সংক্ষিপ্ত
সাম্প্রতিক মাসগুলিতে ভারতরের রফতানিতে প্রবল প্রবৃদ্ধি দেখা গেছে। এপ্রিল- অগাস্ট রফতানির পরিমাণ ছিল ১৬৪ বিলিয়ন ডলার।
দেশের অর্থনীতিকে চাঙ্গা করতে বড় পদক্ষেপ কেন্দ্রীয় সরকারের। রফতানিকারকদের সুবিধে বাড়াতে নেওয়া হয়েছে একাধিক পদক্ষেপ। বিভিন্ন উন্নয়নমূলক প্রকল্পে একাধিক সামগ্রমীর ওপর প্রায় ৫৬ হাজার ২৭ কোটি টাকা দেওয়া হবে। লাভের প্রায় ৪৫ হাজার কোটি টাকা বিতরণ করা হয়। যার মধ্যে ৯৮ শতাংশই পাবে এমএসএমই (MSME)বা মাঝারি ক্ষুদ্র কুটির শিল্পের রপ্তানিকারকরা। দেশের অর্থনীতি চাঙ্গা করতে কেন্দ্রীয় সরকার রফতানিকারকদের ত্রাণ দিতে চলেছে। এই সুবিধেগুলি বিভিন্ন সেক্টে নগদের প্রবাহ বজায় রাখতে ও আন্তর্জাতিক বাজারে রফতানির চাহিদা মেটাতে সহযোগিতা করবে। পাশাপাশি তৈরি হবে নতুন কর্মসংস্থান।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে ভারত সরকার ২০২১-২২ অর্থবর্ষে ৫৬ হাজার ২৭ কোটি টাকা বাজেট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যাতে রফতানিকারকদের সাহায্য করা যায়। যার ফলে MEIS, SEIS, RoSCTL সম্পর্কিত একাধিক দাবিগুলি পুরণ করা হবে। এইঅর্থ ২০২১-২২ অর্থবর্ষের চতুর্থ ত্রৈমাসিকে রফতানির জন্য রয়েছে। যার মধ্যে MEIS স্কিমের ভোক্তাদের মধ্যে বিলি করা হবে ৩৩,০১০ কোটি টাকা, SEIS স্কিমে বিলি করা হবে ১০,০০২ কোটি টাকা, RoSCTL স্কিমের জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে ৫কোটি ২৮৬ টাকা। আগের প্রকল্পগুলিতেও আর্থিক সহযোগিতা করা হবে। RoSCTL স্কিমের জন্য ৬.৯৪৬ কোটি টাকা শুল্ক ছাড়ারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
স্পেন থেকে কেনা হবে বায়ুসেনার বিমান, মন্ত্রিসভার ছাড়পত্র ৬০ বছরের পুরনো বিমান বদলেও
করোনা টিকার একটি ডোজই এড়ানো যাবে মৃত্যু, জানিয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রক
সাম্প্রতিক মাসগুলিতে ভারতরের রফতানিতে প্রবল প্রবৃদ্ধি দেখা গেছে। এপ্রিল- অগাস্ট রফতানির পরিমাণ ছিল ১৬৪ বিলিয়ন ডলার। যা আগের তুলনায় ৬৭ শতাংশ বেড়েছে। আর ২০১৯-২০ অর্থবর্ষের তুলনায় ২৩ শতাংশ বেশি। আগামী মাসে রফতানির হার আরও বাড়বে বলেও আশা করছে কেন্দ্রীয় সরকার। পণ্য রফতানির জন্য MEIS আওতাধীন সমস্ত সেক্টর- ফার্মাসিউটিক্যালস, আরয়, স্টিল, ইঞ্জিনিয়ারিং, কেমিক্যালস, ফিশারিজ, এগ্রিকালচার, অটো লাভের মুখ দেখতে পারবে। কেন্দ্রীয় সরকার যে সুবিধাগুলি প্রদান করছে তাতে এই সেক্টরগুলি রফতানি আরও বাড়াতে পারবে। একই সঙ্গে আন্তর্জাতিক চাহিদ মেটার পাশাপাশি দেশে নগদের প্রবাহও বজায় থাকবে।
দেশ ছেড়ে পালানোর আগের রাতে মার্কিন বিদেশমন্ত্রীকে ঠিক কী বলেছিলেন আশরাফ ঘানি, এদিন তিনি ক্ষমা চেয়েছেন
ভ্রমণ, পর্যটন পরিবষেবাখাতে রফতানি ২০১৯-২০ অর্থবর্ষের তুলনায় বাড়বে বলেও আশা করা হয়েছে। এই সেক্টরের ২,০৬১ কোটি টাকা খরচ করা হবে। এই সংক্টরে ব্যাপক কর্মসংস্থান হতে পারে বলেও আশা প্রকাশ করা হয়েছে। পোষাক তৈরি খাতে আর্থিক সাহায্যের ফলে আন্তর্জাতিক বাজারের স্টেকহোল্ডারদের উৎসাহিত করা হবে। উৎসবের মরশুমে চাহিদা মেটাতে তারা সক্ষম হবেন। মহামারির গত বছর কিছুটা হলেও থমকে ছিল রফতানি । এবার তা চাঙ্গা করার পাশাপাশি দেশের অর্থনৈতিক পুনরুত্থানে সক্রিয় মোদী সরকার।