সংক্ষিপ্ত

  • শিশুদের করোনা আক্রান্তের হার সবথেকে কম
  • কোভিডের ৩য় তরঙ্গের আগেই স্বস্তি স্বাস্থ্য মন্ত্রকের 
  • শিশুদের নিয়ে স্বস্তির খবর দিল স্বাস্থ্য মন্ত্রক 
  • করোনায় বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন মধ্যবয়সীরা 


করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় তরঙ্গে শিশু ও অল্পবয়সীরা বেশি আক্রান্ত হয়েছে। এমন ধারনা আমূলক। কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে এদিন স্পষ্ট করে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে প্রথম ও দ্বিতী কোভিড তরঙ্গে ১-২০ বছর বয়সীদের মধ্যে আক্রান্তের হার ছিল ১২ শতাংশেরও কম। তবে করোনাভাইরাসের প্রথম ঢেউয়ের তুলনায় দ্বিতীয় তরঙ্গে আক্রান্তের হার বেশি ছিল বলেও জানিয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রক। 

বেসুরো সুনীল মণ্ডল, শুভেন্দুর হাত ধরে বিজেপিতে যাওয়ার পরে বললেন 'তিনি তৃণমূলের সাংসদ' ..

করোনাভাইরাসের প্রথম তরঙ্গ ছিল গত বছর পয়লা জুলাই থেকে ৩১ ডিসেম্বর। আর দ্বিতীয় তরঙ্গের সময়কাল চলতি বছর ১৫ মে থেকে ২৫ মে। দ্বিতীয় তরঙ্গে ১-২০ বছর বয়সীদের মধ্যে সংক্রমণের হার ছিল ১১. ৬২ শতাংশ। আর প্রথম তরঙ্গে আক্রান্তের হার ছিল ১১য়৩১ শতাংশ। স্বাস্থ্য মন্ত্রকের পক্ষ থেকে জানান হয়েছে ২১-৫০ বয়সের মানুষই সবথেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। প্রথম তরঙ্গে এই বয়সগোষ্ঠীর মানুষদের আক্রান্তের হার ছিল ৫৯.৭৪ শতাংশ। আর দ্বিতীয়টিকে আক্রান্তের হার ছিল ৬২ শতাংশেরও বেশি। ষাটোর্ধ্বদের মধ্যে প্রথম তরঙ্গে ১৩ শতাংশেরও বেশি মানুষ আক্রান্ত হয়েছিলেন। আর দ্বিতীয় তরঙ্গে আক্রান্তের হার ছিল ২১ শতাংশের বেশি। 

'রক্তে ভেজা বাংলা চাই না', ভোট সন্ত্রাস নিয়ে রবীন্দ্রনাথের কবিতা বলে মমতাকে নিাশানা রাজ্যপাল ধনকড়ের...

স্বাস্থ্য মন্ত্রকের সচিব লভ আগরওয়াল জানিয়েছেন, ১-১০ বছর বয়সীদের মধ্যে প্রথম তরঙ্গে আক্রান্তের হার ছিল ৩.২৮ শতাংশ আর দ্বিতীয় তরঙ্গে সেটি ছিল ৩.০৫ শতাংশ। ১১-২০ বছরের মধ্যে আক্রান্তের হার যথাক্রমে ছিল ৮.৩০ আর ৪.৫৭ল শতাংশ। আর দেশে যদি করোনার তৃতীয় ঢেউ আছড়ে পড়ে তবে শিশুরা বেশি ক্ষতি গ্রস্ত হতে পারে বলেও অনেকে আশঙ্কা করছেন। কিন্তু সেই আশঙ্কা উড়িয়ে দিয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রক। তবে মানুষকে সতর্ক থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। 

রামকে নিয়ে উত্তপ্ত নেটদুনিয়া, রাহুল গান্ধী আর যোগী আদিত্যনাথের তরজা ...

কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে জানান হয়েছে দেশে করোনা পরিস্থিতি ক্রমশই উন্নতি হচ্ছে ১০ মে থেকে কোভিড আক্রান্তের শীর্ষে পৌঁছেছিল দেশ। বর্তমানে আক্রান্তের হার ৭৫ শতাংশেরও বেশি হ্রাস পেয়েছে। দেশে ২০টি রাজ্য ও কেন্দ্র শাসিত অঞ্চল রয়েছে যেখানে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ৫ হাজারের নিচে রয়েছে।