সংক্ষিপ্ত
এক ধাক্কায় বানিজ্যিক সিলিন্ডারের দাম বেড়েছিল অনেকখানি। অন্যদিকে সিলিন্ডার প্রতি ৫০ টাকা করে বেড়েছিল ঘরোয়া সিলিন্ডারের দাম। যদিও এই মাসেও এই দামে কোনও বদল নেই। তবে কমল বানিজ্যিক সিলিন্ডারের।
এপ্রিল মাসের শুরুতেই রান্নার হ্যাসের দামে স্বস্তি। শনিবার প্রকাশ্যে এল নটা তত্ত্ব। গত মাসেই ঘরোয়া গ্যাসের দাম বাড়িয়েছিল সরকার। সিলিন্ডার প্রতি ৫০ টাকা করে বেড়েছিল দাম। এপ্রিলেও বদল নেই সেই দামে। কিন্তু বাণিজ্যিক ব্যবহারের ১৯ কেজি ওজনের সিলিন্ডারের দাম ৩৫০ টাকা হয়েছিল। এই সিলিন্ডারের দামের উপর ৯২ টাকা কমাল সরকার। জায়গা বিশেষে অবশ্য বদল আসে এই দামে। গত বছরের জুলাই মাসের পর মধ্যবিত্তের পকেটে চাপ বাড়ে গমাসেই। এক ধাক্কায় বানিজ্যিক সিলিন্ডারের দাম বেড়েছিল অনেকখানি। অন্যদিকে সিলিন্ডার প্রতি ৫০ টাকা করে বেড়েছিল ঘরোয়া সিলিন্ডারের দাম। যদিও এই মাসেও এই দামে কোনও বদল নেই। তবে কমল বানিজ্যিক সিলিন্ডারের।
কোন শহরে কত দাম বানিজ্যিক সিলিন্ডারের?
কলকাতায় বানিজ্যিক সিলিন্ডারের দাম কমে হল ২১৩২ টাকা। দিল্লিতে ১৯ কেজির সিলিন্ডারের দাম হল ২০২৮ টাকা। মুম্বইতে একই ওজনের বানিজ্যিক এলপিজির দাম ১৯৮০ টাকা। চেন্নাইতে ১৯ কেজি ওজনের বাণিজ্যিক এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ২১৯২.৫০ টাকা।
এক নজরে বানিজ্যিক এলপিজির নয়া দাম
- কলকাতা - ২১৩২ টাকা
- দিল্লি - ২০২৮ টাকা
- মুম্বই - ১৯৮০ টাকা
- চেন্নাই - ২১৯২.৫০ টাকা
কোন শহরে কত দাম ঘরোয়া সিলিন্ডারের?
১৪ কেজির ঘরোয়া সিলিন্ডারের দামে কোনও বদল আসেনি। কলকাতায় ঘরোয়া এলপিজির দাম ১১২৯ টাকা।
প্রসঙ্গত ২০২৪-এর নির্বাচনের জন্য ঘুটি সাজাতে রান্নার গ্যাসের দামকে উল্লেখ করেছিল কংগ্রেস। গোয়ায় করা হয় রাহুল গান্ধীর চিঠি বিলি। চিঠিতে লেখা ২০২৪-এ ক্ষমতায় এলে ৫০০ টাকায় এলপিজি সিলিন্ডার দেবে কংগ্রস সরকার। পানাজি জুড়ে এমনই চিঠি বিলি করল কংগ্রেস কর্মীরা। গোয়ার পানাজিতে ইতিমধ্যেই 'ভারত জোড়ো যাত্রা'র অধীনে 'হাত সে হাত জোড়ো' কর্মসূচী শুরু করেছে কংগ্রেস। আগামী দু'মাস ধরে চলবে এই কর্মসূচী, যা উপকূলীয় রাজ্যগুলির মোট ৪০টি নির্বাচনী এলাকায় সম্পন্ন হবে। কংগ্রেস নেতারা জানিয়েছেন তারা গোয়ার প্রতিটি গ্রামে গ্রামে রাহুল গান্ধীর বার্তা পৌঁছে দেবেন। দেশের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎকে রক্ষা করতে সমস্ত মৌলবাদী শক্তির বিরুদ্ধে লড়বেন তাঁরা।