সংক্ষিপ্ত

  • আজ রাত্রে অনুষ্ঠিত হচ্ছে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ফাইনাল
  • মুখোমুখি বায়ার্ন মিউনিখ এবং প্যারিস সেন্ট জার্মেইন
  • সর্বগ্রাসী আক্রমণই আজ মূলমন্ত্র বায়ার্নের
  • গতিশীল ফরোয়ার্ডদের দিয়ে বায়ার্ন ডিফেন্স চুরমার করাই লক্ষ্য পিএসজির

আজ রাতে শেষ হচ্ছে ২০১৯-২০ মরশুমের ইউরোপিয়ান ফুটবল। আজ রাতে ইউয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ফাইনালে দুই দুর্ধর্ষ প্রতিপক্ষ বায়ার্ন মিউনিখ এবং পিএসজির মধ্যে ফাইনালের মধ্যে দিয়ে শেষ হচ্ছে ক্লাব ফুটবলের সবচেয়ে জনপ্রিয় প্রতিযোগিতা। দুই দলই নক-আউট পর্যায়ে দুর্ধর্ষ ফুটবল খেলে ফাইনালে পৌঁছেছে। শেষ ষোলো আর কোয়ার্টার ফাইনালে বুরুশিয়া ডর্টমুন্ড এবং আটলান্টার বিরুদ্ধে পিছিয়ে পড়েও ফিরে এসে ম্যাচ জিতেছে পিএসজি। আর অপরদিকে বায়ার্ন শেষ ষোলো এবং কোয়ার্টারে চেলসি এবং বার্সেলোনার বিরুদ্ধে তিনটা ম্যাচ মিলিয়ে মোট ১৫ গোল করেছে। সেমিফাইনালে দুই দলই প্রতিপক্ষকে ৩-০ গোলে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ফাইনালে উঠেছে। 

আজ রাত্রে পিএসজির বিরুদ্ধে নিজেদের স্বাভাবিক খেলাই খেলতে চাইছেন বায়ার্ন কোচ হ্যান্সি ফ্লিক। কোয়ার্টার ফাইনালে এবং সেমিফাইনালে দাপট দেখিয়ে জিতলেও প্রতিপক্ষের প্রতি আক্রমণের সময় চূড়ান্ত নড়বড়ে দেখিয়েছে বায়ার্ন ডিফেন্সকে। হাই ডিফেন্স লাইন রেখে খেলায় এই সমস্যায় ভুগতে হয় তাদের। কিন্তু হ্যান্সি ফ্লিকের কথায় এই ব্র্যান্ডের ফুটবল খেলেই চলতি বছরে দুর্দান্ত সফল বায়ার্ন। তাই এই বিশেষ ম্যাচে নিজেদের সহজাত ফুটবল থেকে সরে আসার কোনও কারণ দেখতে পাচ্ছেন না ফ্লিক। 

অপরদিকে বায়ার্নের ডিফেন্সের প্রবলেমকে কাজে লাগিয়ে ফায়দা তুলতে মরিয়া পিএসজি কোচ টমাস টুচেল। দ্রুতগতির ফুটবলার এমব্যাপে, দি মারিয়ার গতির সাথে সাথে নেইমারের খেলা নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতাকে কাজে লাগিয়ে বাজিমাত করতে মরিয়া তিনি। বায়ার্নের ফুলব্যাকদের ওভারল্যাপের সুযোগ কে কাজে লাগিয়ে ফাঁকা জায়গা দিয়ে আক্রমন শানানোর স্ট্র্যাটেজি নিচ্ছে পিএসজি। তবে বায়ার্নের ফরোয়ার্ড এবং মিডফিল্ডারদের মারাত্মক প্রে