সংক্ষিপ্ত

শাস্ত্রে শনিদেবকে ন্যায়ের দেবতা হিসেবে পুজো করা হয়। যিনি কোনও ব্যক্তির কর্ম অনুসারে ফল দান করেন। যাদের ওপর শনি প্রসন্ন হন তাদের জীবনে কোনও ভয় থাকে না। সে সবক্ষেত্রেই সমৃদ্ধি খ্যায়, সুখ ও সাফল্য পায়। শারীরিক ও মানসিক সমস্যাও তাদের কম থাকে।

হিন্দুশাস্ত্র মতে শনিবার দিনটি শনি দেবতার জন্যই বরাদ্দ। এই দিনটি ন্যায় আর  যে কোনও সৎকাজের জন্য উৎসর্গ করা হয়। জ্যোতিষশাস্ত্র অনুযায়ী শনি দেবতার কোপ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য এই দিনটি বিশেষ করে শনি দেবতার পুজো করা জরুরি। তবে পুজোর পাশাপাশি দিনে দুইবার শনি দেবতার মন্ত্র পড়লে বিশেষ উপকার পেতে পারেন। জীবনে সমস্ত দুঃখ আর ভয় থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। 

শাস্ত্রে শনিদেবকে ন্যায়ের দেবতা হিসেবে পুজো করা হয়। যিনি কোনও ব্যক্তির কর্ম অনুসারে ফল দান করেন। যাদের ওপর শনি প্রসন্ন হন তাদের জীবনে কোনও ভয় থাকে না। সে সবক্ষেত্রেই সমৃদ্ধি খ্যায়, সুখ ও সাফল্য পায়। শারীরিক ও মানসিক সমস্যাও তাদের কম থাকে। 
শনিদেবকে তুষ্ট রাখতে শনিবার এই দুই লাইনের  মন্ত্র  জপ করুন। 
শনিমন্ত্রঃ
দেব বপিষ্টয়া আপো ভুবনতু পিপত্যে শন্যয়ো রবিশ্র ভান্তুনাঃ ওম প্রম প্রিম প্রাণ 
শনিশ্চরায় নমোঃ 


জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে বিশ্বাস করা হয় প্রতি শনিবার সকাল ও সন্ধ্যে পুজো করলে শনিদেবতা তুষ্ট হয়। তবে পুজোর সময় অবশ্যই এই ছোট্ট মন্ত্রটি জপ করতে হবে। এটি ১০৮ বার জপ করতে অনেক বাধা বিপত্তি দূর হয়। প্রশন্ন হন শনি দেবতা। আর জীবনে সাফল্য পাওয়া যায়। শনি পুজোর সময় ডিপ নীল রঙের পোশাক পরা শুভ বলে মনে করা হয়। শনি দেবতার সামনে কখনই লাল কাপড় পরে যাওয়া ঠিক নয়। অন্যদিকে সনি পুজোর সময় শনি দেবতার চোখের দিতে তাকালে তিনি রুষ্ট হন। তাই শনি পুজোর সময় চোখ বন্ধ রাখাই শ্রেয়। অবার শনি পুজোর শেষে শনির দিকে পিছন ফিরতে যেতে নেই। ধীরে ধীরে পাশ ফিরে মন্দির বা ঠাকুর ঘর ছেড়ে বেরিয়ে যাওয়ায় শ্রেয়।