সংক্ষিপ্ত
সামুদ্রিক শাস্ত্র হল এমন একটি পদ্ধতি যাতে মানুষের শরীরের প্রতিটি ছোট-বড় চিহ্ন যেমন তিল, আঁচিল বা হাতের আঙুল-পায়ের আঙুলের গঠন থেকে বলে দেওয়া যায় মানুষের অতীত আর ভবিষ্যৎ। ব্যক্তির স্বভাবও জানা যায় সামুদ্রিক শাস্ত্র থেকে।
সামুদ্রিক শাস্ত্র হল এমন একটি পদ্ধতি যাতে মানুষের শরীরের প্রতিটি ছোট-বড় চিহ্ন যেমন তিল, আঁচিল বা হাতের আঙুল-পায়ের আঙুলের গঠন থেকে বলে দেওয়া যায় মানুষের অতীত আর ভবিষ্যৎ। ব্যক্তির স্বভাবও জানা যায় সামুদ্রিক শাস্ত্র থেকে। সামুদ্রিক শাস্ত্র অনুসারে নারীর বিভিন্ন বৈশিষ্ট্যের কথাও বলা হয়েছে। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক কোন কোন নারীর জন্ম কোন কোন বৈশিষ্ঠ্যগুলি থাকলে তাকে খুব সৌভাগ্যবান বলে মনে করা হয়।
পায়ের আঙুল
সমুদ্রবিজ্ঞান বলে যে একজন মহিলা যার পায়ের আঙ্গুলের দৈর্ঘ্য সমান, তার জীবন খুব সুখী হবে। এছাড়াও সে তার পরিবারকে খুশি রাখে।
কোনো নারীর পায়ের আঙুল লাল, চওড়া ও গোলাকার হলে সেই নারীকে খুবই ভাগ্যবান মনে করা হয়।
সামুদ্রিক শাস্ত্র অনুসারে, যদি কোনও মহিলার পায়ের রঙ গোলাপী, নরম এবং সম্পূর্ণরূপে বিকশিত হয় তবে সেই মহিলারা বিবাহের পরে তাদের স্বামীকে খুব খুশি রাখেন।
এটা বিশ্বাস করা হয় যে যে মহিলাদের নাভির ঠিক নীচে বা চারপাশে তিল বা আঁচিল থাকে তাদের পরিবারের জন্য খুব ভাগ্যবান। তারা জীবনের সব সুখ পায়। এছাড়াও এই মেয়েরা অর্থের দিক থেকে খুব ভাগ্যবান বলে প্রমাণিত হয়।
সামুদ্রিক শাস্ত্র অনুযায়ী ব্যক্তির শরীরে গঠন , চুলের রং, চোখের মণির রং - এগুলি বলে দেয় সেই ব্যক্তি বা মহিলার স্বভাব কেমন হয়। একই সঙ্গে ধারনা দিতে পারে সেই ব্যক্তি বা মহিলার অতীত ও ভবিষ্যৎ সম্পর্কে। সামুদ্রিকশাস্ত্র অনুযায়ী হাতের আঙুলের গঠন সেই যে কোনও ব্যক্তি বা মহিলার অর্থনৈতিক অবস্থান বোঝা যায়। আসুন জেনেনি কীভাবে হাতের আঙুল পর্যবেক্ষণ করবেন।
যদি কোনও ব্যক্তির মধ্যমা ও অনামিকা বা রিং ফিঙ্গারের সাধারণের তুলনায় অনেকটা বেশি ফাঁকা হয় তাহলে বুঝতে হবে সেই জাতক বা জাতিকার মধ্যজীবনে অর্থনৈতিক সংকট থাকবে। সামুদ্রিকশাস্ত্র অনুযায়ী সেই ব্যক্তি বা মহিলা যৌবনে অর্থক সংকট মোকাবিলা করার জন্য সেই ব্যক্তি বা মহিলা চরম সংঘর্ষ করেছেন বা করবেন।