবে জ্যোতিষশাস্ত্রের কোনও যোগ নেই এগুলি সবই প্রচলিত বিশ্বাস। এগুলি করে অনেকেই জীবনে সাফল্য পেয়েছেন বা বাধা অতিক্রম করতে পরেছেন। তাই আপনিও মেনে চলতে পারেন এগুলি।
লক্ষ্মীপুজো
অন্যান্য দিনে যেমন লক্ষ্মীপুজো করেন রবিবারও তেমনই লক্ষ্মীপুজো করুন। রবিবার বলে লক্ষ্মীর আরাধনা বাদ দেবেন না। ধান ও শস্য দিয়ে পুজো করুন। তবে এই বিশেষ দিনে লক্ষ্মীকে ভোগ হিসেবে দিতে পারেন শুকনো নারকেলের বরফি। এই বরফিতে অবশ্যই চিনি মেশাবেন। পুজোর পরে প্রসাদ হিসেবে নিজেরা তা গ্রহণ করুন।
সুগন্ধী দান
কোনও মন্দির বা ধর্মস্থানে রবিবার যদি যান তাহলে অবশ্যই সুগন্ধি দান করুন। পুজোর ডালার সঙ্গে অবশ্যই রাখতে পারেন সুনদ্ধি।
সম্পর্ক দৃঢ়
প্রিয় সঙ্গীর সঙ্গে বিবাদ চলছে- এমন সময় বাড়ির উঠানে চক দিয়ে ত্রিভূজ তৈরি করুন। তারপর সেই ত্রিভূজের মধ্যে কয়েকটি গুজরেবি ফল রাখে পুজো করুন। প্রকৃতির দেবী যেভাবে পুজো করা হয় সেভাবেই পুজো করুন। কারণ বন্ধু বা প্রেমের সম্পর্ককে প্রকৃতির দান হিসেবেই দেখা হয়। এই টোটকা মেনে চললে সমস্যার সমাধান হবে। গুজবেরি ফল না পেলে আলু দিয়ে পুজো করলেও চলবে।
দাম্পত্য কহল দূর
স্বামী স্ত্রীর সম্পর্ক ভালে যাচ্ছে না- এমন হলে রবিবার গোটা দিন নিজের কাছে এক টুকরো হলুদ আর মাত্র দুটি এলাচের দানা সঙ্গে রেখে দিন। গোটা দিন রেখে সোমবার মন্দিরে গিয়ে পুজো দিতে পারেন অথবা জলে বিসর্জন দিতে পারেন। তাহলে দাম্পত্য কহল থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
জীবনসঙ্গীর উন্নতি
নিজের নয়, কিন্তু জীবনসঙ্গীর উন্নতি যদি কামনা করেন তাহলে অবশ্যই রবিবার এই বিশেষ দিনে দুজনকে জোয়ার দান করুন। এটি যদি করেন তাহলে জীবনসঙ্গীর উন্নতি থেমে থাকবে না।
কুদৃষ্টি এড়াতে
আপনি ভাবছেন আপনার বাড়িতে কারও কুদৃষ্টি বা কুনজর পড়েছে। তাহলে আর দেরি করবেন না। রবিবারই হল মোখ্যম দিন। এই দিন একটি কপূর্ণ আর ৬টি লবঙ্গ একসঙ্গে পুড়িয়ে ফুলেন একটি প্রদীপের মধ্যে রেখে। তাহলে কুদৃষ্টি দূর হবে। কর্পুরের গন্ধ বাড়িতে পজেটিভ এনার্জি নিয়ে আসে।