সংক্ষিপ্ত
রাত পোহালেই মহালয়া। তার আগে বাংলা জুড়ে ছড়িয়েছে এনআরসি নিয়ে চিন্তা। চলছে রাজনৈতিক চাপান-উতোর। পিছিয়ে নেই রসিকরাও।
রাত পোহালেই মহালয়া। তারপর পূজো। কিন্তু তার আগে বাংলা জুড়ে ছড়িয়েছে এনআরসি নিয়ে চিন্তা। ইতিমধ্যেই বাংলায় বেশ কয়েকজন আতঙ্কে আত্মহত্যাও করেছেন। এই নিয়ে চাপান-উতোর চলছেই। বিজেপি নেতারা বলছেন নাগরিকপঞ্জী তৈরি হবেই, আর তৃণমূল নেত্রী বলছেন কিছুতেই করতে দেবেন না। মহালয়ার আগে এই নিয়ে শুরু হয়েছে জমজমাট রসিকতাও।
অনেকেই মহালয়ার সকালে গঙ্গায় যান পূর্বপুরুষদের উদ্দেশ্য়ে তর্পন করতে। দিন কয়েক ধরে সোশ্য়াল মিডিয়ায় একটি পোস্ট দেখা যাচ্ছে, যেখানে বলা হচ্ছে এই বার মহালয়ায় পূর্বপুরুষরা আসলে তাঁদের যেতে দেবেন না। তাঁদের আটকে রেখে আগে দলিলপত্র আদায় করুন। কারণ এনআরসি-তে লাগবে।
ইতিমধ্যেই অসমে এনআরসি বা নাগরিকপঞ্জীর চুড়ান্ত তালিকা প্রকাশ হয়েছে। তাতে ১৯ লক্ষ মানুষ বাদ পড়েছেন। এই মুহূর্তে বাংলার সঙ্গে সঙ্গে অসমেও চলছে দুর্গাপুজোর প্রস্তুতি। তবে উৎসবের মরসুমেও এনআরসি নিয়ে চিন্তা যাচ্ছে না।