সংক্ষিপ্ত
- হাতের রেখায় চতুর্ভুজ চিহ্ন স্পষ্টভাবে থাকলে সেটি রক্ষা কবচের মত কাজ করে
- মনে করা হয় এই চিহ্ন সমস্ত রকম অশুভ যোগ থেকে রক্ষা করে
- এই রেখাটি হৃদয়রেখা ও শিরোরেখার সঙ্গে ভাগ্যরেখা ও স্বাস্থ্যরেখার মিলে তৈরি হয়
- হাতের রেখায় চতুষ্কোণ সমান এবং স্পষ্টভাবে চওড়া হলে সেই জাতক বা জাতিকা জীবনে শুভ ফল পায়
যারা হাতের রেখা দেখে ভাগ্য গণনা বিশ্বাস করেন তারা এবং হস্তরেখাবিদদের অনেকেই মনে করেন হাতের রেখায় চতুর্ভুজ চিহ্ন স্পষ্টভাবে থাকলে সেটি রক্ষা কবচের মত কাজ করে। হৃদয়রেখা ও শিরোরেখার মাঝখানে তৈরি হওয়া চতুষ্কোণ ক্ষেত্রকে বলা হয় বৃহৎ চতুর্ভুজ। এই রেখাটি হৃদয়রেখা ও শিরোরেখার সঙ্গে ভাগ্যরেখা ও স্বাস্থ্যরেখার মিলে তৈরি হয়। মনে করা হয় এই চিহ্ন সমস্ত রকম অশুভ যোগ থেকে রক্ষা করে।
যদি হাতের রেখায় এই চতুর্ভুজ হালকা অর্থাৎ অস্পষ্ট ভাবে থাকে তাহলে জাতক বা জাতিকা ভীতু ও চঞ্চল স্বভাবের হয়।
আবার যদি এই চতুষ্কোণের সঙ্গে হাতে শুক্র-বন্ধনী থাকে, তাহলে নাম যশের পাশিপাশি যে কোনও শিল্পের সঙ্গে যুক্ত থেকে প্রচুর আয় করে বিখ্যাত ও ধনী হয়।
যদি এই চিহ্ন শনির দিকে বেশি চওড়া হয় তবে আধ্যাত্মিক জগৎ-এৎ সঙ্গে যুক্ত হওয়ার প্রবণতা বেশি থাকে।
আর যদি রবির ক্ষেত্রের দিকে বেশি চওড়া হয় তাহলে নিজের খ্যাতি ও প্রতিপত্তির দিকে বেশি নজর থাকে সেই সঙ্গে রক্তচাপের সমস্যায় আক্রান্ত হয়।
হাতের রেখায় চতুষ্কোণ সমান এবং স্পষ্টভাবে চওড়া হলে সেই জাতক বা জাতিকা জীবনে শুভ ফল পায়।