সংক্ষিপ্ত
বিয়ে-সন্তান-সম্পর্ক নিয়ে সবসময়েই লাইমলাইটে থাকেন সইফিনা জুটি। পতৌদির নবাব যেন বলিউডের অ্যাংরি ইয়াং ম্যান। ৪ সন্তানের বাবা হওয়ার পরও নিজেকে যেন কঠোর ভাবে ধরে রেখেছেন সইফ।৫২- তে পা দিলেন সইফ আলি খান। ইতিমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রিয় তারকাকে শুভেচ্ছায় ভরিয়ে দিয়েছেন অনুরাগীরা। সূত্র বলছে হরিয়ানার পতৌদি প্যালেস এবং ভোপালে পৈতৃত সম্পত্তি সব মিলিয়ে অভিনেতার ৫০০০ কোটি টাকার সম্পত্তি রয়েছে। এছাড়াও ছবি, বিজ্ঞাপন থেকেও প্রচুর অর্থ উপার্জন করেন সইফ আলি খান। কিন্তু এত টাকার মালিক হওয়া সত্ত্বেও তা ভোগ করতে পারবেন না সইফ আলি খান, এমনকী সন্তানদের কাউকেও কিছু দিতে পারছেন না অভিনেতা, কেন জানেন।
বিয়ে-সন্তান-সম্পর্ক নিয়ে সবসময়েই লাইমলাইটে থাকেন সইফিনা জুটি। পতৌদির নবাব যেন বলিউডের অ্যাংরি ইয়াং ম্যান। ৪ সন্তানের বাবা হওয়ার পরও নিজেকে যেন কঠোর ভাবে ধরে রেখেছেন সইফ। ৫২- তে পা দিলেন সইফ আলি খান। ইতিমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রিয় তারকাকে শুভেচ্ছায় ভরিয়ে দিয়েছেন অনুরাগীরা। সূত্র বলছে হরিয়ানার পতৌদি প্যালেস এবং ভোপালে পৈতৃত সম্পত্তি সব মিলিয়ে অভিনেতার ৫০০০ কোটি টাকার সম্পত্তি রয়েছে। এছাড়াও ছবি, বিজ্ঞাপন থেকেও প্রচুর অর্থ উপার্জন করেন সইফ আলি খান। কিন্তু এত টাকার মালিক হওয়া সত্ত্বেও তা ভোগ করতে পারবেন না সইফ আলি খান, এমনকী সন্তানদের কাউকেও কিছু দিতে পারছেন না অভিনেতা, কেন জানেন।
দীর্ঘদিনের প্রেম পরিণতি পায় ২০১২ সালে। তারপর থেকে ৯ বছর ধরে চুটিয়ে সংসার করছেন নবাব কাপল করিনা-সইফ। ৫০ বছরে ফের সন্তানের বাবা হয়েছেন সইফ। বিয়ে-সন্তান-সম্পর্ক নিয়ে সবসময়েই লাইমলাইটে থাকেন সইফিনা জুটি। ৫০ বছরে ফের সন্তানের বাবা হয়েছেন সইফ। বলি অভিনেতা সইফ আলি খান শুধু পতৌদির নবাব নন, বলিউডেরও নবাব বলা হয় থাকে। পতৌদির নবাব সইফের পূর্বপুরুষের বিশাল সম্পত্তি রয়েছে। পতৌদির নবাব সইফের পূর্বপুরুষের বিশাল সম্পত্তি রয়েছে। সূত্র বলছে হরিয়ানার পতৌদি প্যালেস এবং ভোপালে পৈতৃত সম্পত্তি সব মিলিয়ে অভিনেতার ৫০০০ কোটি টাকার সম্পত্তি রয়েছে। এছাড়াও ছবি, বিজ্ঞাপন থেকেও প্রচুর অর্থ উপার্জন করেন সইফ আলি খান। কিন্তু এত টাকার মালিক হওয়া সত্ত্বেও তা সন্তানদের কাউকেও কিছু দিতে পারছেন না অভিনেতা সইফ আলি খান। এর পিছনে রয়েছে একটি বড় কারণ।
সইফ আলি খানের সমস্ত পৈতৃক সম্পত্তি ভারত সরকারের শক্র বিরোধ আইনের আওতায় পড়ে। এই আইন মতে, কোনও ব্যক্তি সম্পত্তির উপর দাবি করতে পারবেন না। কেউ যদি এর বিরোধিতা করে নিজের সম্পত্তি বলে মনে করে তাহলে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হতে হবে। তবে হাইকোর্টো সুরাহা না হলে সুপ্রিম কোর্টেও যেতে পারেন ওই ব্যক্তি। যদি সুপ্রিম কোর্টেও এই সম্পত্তির কোনও সমাধান না হয় তাহলে এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত ঘোষণার অধিকার শুধুমাত্র দেশের রাষ্ট্রপতির হাতে রয়েছে। উল্লেখ্য, সইফের প্রপিতামহ হামিদুল্লাহ খান ব্রিটিশ আমলের নবাব যিনি তার কোনও সম্পত্তির উইল করেননি। এই কারণের জন্য পরিবারিক অশান্তি রয়েছে। এই বিশেষ কারণের জন্যই ৫০০০ কোটি টাকার সম্পত্তি থাকা সত্ত্বেও তা কোনও ছেলে-মেয়েকেই দিতে পারছেন না পতৌদির নবাব সইফ আলি খান।