বাস্তুর নিয়ম মেনে কাজে লাগান স্ফটিক, কাটিয়ে উঠুন অযাচিত ঝামেলা
দৈনন্দিন জীবনে চলার পথে আমাদের প্রত্যেকেই কিছু না কিছু সমস্যার সম্মুখিন হতে হয়। প্রত্যেকটি মানুষের জীবনেই রয়েছে নানান সমস্যা। যার সঙ্গে প্রতিনিয়ত আমাদের সম্মুখীন হতে হচ্ছে। জ্যোতিষশাস্ত্রের মতে, গ্রহ নক্ষত্রের শুভ-অশুভ প্রভাবের ফলে আমাদের জীবনে এই সমস্ত সমস্যা দেখা দেয়। সেই রকমই একইভাবে গ্রহ-নক্ষত্রের পাশাপাশি বাস্তুর প্রভাবেও মানুষের দৈনন্দিন জীবনে নানান জটিল সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে। যা জীবনে চলার পথে প্রতিনিয়ত বাধার সৃষ্টি করে। সাফ্যলের পথে বাধার সৃষ্টি করে জীবন দুর্বিসহ করে তোলে। বাস্তুশাস্ত্র মতে, প্রতিটি দিক অনুযায়ী রয়েছে, ভিন্ন প্রতিকার। তাই জেনে নেওয়া যাক স্ফটিক ব্যবহার করে কি ভাবে কাটিয়ে উঠবেন বাস্তুদোষ।
- FB
- TW
- Linkdin
বাস্তুশাস্ত্র মতে, আমরা যদি বাস্তুর কিছু নিয়ম মেনে চলি, তাহলে আমরা খুব সহজেই এই খারাপ সময় কাটিয়ে উঠতে পারব।
অনেক সময় দেখা যায় গ্রহ দোষ না থাকলেও জীবনে বাধা বিপত্তি আসছে, তখন বুঝতে হবে বাস গৃহে বা কর্মক্ষেত্রে বাস্তু দোষ আছে।
বাস্তুশাস্ত্রের প্রতি মানুষের নির্ভরতা দিনের পর দিন বেড়ে চলেছে। তার কারণ, মানুষ ধীরে ধীরে বাস্তুশাস্ত্রের কার্যকারীতা ও বিশ্বাসযোগ্যতা সম্পর্কে অবগত হচ্ছেন।
ঈশান কোণ জ্ঞান ও শিক্ষার আধার। ঈশান কোণ অর্থাৎ উত্তর-পূর্ব কোণ। এই কোণে কোনও বাস্তুদোষ থাকলে সেটা প্রশমিত করার জন্য ক্রিস্টাল ঝুলিয়ে রাখা প্রয়োজন।
উত্তর-পূর্ব কোণে যদি নোংরা আবর্জনা থাকে তাহলে তা বাস্তু দোষ তৈরি করে। আর এই বাস্তু দোষ আপনার সন্তানের পড়াশোনাকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে।
তাই পড়াশোনায় একাগ্রতা বাড়ানোর জন্য বিদ্যার্থীর অধ্যয়ন কক্ষের উত্তর-পূর্ব কোণে একটি ক্রিস্টাল বল ঝুলিয়ে রাখলে অবশ্যই উপকার পাবেন।
শুধু শিক্ষার বিষয়ে নয় স্ফটিকের প্রভাবে দূর হয় জীবনের যাবতীয় অযাচিত ঝামেলা।
ক্রিস্টাল বল থেকে বিচ্ছুরিত আলোকরশ্মি মানসিকভাবে শক্তিশালী করে তোলে পরিবারের সদস্যদের।
স্ফটিক বল ঝুলিয়ে দেওয়ার আগে শুদ্ধ করে নিতে হবে এবং কিছু দিন পর পর শোধন করাতে হবে।