সংক্ষিপ্ত
আজ গণেশ চতুর্থী। ৩১ আগস্ট বুধবার সারা দেশ জুড়ে পালিত হবে গণেশ চতুর্থী উৎসব। আগে শুধুমাত্র মহারাষ্ট্রে ধুমধাম করে পালিত হলেও এখন গোটা দেশে, পাড়ায় পাড়ায় শুরু হয়েছে গণেশ পুজো। ভাদ্র ও মাঘ মাসের শুক্লাচতুর্থীকেই বলা হয় গণেশ চতুর্থী। হিন্দুধর্ম মতে এই দিনটিই গণেশের জন্মদিন হিসেবে পালন করা হয়। গণেশ চতুর্থীর এই উৎসব ১০ দিন ধরে পালিত হয়। গণেশ চতুর্থী থেকে অনন্ত চর্তুদশী পর্যন্ত ভক্তদের সঙ্গে থাকেন গণেশ।৩০০ বছর পর বিরল কাকতালীয় যোগ রয়েছে গণেশ চতুর্থীতে। এই দশদিন যার মনপ্রাণ দিয়ে গণপতির পুজো করেন তাদের সমস্ত মনোবাঞ্ছা পূরণ হয়। এবং গণেশ সমস্ত ভক্তদের প্রাণভরে আশীর্বাদ দেন। তবে গণপতির অসীম কৃপা পেতে শুধু গণেশ পুজো করলেই হল না, এর কিছু নিয়ম কানুনও রয়েছে। গণেশ পুজোর দিন এই ছোট্ট ভুলগুলি ভুলেও করবেন না, তাহলেই জীবনে নেমে আসবে চরম দুর্দশা ও ঘোর অমঙ্গল।
আজ গণেশ চতুর্থী। ৩১ আগস্ট বুধবার সারা দেশ জুড়ে পালিত হবে গণেশ চতুর্থী উৎসব। আগে শুধুমাত্র মহারাষ্ট্রে ধুমধাম করে পালিত হলেও এখন গোটা দেশে, পাড়ায় পাড়ায় শুরু হয়েছে গণেশ পুজো। ভাদ্র ও মাঘ মাসের শুক্লাচতুর্থীকেই বলা হয় গণেশ চতুর্থী। হিন্দুধর্ম মতে এই দিনটিই গণেশের জন্মদিন হিসেবে পালন করা হয়। গণেশ চতুর্থীর এই উৎসব ১০ দিন ধরে পালিত হয়। গণেশ চতুর্থী থেকে অনন্ত চর্তুদশী পর্যন্ত ভক্তদের সঙ্গে থাকেন গণেশ। ৩০০ বছর পর বিরল কাকতালীয় যোগ রয়েছে গণেশ চতুর্থীতে। এই দশদিন যার মনপ্রাণ দিয়ে গণপতির পুজো করেন তাদের সমস্ত মনোবাঞ্ছা পূরণ হয়। এবং গণেশ সমস্ত ভক্তদের প্রাণভরে আশীর্বাদ দেন। তবে গণপতির অসীম কৃপা পেতে শুধু গণেশ পুজো করলেই হল না, এর কিছু নিয়ম কানুনও রয়েছে। গণেশ পুজোর দিন এই ছোট্ট ভুলগুলি ভুলেও করবেন না, তাহলেই জীবনে নেমে আসবে চরম দুর্দশা ও ঘোর অমঙ্গল।
ভাদ্র ও মাঘ মাসের শুক্লাচতুর্থীকেই বলা হয় গণেশ চতুর্থী। হিন্দুধর্ম মতে এই দিনটিই গণেশের জন্মদিন হিসেবে পালন করা হয়। তবে এর পিছনে রয়েছে অনেক বড় ইতিহাস। ৩১ আগস্ট বুধবার সারা দেশ জুড়ে পালিত হবে গণেশ চতুর্থী উৎসব। গণেশ চতুর্থী সাধারণত পশ্চিম ও মধ্য ভারতের মহারাষ্ট্র, গুজরাত, উত্তর প্রদেশে খুব বড় করে পালিত হয়। এই ভাদ্রপদের শুক্লপক্ষের চতুর্থী তিথি ৩০ আগস্ট বিকেল ৩.৩০ মিনিটে শুরু হবে। চতুর্থী তিথি শেষ হবে ৩১ আগস্ট বিকেল ৩.২২ মিনিট। তবে ৩১ আগস্ট সারা দেশে গণেশ চতুর্থী পালিত হবে। তবে নিয়ম মেনে গণেশ পুজো করলেই হল না, এর কিছু নিয়ম কানুনও রয়েছে। গণেশ পুজোর দিন আকাশের দিকে তাকিয়ে ভুলেও যেন চাঁদের দিকে তাকাবেন না।
শাস্ত্র মতে, গণেশ চতুর্থীর দিন চাঁদ দেখলে দুর্ভোগের মুখে পড়তে হয়। তাই এই বিশেষ দিন নিজের এবং পরিবারের বিপদ এড়াতে ভুলেও করবেন না এই কাজ। গণেশ চতুর্থীর দিন চাঁদের দিকে তাকালে ঘোর অমঙ্গল হয় । এবং সেইদিন চাঁদের দিকে তাকালে জীবনে নেমে আসতে পারে চরম অভিশাপ। গণেশ পুজোর দিন চাঁদ দেখতে না বলার পিছনে রয়েছে অন্য কাহিনি রয়েছে । সবার আগে গণেশই ত্রিলোক পরিক্রমা করেছিল। তাই দুর্গা খুশি হয়ে বলেছিলেন গণেশের পুজোই প্রথম করা হবে । এরপর সমস্ত দেবতাদের উপাসনা হবে। শাস্ত্রে কথিত আছে গণেশকে দেখে চাঁদ নাকি হেসেছিলেন। কারণ চন্দ্র তখন নিজের সৌন্দর্যে গর্বিত ছিলেন। অন্যান্য দেবদেবীদের মতো চাঁদ গণেশের উপাসনা না করায় গণেশ রেগে চন্দ্রকে অভিশাপ দিয়েছিলেন যে আজ থেকে তুমি কালো হয়ে যাবে। চন্দ্র তার নিজের ভুল বুঝে বারংবার গণেশের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করে। কিন্তু ক্ষমা প্রার্থনা করার ফলে গণেশ তাঁকে মুক্তি দিলেও একটি সময়চক্র তৈরী করে দেন। যার ফলে ১৫ দিন অন্তর অন্তর চন্দ্র একবার সম্পূর্ণরুপে প্রকাশিত হবেন এবং একবার করে অদৃশ্য থাকবেন।