সংক্ষিপ্ত

এইচআইভি পজিটিভ রাখি সাওয়ান্ত! কীভাবে সংক্রমিত হল এই রোগ? জানলে চোখ কপালে উঠবে

এইআইভি পজিটিভ রাখি সাওয়ান্ত! কিছুদিন আগেই শোনা যাচ্ছিল নাকি ক্যান্সার হয়েছে অভিনেত্রীর। জরায়ুতে টিউমার হয়েছে তাঁর। এবং সেই অপারেশন করাতে গিয়েই নাকি এইচআইভি পজিটিভ বেরল অভিনেত্রীর। এমনই খবর পাওয়া গিয়েছে বলিউডের অন্দরে। তবে এখনও পর্যন্ত কোনও ইফিশিয়াল তথ্য প্রদান করেননি চিকিৎসকেরা। কিন্তু সম্প্রতি জানা গিয়েছে অভিনেত্রী এইচআইভি এইডস আক্রান্ত। এটি একটি ভয়ানক মারণ রোগ! কিন্তু কীভাবে সংক্রমিত হয় এই রোগ?

আসুন জেনে নেওয়া যাক ঠিক কী কী কারণে এইডস সংক্রমিত হতে পারে?

সর্বপ্রথম যে কারণে ছড়াতে পারে তা হল অসুরক্ষিত যৌনমিলন। যৌনমিলনেই সবথেকে বেশি সংক্রমিত হয় এইডস। তাই অসুরক্ষিত যৌনমিলন এড়িয়ে চললেই বিপদ থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে। অপরিচিত বা অজানা সম্পর্কে লিপ্ত না হওয়াই নিরাপদের।

এ ছাড়া যারা ইঞ্জেকশন নিয়ে মাদক গ্রহণ করেন তাদেরও শরীরে এইচআইভি সংক্রমণ হতে পারে। অন্যের ব্যবহার করা সিরিঞ্জ ব্যবহার করলে দ্রুত এইচআইভি সংক্রমিত হয়। তাই মাদক থেকেও এইডসের মারাত্মক সংক্রমণ হতে পারে।

এ ছাড়া কোনও এইডস আক্রান্ত ব্যক্তির রক্ত দেহে ঢুকে পড়লে এইচআইভি সংক্রমিত হয়। রক্ত পরীক্ষা করার আগে বা রক্ত নেওয়ার আগে একটু সাবধানতা অবলম্বন করাই ভাল। 

এই রোগে আক্রান্ত হয়েছেন বুঝবেন কীভাবে?

এইডসে আক্রান্ত হলে সংক্রমণের কয়েক সপ্তাহের মধ্যে ইনফ্লুয়েঞ্জা দেখা দিতে পারে। এক্ষেত্রে হালকা জ্বর, মাথাব্যাথা,গলাব্যাথা ও শরীরে ব়্যাশ দেখা দেবে। ধীরে ধীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা একেবারে কমতে শুরু করবে। ত্বকে ফুসকুড়ির মতো ব়্যাশ দেখা দিতে পারে। এ ছাড়াও ওজন মারাত্মক ভাবে কমতে থাকে এই রোগে আক্রান্ত হলে।

            আরও খবরের জন্য চোখ রাখুন এশিয়ানেট নিউজ বাংলার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।