- Home
- Entertainment
- Bollywood
- ঐশ্বর্যকে ডেকে নিয়ে গিয়ে চরম অপমান, শ্রীদেবীর মতই একইভাবে ঠকতে হয় বচ্চনবধূকে
ঐশ্বর্যকে ডেকে নিয়ে গিয়ে চরম অপমান, শ্রীদেবীর মতই একইভাবে ঠকতে হয় বচ্চনবধূকে
একটি সিনেমা-কে অভিনেতা-অভিনেত্রী, পরিচালক ও অন্যান্য কলাকুশলিরা নিজের সর্বস্ব দিয়ে সার্থক করে তোলার চেষ্টা করে। দর্শক দরবারে কখনও তা ছক্কা হাকিয়ে মন জয় করে, কখনও আবার সেরার সেরা পুরস্কার প্রমাণ করে দেয় গুণমান। তবে সেই পুরস্কার বিতরণীর অনুষ্টান নিয়েই একাধিকবার অভিযোগ হেনেছেন তারকারা। হয়েছেন প্রতারণার শিকার। সেই তালিকা থেকে বাদ পড়েননি খোদ বচ্চন বধূও।
- FB
- TW
- Linkdin
একাধিক তারকা রয়েছেন, যাঁরা পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানকে এক কথায় বয়কট করেছেন। কঙ্গণা রানাওয়াত থেকে শুরু করে আমির খান, কোনও অ্যাওয়ার্ড শো-তেই তাঁরা উপস্থিত থাকেন না।
এর পেছনে রয়েছে একাধিক কারণ। অনেকেই দাবি করেছেন বিভিন্ন অ্যাওয়ার্ড শো-তে যে সেরার তালিকাগুলো তৈরি করা হয়, অধিকাংশ সময়ই সেই তালিকায় থাকা নাম বিভিন্ন পলিটিক্সের শিকার হয়।
বহু সাক্ষাৎকারে উঠে আসতে দেখা গিয়েছে এই তথ্য। বিভিন্ন তারকারা জানিয়েছিলেন শেষ মুহূর্তে কীভাবে বদলে যায় তালিকাতে থাকা নাম, কীভাবে বিভিন্ন কর্মকর্তাদের হস্তক্ষেপে সত্যি ঢাকা পড়ে যায়।
বহুস্টারেরা শর্ত সাপেক্ষভাবে এই সকল অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার কথাও জানিয়ে থাকেন। কেউ নিয়ে থাকেন ৭৫ লক্ষ টাকা, কেউ আবার দাবি করে থাকেন তিন চার কোটি টাকাও।
অনেক তারকারা আবার পুরষ্কার পাওয়ার পর এই সকল স্টেজে অনুষ্ঠান করার দাবি জানান। এমনই এক পরিস্থিতির শিকার হয়েছিলেন ঐশ্বর্য রাই বচ্চন। একবার গুজারিস ছবির জন্য তাঁকে শ্রেষ্ঠ নায়িকার পুরস্কার দেওয়া হবে বলে জানানো হয়।
On the flip side, according to a fan who met Aishwarya says her heart is as beautiful as she is.
শেষ মুহূর্তে পাল্টে যায় সেই তালিকা। কেবল মাত্র ঐশ্বর্য নন, একই সমস্যার সন্মুখীন হতে হয়েছিল শ্রীদেবীকেও। এক অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে ইংলিস ভিংলিস ছবির জন্যে সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার পাওয়ার কথা ছিল, কিন্তু শেষ মুহূর্তে পাল্টে গিয়েছিল নাম। এরপরই বনি কাপুর ও শ্রীদেবী সেই বছর সব পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান বয়কট করেছিলেন।
২০১২ সালে যখন ইংলিস ভিংলিস ছবির জন্য শ্রীদেবীকে পুরস্কার দেওয়া হয়নি, তখন শেষ মুহূর্তে নাম এসেছিল বিদ্যা বালানের, ডার্টি পিকচার ছবির জন্য তাঁকে নির্বাচন করা হয়েছিল।
২০১০ সালে ঐশ্বর্যর ক্ষেত্রেও একই ঘটনা ঘটেছিল। সেবার পা ছবির জন্য শেষ মুহূর্তে বেছে নেওয়া হয়েছিল বালানের নাম।
যার ফলে খুশির খবর মিললেও তৈমুরের ভাইকে দেখতে না পাওয়ার দুঃখই এখন সইফ করিনার ভক্ত মহলে।