আজও 'দিব্যা'-কে মিস করেন সাজিদ, মৃত্যু নিয়ে মুখ খুললেন প্রযোজকের স্ত্রী
দিব্যা ভারতী। বলিউডের প্রথমসারির অভিনেত্রীর তালিকায় তিনি আজও তিনি উজ্জ্বল। মাত্র ১৯ বছর বয়সে প্রযোজক সাজিদ নাদিয়াদওয়ালার সঙ্গে গাটছড়া বেঁধেছিলেন দিব্যা ভারতী। বিয়ের পর মাত্র কয়েকদিনের সংসার। তারপরেই ব্যালকনি থেকে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করেন বলি হার্টথ্রব। তবে সত্যিই কি খুন নাকি আত্মহত্যা। এই বিতর্ক এখনও চলছে এবং আজীবন হয়তো চলবে। তার মৃত্যুর কারণ নিয়ে হাজারো প্রশ্ন উঠে আসলেও এখনও তা রহস্য। আর রহস্যে মোড়া এই মৃত্যু মানতে আজও নারাজ তার অসংখ্য ভক্তরা। কেটে গিয়েছে দীর্ঘ ২৭ বছর। আজও ভুলতে পারেননি দিব্যাকে। দিব্যার মৃত্যুর পর তার মৃত্যু নিয়ে মুখ খুললেন প্রযোজকের দ্বিতীয় স্ত্রী। জেনে নিন বিশদে।
- FB
- TW
- Linkdin
বলিউডের প্রথম সারিতেই সবার প্রথমেই উঠে আসে দিব্যা ভারতীর নাম। মাত্র কয়েকদিনের সংসার করেই পৃথিবী ছেড়ে চলে যান অভিনেত্রী।
মাত্র ১৯ বছর। ১৯৯৩ সালের ৫ এপ্রিল গোটা দেশবাসী চমকে গিয়েছিল তার মৃত্যুতে ।কেরিয়ার যখন উর্ধ্বগগনে তখনই মৃত্যু কেড়ে নিল অভিনেত্রীকে।
মাঝে কেটে গিয়েছে দীর্ঘ ২৭ বছর। এখনও তার মৃত্যু নিয়ে রহস্যের জট কাটেনি। কেউ বলেন তাকে খুন করা হয়েছে, আবার কেউ বলে তিনি নাকি আত্মহত্যা করেছেন তা নিয়ে এখনও ধোঁয়াশা।
এত বছর কেটে গেলেও প্রথম স্ত্রী দিব্যা ভারতীকে আজও ভুলতে পারনেনি প্রযোজক সাজিদ নাদিয়াদওয়ালা। প্রয়াত অভিনেত্রীর সঙ্গে সাজিদের সম্পর্ক নিয়ে মুখ খুলেন প্রযোজকের স্ত্রী।
দিব্যার জন্মদিন হোক বা মৃত্যুবার্ষিকী তার চলে যাওয়ার কষ্ট আজও ভুলতে পারেননি সাজিদ।
সাজিদের দ্বিতীয় স্ত্রী ওয়ার্ধা জানিয়েছেন, দিব্যার পরিবারের সঙ্গে সাজিদের এখনও খুব ভাল সম্পর্ক। দিব্যার বাবা ভাইয়ের সঙ্গে সম্পর্ক পুরো নিজেদের পরিবারের মতোনই।
তিনি আরও জানিয়েছেন, সাজিদ এখনও দিব্যার স্মৃতির সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত, আর তা পুরোটাই অনুভব করতে পারেন ওয়ার্ধা।
ওয়ার্ধা কখনওই সাজিদকে এই স্মৃতি থেকে সাজিদকে বার করার চেষ্টা করেনওনি। সাজিদের সঙ্গে বিয়ের পর তিনি নিজের মতো করে জায়গা তৈরি করে নিয়েছেন।
সাজিদ ও ওয়ার্ধার সন্তানরা এখনও দিব্যাকে বড়মা বলেই সম্মোধন করেন বলে জানিয়েছেন সাজিদের বর্তমান স্ত্রী।
১৯৯২ সালেই প্রযোজক সাজিদ নাদিয়াদওয়ালার সঙ্গেই গোপনে বিয়ে সারেন দিব্যা ভারতী। যদিও বিয়ের খবরটি চাপাই রেখেছিলেন ইন্ডাস্ট্রিতে। এমনকী প্রথম বিবাহবার্ষিকীও একসঙ্গে কাটাতে পারেননি তারা। তার আগেই জীবনে এসেছে কালো দিন ৫ এপ্রিল।