- Home
- Entertainment
- Bollywood
- বয়সের সঙ্গে সঙ্গে বেড়েছে মালাইকার যৌন আবেদন, সত্য মানতে না পেরেই কি ডিভোর্স দেন আরবাজ
বয়সের সঙ্গে সঙ্গে বেড়েছে মালাইকার যৌন আবেদন, সত্য মানতে না পেরেই কি ডিভোর্স দেন আরবাজ
আরবাজ খান ও মালাইকা আরোরার বিবাহ বিচ্ছেদের খবর এক সময় সর্বত্র চর্চার বিষয় হয়ে উঠলেও সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তা থিতিয়ে গিয়েছিল অন্যান্য গুজবের ভিড়ে। তবে মালাইকার সঙ্গে অর্জুন কাপুরের সম্পর্কের খবর সামনে আসতেই যেন মাথা চারা দিয়ে ওঠে একাধিক বিতর্ক। আবারও হয় জলঘোলা, ঠিক কী কারণে বিচ্ছেদ! একাধিক প্রশ্নের মাঝে উঠে আসে, তবে কি মালাইকার বোল্ডনেসের কোপেই ভাঙন ধরেছিল সম্পর্কে!
- FB
- TW
- Linkdin
মালাইকা আরোরা ও আরবাজের সম্পর্কের ভাঙনে পেছনে প্রকৃত কারণ কী তার কোনও এক সঠিক কারণ আজও উঠে আসেনি। খান পরিবারের তরফ থেকে যে বিবৃতি দেওয়া হয়েছিল, তাতে এই ইঙ্গিত ছিল স্পষ্ট যে মালাইকার আচরণে ক্ষুব্ধ আরবাজ।
একই রকমভাবে সামনে এসেছিল মালাইকা ও অর্জুন কাপুরের সম্পর্কের খবরও। সলমন খান নিজেই বাড়িতে এনেছিল অর্জুনকে। অর্পিতার সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়ে ছিলেন অর্জুন। তবে সেই সম্পর্কের মাঝে আসে মালাইকা।
সবার অলক্ষ্যেই বাড়িতে চলতে থাকে প্রেমপর্ব। খবর খোলসা হওয়ার পর সামনে উঠে আসে নয়া তথ্য, তবে কী মালাইকার সেক্স অ্যাপিলই মূল কারণ, সেই জন্যই কি বিচ্ছেদের পথ বাছতে হল তাঁদের?
কফি উইথ করণ রিয়ালিটি শো-তে পরিবার নিয়ে মুখ খোলেন মালাইকা। জানিয়েছিলেন, তাঁর কাজ নিয়ে কোনও দিনই আপত্তি করেনি খান পরিবার। সবাই সাধ্যমত তাঁর পাশে থেকেছেন।
লোকের কথায় কান দেওয়টা, তা থেকে নিজের মতামত তৈরি করার মত মানুষ আরবাজ নন, মালাইকা সাফ জানিয়েছিলেন, আরবার নিজে ভীষণ আত্মবিশ্বাসী, এবং স্পষ্টভাবে নিজের বক্তব্য প্রকাশ করেন, তাই কখনই তাঁদের মধ্যে তেমন ভুল বোঝাবুঝি জায়গা করে নিতে পারেনি।
আরবাজের পাশাপাশি আরবাজের পরিবার নিয়েই কথা বলেছিলেন মালাইকা। জানিয়েছিলেন, সেই পরিবারে সকলেই কাজটাকে খুব গুরুত্ব দেয়, সন্মান করে, তাই কখনই তাঁকে জোর করা হয়নি ঠিক কি ধরনের কাজ করা উচিত, আর কোনটা উচিত নয়।
যখন তিনি বিয়ে করে বাড়িতে পা রেখেছিলেন, তখন সকলেই তাঁকে গ্রহণ করেছিলেন দুহাত বাড়িয়ে। পরবর্তীতে তা কখনই বদলায়নি। কোনও দিনই তাঁকে জোর করা হয়নি রীতি-নীতি-আচার-নিয়ম মেনে চলার জন্য।
শেষে মালাইকা আরও বলেন, কেবল তাঁর ক্ষেত্রেই নয়, পরিবারের সকলের ব্যবহারই খুব সুন্দর সকলের প্রতি। যে সে বাড়িতে পা দেবে, প্রতিটা সদস্যই তাঁকে আপন করে নেবে।
যদিও এত কিছু পেছনে কোথাও কোন কিন্তু তো ছিলই, যা টপকে সম্পর্ককে টিকিয়ে রাখা সম্ভব হয়নি। বর্তমানে মালাকাইকা ও আরবাজা দুজনেই নিজের মতো করে নিজেদের পছন্দের প্রেমিক-প্রেমিকার সঙ্গে রয়েছেন লিভ-ইন সম্পর্কে, সন্তানের জন্য মাঝে মধ্যে এখনও যোগাযোগ করে থাকেন তাঁরা।