- Home
- Entertainment
- Bollywood
- মডেলিংয়ের দিনগুলিতে অনেক বেশি 'গর্জিয়াস' ছিলেন ঐশ্বর্য, রইল একগুচ্ছ চোখধাঁধাঁনো ছবি
মডেলিংয়ের দিনগুলিতে অনেক বেশি 'গর্জিয়াস' ছিলেন ঐশ্বর্য, রইল একগুচ্ছ চোখধাঁধাঁনো ছবি
রিল থেকে রিয়েল তারকাদের পুরোটাই যেন গসিপে মোড়া। সেই তালিকায় নিঃসন্দেহে রয়েছে বলিউডের অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেত্রী ঐশ্বর্য রাই বচ্চন। অভিনয় থেকে রিলেশন সবসময়েই লাইমলাইটের শীর্ষে বচ্চন বধূ। সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় ঐশ্বর্যর বেশ কিছু ছবি ভাইরাল হয়েছে। মডেলিংয়ের সময়েই যেন অনেক বেশি গর্জিয়াস ছিলেন রাই সুন্দরী। মডেলিং থেকে বিশ্বসুন্দরী হওয়ার একগুচ্ছ চোখধাঁধাঁনো ছবি, রইল অ্যালবাম।
- FB
- TW
- Linkdin
ঐশ্বর্যর কথা বলতে গেলেই সবার প্রথমে আসে তার সৌন্দর্যের কথা। অভিনেত্রী রূপের জৌলুসে এখন মুগ্ধ হাজারো হাজারো পুরুষ।
মডেলিং দিয়ে নিজের কেরিয়ার শুরু করেছিলেন ঐশ্বর্য। আর সেই সময়টাতে যেন অনেক বেশি গর্জিয়াস ছিলেন রাই সুন্দরী। যত দিন যাচ্ছে ততই যেন তার গ্ল্যামার ঠিকরে বেরোচ্ছে।
স্কুলে পড়াকালীনই মডেলিংয়ের অফার পেতে শুরু করেন ঐশ্বর্য। নবম শ্রেণীতে পড়ার সময়েই প্রথম পেন্সিল-এর বিজ্ঞাপন করেছিলেন।
তারপর থেকে একটু একটু করে নিজেকে আরও যোগ্য করে তুলেছিলেন অভিনেত্রী। মডেলিং দিয়েই সাফল্য অর্জন করেছিলেন।।
সালটা ১৯৯১। সুপারমডেল প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে জিতে নিয়েছিলেন স্থান। ভোগ ম্যাগাজিনের আমেরিকান সংস্করণে একটি স্থান অর্জন করেছিলেন।
তারপরই ১৯৯৩ সালে আমির খানের বিপরীতে একটি বিজ্ঞাপণে নজর কেড়েছিলেন অ্যাশ। তার পরের বছরই ১৯৯৪ সালে মিস ওয়ার্ল্ড খেতাবের পালক তার মুকুটে যুক্ত হয়েছিল।
বলিউডে আসার আগে বেশ কয়েকটি দক্ষিণী ছবিতেই নজর কেড়েছিলেন ঐশ্বর্য। প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী ঐশ্বর্যা রাই বচ্চনও নিজের কেরিয়ার শুরু করেছিলেন তামিল ছবি দিয়ে। ১৯৯৭ সালে মনিরত্নমের ছবি 'ইরুভার'-এ তাকে প্রথম দেখা গিয়েছিল।
বলিউডে পা রাখার পর হাম দিল দে চুকে সানাম, তাল, দেবদাস, মহব্বতে, একের পর এক হিট ছবি উপহার দিয়েছেন প্রাক্তন মিস ইন্ডিয়া। সমস্ত পরিচালক-প্রযোজকরাই তাদের ছবিতে কাস্ট করতে চাইছিলেন ঐশ্বর্যকে। সঞ্জয় লীলা বনশালির 'হাম দিল দে চুকে সনম' ছবিতেই বলিউডে সাফল্য পেয়েছিলেন ঐশ্বর্য।
বর্তমানে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন অমিতাভ বচ্চন ও অভিষেক বচ্চন। সারা দেশ জুড়ে শোরগোল শুরু হয়েছিল এই খবরে। আগের থেকে অনেকটাই সুস্থ রয়েছেন অমিতাভ ও অভিষেক বচ্চন।
রাত কাটতে না কাটতেই পরেরদিন সকালে ঐশ্বর্য রাই বচ্চন ও আরাধ্যারও করোনা পজিটিভ-এর রিপোর্টে সকলের হতাশ হয়ে পড়েছেন। ঐশ্বর্য এবং আরাধ্যাকে বাড়িতেই চিকিৎসা করছেন বচ্চন পরিবারের পারিবারিক চিকিৎসক।