সংক্ষিপ্ত

পদ্মবিভূষণ পেয়েছেন বেঙ্কাইয়া নাইডু, দক্ষিণী অভিনেতা চিরঞ্জীবী এবং অন্যান্য ব্যক্তিত্বরা।

পদ্মভূষণ সম্মানে ভূষিত হলেন বাংলার অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী। বৃহস্পতিবার পদ্ম সম্মান প্রাপকদের তালিকা প্রকাশ করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। তাতে রয়েছে ১১০ জনের নাম। এই ১১০ জনকে পদ্মশ্রী দেওয়া হবে। সেই তালিরায় আছে আট জন বাঙালির নামও আছে। রয়েছেন মিঠুন। ৮০-৯০ দশকের একাধিক ছবিতে কাজ করেছেন মিঠুন। তেমনই পদ্মবিভূষণ পেয়েছেন বেঙ্কাইয়া নাইডু, দক্ষিণী অভিনেতা চিরঞ্জীবী এবং অন্যান্য ব্যক্তিত্বরা।

বাংলার শিল্পী উষা উত্থুপত্ত পদ্মভূষণ পেয়েছেন। তেমনই মরণোত্তর পদ্মভূষণ পেয়েছেন বাংলার সত্যব্রত মুখোপাধ্যায়। বাংলা থেকে যে আট জন পদ্মশ্রী পেয়েছেন। তাঁরা হলেন পুরুলিয়ার আদিবাসী পরিবেশকর্ম দুখু মাজি এবং ছৌ নাচের মুখোশ শিল্পী নেপাচন্দ্র সূত্রধর। যদিও নেপাল ২০২৩ সালের প্রয়াত হয়েছেন। তিনি মরণোত্তর সম্মান পাবেন। এছাড়া বাংলার পদ্মশ্রীদের তালিকায় আছেন কলকাতায় মৃৎশিল্পী সনাতন রুদ্র পাল এবং বীরভূমের ভাদু শিল্পী রতন কাহার। বাংলা থেকে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিভাগের পদ্মশ্রী পেয়েছেন একলব্য শর্মা এবং নারায়ণ চক্রবর্তী। শিল্পে পদ্মশ্রী প্রাপকের নাম তাকদিরা বেগম এবং গীতা রায় বর্মণ।

মোট পাঁচ জনকে সম্মান পদ্মবিভূষণ প্রদান করা হয়েছে। চিরঞ্জীহী, বেঙ্কাইয়া নাইডু ছাড়াও এই সম্মান পেয়েছেন তামিলনাড়ুর বিজয়ন্তীমালা বালি, বিহারের সমাজকর্মী বিন্দেশ্বর পাঠক, তামিলনাড়ুর পদ্ম সুব্রক্ষনিয়ম।

পদ্মভূষণ দেওয়া হয়েছে ১৭ জনকে। এটি কেন্দ্রের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান। এই তালিকায় আছেন কেরলের এম ফতিমা বিভী, মহারাষ্ট্রের সাহিত্য সাংবাদিক হরমুসজি এন কামা, কর্নাটকের শিল্পপতি সীতারাম জিন্দল, মহারাষ্ট্রের চিকিৎসক অশ্বিনী বালচাঁদ মেহতা, মহারাষ্ট্রের রাম নায়ের, গুজরাতের চিকিৎসক তেজস মধুসূদন পটেল, কেরলের ওলানচেরি রাজাগোপাল, মহারাষ্ট্রের দত্তএয় অম্বদাস মায়ালু ওরফে রাজদূত, লাদাখের তোগদান রিনপোচে, মবারাষ্ট্রের পেয়ারেলাল শর্মা, বিহারের চন্দ্রেশ্বর প্রসাদ ঠাকুর, তামিলনাড়ুর বিজয়কান্ত এবং মহারাষ্ট্রের কুন্দন ব্যাস।

 

আরও পড়ুন

Arun Govil: রামেরই হল না রামদর্শন, মন্দিরে ঢুকতে পেলেন না অরুণ গোভিল

অস্কারের মনোনয়নে স্থান পেল ওপেনহাইমার, দেখে নিন আর কোন ছবি আছে তালিকায়