সংক্ষিপ্ত

গ্রাহকরা কিছু অর্ডার বাতিল করলে ফি আদায় করার পরিকল্পনা করছে ফ্লিপকার্ট।

অনলাইন শপিং আজকাল খুবই জনপ্রিয়। কোভিডের পর থেকে অনলাইন শপিং আরও বেশি গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছে। কিছু কিনতে হলে এখন আর বাইরে বেরোনোর প্রয়োজন নেই। ফোন ব্যবহার করেই যেকোনো জায়গা থেকে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কেনা যায়। এখন অর্ডার করে পছন্দ না হলে অর্ডার বাতিল করার সুযোগও আছে। বর্তমানে ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মগুলো এই সুবিধা দিয়ে থাকে। তবে ভারতের সবচেয়ে বড় অনলাইন শপিং প্ল্যাটফর্ম ফ্লিপকার্টে শীঘ্রই এই সুবিধা বন্ধ হতে পারে বলে খবর।

গ্রাহকরা কিছু অর্ডার বাতিল করলে ফি আদায় করার পরিকল্পনা করছে ফ্লিপকার্ট। অর্থাৎ ভবিষ্যতে আপনার অর্ডার বাতিল করতে হলে, ফি দিতে হবে। এই ফি আপনি অর্ডার করা জিনিসের দামের উপর নির্ভর করবে।

গ্রাহকরা অর্ডার বাতিল করলে প্রতিষ্ঠানগুলোর যে ক্ষতি ও সময় নষ্ট হয় তা বিবেচনা করেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বিক্রেতা এবং ডেলিভারি অংশীদারদের সাহায্য করার জন্যই এই সিদ্ধান্ত বলে জানা গেছে। এখন থেকে বিনামূল্যে বাতিল করার একটি নির্দিষ্ট সময়সীমার পরে বাতিলকরণ ফি শুরু হবে।

ফ্লিপকার্ট এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে এই নীতি ঘোষণা করেনি। তবে বিক্রেতাদের ক্ষতি কমানোর জন্য এবং প্রতারণা কমানোর জন্যই এই নতুন নিয়ম চালু করা হচ্ছে বলে জানা গেছে। ফ্লিপকার্টের মূল কোম্পানির অধীনে থাকা আরেকটি শপিং সাইট মিন্ট্রার ক্ষেত্রেও এই নিয়ম প্রযোজ্য হতে পারে।

সব মিলিয়ে বলতে গেলে, এখন থেকে অনলাইনে অর্ডার করা পণ্য কোম্পানি নির্ধারিত সময়সীমার পরে বাতিল করলে পণ্যের দাম অনুযায়ী বাতিলকরণ ফি দিতে হবে।

আরও খবরের আপডেট পেতে চোখ রাখুন আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।