- Home
- World News
- Bangladesh News
- অবাধ যৌনতা থেকে মাদকান্ডে গ্রেফতারের ২৭ দিন পর জামিন মঞ্জুর পরীমণির, রেহাই পেলেন জেল থেকে
অবাধ যৌনতা থেকে মাদকান্ডে গ্রেফতারের ২৭ দিন পর জামিন মঞ্জুর পরীমণির, রেহাই পেলেন জেল থেকে
বাংলাদেশের জনপ্রিয় নায়িকা পরীমণিকে নিয়ে এই মুহূর্তে উত্তাল গোটা বাংলাদেশ। একের পর এক নয়া বিতর্ক। কন্ট্রোভার্সি যেন পিছু ছাড়ছে না পরীমণির। কিছুদিন আগেই বাংলাদেশের ব়্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটেলিয়ান (RAB) অভিনেত্রীর বাড়িতে তল্লাশি চালায়। পরীর বাড়িতে বিপুল পরিমাণে বিদেশি মদ পাওয়ার পরেই ব়্যাবের হাতে গ্রেফতার হন পরীমণি। অবশেষে মাদককান্ডে জামিন পেলেন বাংলাদেশি অভিনেত্রী পরীমণি।
| Published : Sep 01 2021, 08:48 AM IST
- FB
- TW
- Linkdin
গত ৪ ঠা আগস্ট বাংলাদেশের ব়্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটেলিয়ান (RAB) অভিনেত্রী পরীমণির বাড়িতে তল্লাশি চালায়। পরীর বাড়িতে বিপুল পরিমাণে বিদেশি মদ পাওয়ার পরেই ব়্যাবের হাতে গ্রেফতার হন পরীমণি।
অবশেষে মাদককান্ডে জামিন পেলেন বাংলাদেশি অভিনেত্রী পরীমণি। অভিনেত্রীর জামিন মঞ্জুর হওয়ার খবর নিশ্চিত করেছেন আইনজীবী দলের অন্যতম সদস্য আমন রেজা।
একবার নয়, তিন দফায় জামিনের আর্জি না-মঞ্জুর করেছিল ঢাকা মহানগর ও দায়রা জজ আদালত। গত ২১ আগস্ট তৃতীয়বারের জন্য় একদিনের সিআইডি রিমান্ড শেষ হলে ফের আদালতে তোলা হয়েছিল পরীমণিকে।
তখনও জামিন মঞ্জুর না করে বিচার বিভাগীয় হেফাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেয় আদালত। এবং পরবর্তী জামিনের শুনানির দিন ধার্য করা হয় আগামী ১৩ সেপ্টেম্বর। এরপর হাইকোর্টে রিট ফাইল করেন।
তারপরেই ১৩ দিন এগিয়ে আনা হয় পরীমণির জামিনের শুনানি। গতকালই ঢাকার মহানগর ও দায়রা জজ আদালত অভিনেত্রীর শর্তসাপেক্ষ জামিন মঞ্জুর করেছে।
আদালতের আদেশ জেলে পৌঁছানোর পরই পরীমণি জেলের বাইরে আসতে পারবেন বলে জানিয়েছেন পরিমণীর আইনজীবী। এবার কি স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে চলেছেন পরী, সেটাই দেখার অপেক্ষা।
সূত্রের খবর, পরীমণিকে কাশিমপুর মহিলা কেন্দ্রীয় কারাগারে রাখা হয়েছিল। যেহেতু অভিনেত্রী ডিভিশনপ্রাপ্ত হননি, তাই কোয়ারেন্টাইনের সময় পার হওয়ার পর তারে বিচারাধীন সাধারণ বন্দির সঙ্গে রাখা হয়েছিল।
এলএসডি-র নেশা করত অভিনেত্রী , যার জন্য বেশ কিছু ব্লটিং পেপার এবং কিছু পরিমাণ মাদকও উদ্ধার হয়েছে। এছাড়াও আইস ড্রাগস ও ইয়াবাও উদ্ধার হয়েছে অভিনেত্রীর বাড়ি থেকে।
এমনকি অভিনেত্রীকে জিজ্ঞাসবাদ করে একাধিক চাঞ্চল্যকর তথ্য পেয়েছিল বাংলাদেশের সিআইডি। উচ্চবিত্তের শারীরিক চাহিদা নাকি মেটাতে হতো পরীমণিকে।শুধু লোকলজ্জার ভয়ে তিনি নাকি চুপ করে ছিলেন। পরীমণির এই বয়ানকে ঘিরে জোর চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে।