সংক্ষিপ্ত

  • গোটা বিশ্বে সবার আগে করোনার থাবা বসেছিল চিনে
  • বর্তমানে বিপদের ঝুঁকি কাটিয়ে তা স্বাভাবিক ছন্দের ফেরার পথে
  • সোমবার থেকেই খুলে গেল চিনের প্রেক্ষাগৃহ
  • স্বস্তিতে দেশের সিনে দুনিয়া 

চিনে সবার আগে থাবা বসিয়ে ছিল করোনা ভাইরাস। ২০১৯ সালে ডিসেম্বরে সকলের নজর কেড়েছিল এই খবর। সেখানে থেকেই ধীরে ধীরে ছন্দে ফেরার পথে এখন চিন। জানুয়ারী মাস থেকেই চোখে পড়েছিল চিনের ভয়াল রূপ। বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল সমস্ত প্রেক্ষাগৃহ। ছয় মাস পর স্বাভাবিক হচ্ছে চিন। ধীরে ধীরে খুলে যাচ্ছে সমস্ত দোকান, বাজার, অফিস, খুলছে প্রেক্ষাগৃহও। ফলে প্রযোজকদের মুখে ফিরেছে হাসি। 

আরও পড়ুনঃ নতুন ছবির ঘোষণা ফারহানের, কৌতুক-ভুতুড়ে চিত্রনাট্যে জুটি বাঁধছেন ক্যাট-ইশান-সিদ্ধান্ত

২০ জুলাই থেকে নির্দিষ্ট গাইডলাইন মেনেই খুলে গেল চিনের প্রক্ষাগৃহ। তবে মানতে হবে একাধিক নিয়ম। ৫০ শতাংশ সিট বুকিং করা যাবে। টিকিট কাটতে হবে অনলাইনে। প্রেক্ষাগৃহে পাওয়া যাবে না কোনও খাবার, পাওয়া যাবে না কোনও পানীয়। পাশাপাশি দুটি দর্শকের মধ্যে বজায় রাখতে হবে এক মিটারের দূরত্ব। থার্মাল চেকিং হবে গেটে। সবদিক ক্ষতিয়ে দেখে তবেই ঢুকতে দেওয়া হবে প্রেক্ষাগৃহে। 

আরও পড়ুনঃ গাঙ্গুবাই কাথিয়াওয়াড়ি থাকছে না আলিয়ার সঙ্গমের দৃশ্য, নয়া সিদ্ধান্ত নিলেন বনশালী

এই খবরে বেজায় খুশি সিনে মহল। প্রযোজক সংস্থা থেকে শুরু করে ডিস্টিবিউটর, যে বিপুল ক্ষতির মুখ দেখেছিল, তা এবার কাটিয়ে ওঠার মুখে। ছয়মাস ধরে প্রেক্ষাগৃহ বন্ধ থাকার ফলে আর্থিক ক্ষতির মুখ দেখতে হচ্ছিল এই ক্ষেত্রগুলিকে। তেমনই খুশি হয়েছে সাধারণ মানুষও। দীর্ঘ ছয় মাস পর আবারও সকলে প্রেক্ষাগৃহে গিয়ে ছবি দেখতে পারবেন। ছন্দে ফেরার এই খবর আশা জাগাচ্ছে বাকি দেশগুলোকেও। তবে ভারতে কবে ছন্দে ফিরবে বিনোদন জগত তা এখনই স্পষ্ট নয়।