সংক্ষিপ্ত
বিয়ের পর শুরু হয়ে যায় নতুন লড়াই। কবে বাচ্চা হবে, কেন হচ্ছে না, তাদের বাড়িতে কখন কে আসে আরও নানান প্রশ্ন। কিন্তু তারই মাঝে নিজেদের প্রেমপর্ব নিজেদের মত করে চালাতে থাকে ভুমি ও রাজকুমার।
বাধাই দো (Badhaai Do), রাজকুমার রাও (RajKumar Rao)ও ভুমি পেদনেকরের (Bhumi Pednekar) পরবর্তী ছবি, করোনা পরিস্থিতি সামলে আবারও প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি (Big Screen Movie) পাচ্ছে ছবি। যেখানে ১১ ফেব্রুয়ারি ওটিটি প্ল্যাটফর্মে (OTT Release) ঝড় তুলে দীপিকা-অনন্যা-সিদ্ধান্তের গেহরাইয়া, ঠিক তেমনই সেই একই দিনে বড় পর্দায় মুক্তি পেতে চলেছে বাধাই দো (Badhaai Do)। কয়োকদিন আগেই প্রকাশ্যে এলো ছবির ট্রেলার (Trailer Out) । ট্রেলারেই গল্পের অধিকাংশটাই ফাঁস। ছেলে ও মেয়ে, অর্থাৎ অবিবাহিত ছেলে মেয়ের বয়স ৩০ পেরিয়ে গেলেই মধ্যবিত্ত পরিবারের মাথায় হাত, কীভাবে বিয়ে হবে, বাচ্চা কবে হবে! এমনই প্রশ্নে জেরবার ছিল ভুমি পেদনেকর ও রাজকুমার রাও। কিন্তু রাজকুমার রাও হঠাৎই স্থির করেন ভূমিকে বিয়ে করবেন, কেন! পেশায় পুলিশ এই নায়কের জীবনে রয়েছে একটি টুইস্ট। যা ভুমির জীবনেও গোপন সিক্রেট।
ভুমি সময়কামি, তাই বিয়ে করতে নারাজ সে। অন্যদিকে সবটা জেনেও কেন এগোচ্ছে রাজকুমার, কারণ একটাই, তিনিও মহিলাদের খুব একটা পছন্দ করেন না, তার পছন্দ পুরুষ। এতেই ঘটে বিপত্তি, দুজনেই পরিবারকে সামলাতে বিয়ের সদ্ধান্ত নিয়ে বসেন। স্থির হয়, বন্ধুর মত থাকব। কিন্তু বিয়ের পর শুরু হয়ে যায় নতুন লড়াই। কবে বাচ্চা হবে, কেন হচ্ছে না, তাদের বাড়িতে কখন কে আসে আরও নানান প্রশ্ন। কিন্তু তারই মাঝে নিজেদের প্রেমপর্ব নিজেদের মত করে চালাতে থাকে ভুমি ও রাজকুমার। কিন্তু গল্পের শেষ কি হবে! কী হবে এই বিয়ের পরিণতি, কীভাবে সবটা সকলের সামনে আসবে! না কি গোপনেই থেকে যাাবে যার যার মনের ভালোবাসা! এমনই একাধিক প্রশ্ন উঁকি দিচ্ছে বর্তমানে ভক্তমহলে।
আরও পড়ুন- কয়েক কোটি টাকার সম্পত্তি, বিলাসবহুল বাড়ি গাড়ি-সহ কত পরিমাণ সম্পত্তি রেখে গেলেন লতা
তবে ছবহি নিয়ে ভূমি পেদনেকর কী বললেন। কমার্শিয়াল ছবি ভূমি পেডনেকরের হাতে বেজায় কম। তবে কমার্শিয়ালের মোড়কে যে ধরনের চিত্রনাট্যে বেশি কাজ করতে পছন্দ করেন ভূমি পেডনেকর, তাতে এক কথায় বলতে গেলে বিষয়বস্তুতেই ছবি হিট। এবরও ঠিতমটাই করতে চলেছেন ভূমি। আসছে বাধাই দো। প্রথমসারির এক সংবাদ মাধ্যমকে তিনি জানান, এখনই বিচার করার সময় নয়, যে ছবিটি ঠিক কী নিয়ে কথা বলছে। মাত্র আড়াই মিনিটের একটি মনতাজ দেখেছে সবাই, তাতে আড়াই ঘণ্টার ছবিকে বিচার করা যায় না। তবে এই টুকু বলতে পারি ছবির বিষয়বস্তু বেশ স্পর্শকাতর। এই ছবিতে যা দেখানো হয়েছে সেটাই সঠিক রাস্তা এটা কখনই নয়, শুধু মাত্র একটি পরিস্থিতিতে তুলে ধরা হয়েছে।