সংক্ষিপ্ত
তিনি বলেন, সকলের প্রতিবাদ করার অধিকার আছে। কিন্তু জাতীয় স্তরে যদি এমন কোনও ন্যাক্কারজনক ঘটনা ঘটে, তাহলে কেন্দ্রীয় কোনও পুরস্কার তাদের কাছে থাকলে তাঁরা ফেরত দেবেন তো?
তিলোত্তমার প্রতিবাদে সরব সকলে। সারা দেশ এমনকী বিদেশেও চলছে প্রতিবাদ। এরই মাঝে বিশেষ মন্তব্য করে খবরে এলেন ব্রাত্য বসু। এক বিতর্কিত মন্তব্য করেন মন্ত্রী। কদিন আগে কাঞ্চনও এমন ধরনেরও এক প্রশ্ন করে বিপাকে পড়েন। তারপর ফের এমনই কাজ করলেন ব্রাত্য বসু।
পশ্চিমবঙ্গ সরকারের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু গতকাল ফিল্ম দুনিয়ার তারকাদের উদ্দেশ্যে একটি প্রশ্ন ছুঁড়ে দিয়েছেন। তিনি বলেন, সকলের প্রতিবাদ করার অধিকার আছে। কিন্তু জাতীয় স্তরে যদি এমন কোনও ন্যাক্কারজনক ঘটনা ঘটে, তাহলে কেন্দ্রীয় কোনও পুরস্কার তাদের কাছে থাকলে তাঁরা ফেরত দেবেন তো?
এই প্রশ্নের মোক্ষম জবাব দিনে অনন্য়া চট্টোপাধ্যায়। এক সংবাদ মাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, বিষয়টা হচ্ছে, উনি একদন জাতীয় পুরস্কার এটা উল্লেখ করেননি। তাই এক্ষেত্রে আমার কিছু বলার থাকে না। কিন্তু, ওনার রেশ ধরেই বলছি, কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে কেউ যদি পুরস্কার পেয়ে থাকেন এবং কেন্দ্রীয় স্তরে যদি ঘটনা এমন ঘটে, তাহলে আমরা তখন নিয়মের আওতায় কী আসে, বা কী করা যায় ভেবে দেখব। আর সত্যি কথা বলতে গেলে, খোঁটাটা ওদের বিধায়কের তরফে এসেছে। সুতরাং শিল্পীদের গায়ে লাগার কথা। এটা গায়ে লাগার মতোই।
দেশ জুড়ে চলছে প্রতিবাদ। ১৪ অগস্ট প্রথম হয় রাত দখল। তারপর থেকে চলছে প্রতিবাদ। শহর ও শহরতলীর বিভিন্ন স্থানে চলছে প্রতিবাদ। প্রতিবাদে সামিল হয়েছে তারকারা। এই নিয়ে অনেকেই অনেক মন্তব্য করেন। তা সত্ত্বেও চলছে প্রতিবাদ।