গোপনে অনেকেই অপছন্দ করে এই রাশির মানুষদের, জেনে নিন সেই কারণ
জ্যোতিষশাস্ত্রের মতে, জাতক বা জাতিকার রাশি তাঁর ব্যক্তিত্ব সম্পর্কে জানতে সাহায্য করে। একইভাবে কোনও ব্যক্তির আচরণ এবং তাঁর চরিত্রের বৈশিষ্ট্য নির্ভর করে সেই ব্যক্তির জন্ম সময়, কাল বা জন্ম মাসের উপর। একজন মানুষ সম্পর্কে অনেক কিছুই বলে দেওয়া সম্ভব তার রাশির বিষয়ে জ্ঞান থাকলে। ঠিক এইভাবেই জ্যোতিষশাস্ত্র মতে, আপনার কোন স্বভাবের জন্য আপনার পরিচিত বা বন্ধুরা আপনাকে অপছন্দ করেন তা জানা যায় রাশিফল থেকে। তবে বিশ্বাস হোক বা না হোক রাশি অনুযায়ী দেখে নেওয়া যাক কোন পোষ্য আপনার জন্য উপযুক্ত তা জেনে নেওয়া যাক-
- FB
- TW
- Linkdin
মেষ— এই রাশির জাতক-জাতিকাদের অনুমান করা সহজ নয়। এরা অত্যন্ত চতুর, এই কারনেই বন্ধু মহলে এদের অনেকেই অপছন্দ করেন।
বৃষ— এই রাশি অত্যন্ত আত্মকেন্দ্রিক। এদের সব কিছুই নিজেকে ঘিরে তাই বাকিরা এদের থেকে দূরত্ব বজায় রাখেন।
মিথুন— এই রাশির খুব ফান-লাভিং। তবে মজার ছলে এদের বলা কথায় কষ্ট পান অনেকে। এই কারণে এদের অপছন্দ অনেকের।
কর্কট— এই রাশির উপস্থিত বুদ্ধি মারাত্বক। তবে এরা অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয় না কখনই। তাই অনেকেই এদের স্বার্থপর ভেবে দূরত্ব বজায় রাখেন।
সিংহ— এই রাশি নিজেদের বুদ্ধিমত্তা ও কাজের প্রশংসা নিজেরাই এতটা করে ফেলেন, তাই অেকেই এদের এড়িয়ে চলেন।
কন্যা— এই রাশি খুব শান্ত ও ধীর গতিতে কাজ করে। এই জন্য এদের অনেকেই অপছন্দ করেন। তবে ধীর হলেও এদের কাজ একেবারেই নিঁখুত হয়।
তুলা— এই রাশি খুব নিরাপত্তাহীনতায় ভোগেন। এর ফলে এদের মধ্যে অপরকে নিয়ে সব সময় সংশয় কাজ করে। যার ফলে কাছের মানুষের থেকে দূরত্ব বারতে থাকে।
বৃশ্চিক— এই রাশি সাধারণত নেগেটিভ চিন্তা ভাবনা বেশি করেন। তাই প্রচুর সমস্যার সম্মুখিন হতে হয়। এদের সমস্যা সমাধানে নাজেহাল হতে হয় পরিচিতদের। এদের এই স্বভাব অপছন্দ করেন অনেকেই।
ধনু— এই রাশির যে কোনও সম্পর্ক ভুলে শুধু কাজে মেতে থাকে। তাই জীবনে একটা সময় এরা পুরোপুরি একা হয়ে যায়।
মকর— এই রাশি নিজের কিছুই বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করতে পারে না। নিজের সকল বিষয় নিজের মনের মধ্যেই রেখে দেয়। তাই ভুল বুঝে অনেকেই এদের থেকে দূরত্ব বজায় রাখেন।
কুম্ভ— এই রাশির খুব মিশুকে। এদের বন্ধুর সংখ্যাও অনেক। তবে নিজের মতের গুরুত্ব এদের কাছে প্রাধান্য পায়। অপরের উপর মতামত চাপিয়ে দিতে চায়। এই কারণেই বন্ধুমহলে এদের অনেকে এড়িয়ে চলেন।
মীন— এই রাশি অপরকে খুশি করতে গিয়ে বাকি অনেকের সমস্যা বারিয়ে তোলে। এরা অপ্রিয় সত্য কথা বলায় অনেকেই এদের অপছন্দ করেন।