- Home
- Entertainment
- Bollywood
- মাঝ রাতে ফোন করে টানা তিন ঘণ্টা মেলে সলমনের হুমকি, মদ্যপ অবস্থায় ঠিক কী বলতে ফোন করেন ভাইজান
মাঝ রাতে ফোন করে টানা তিন ঘণ্টা মেলে সলমনের হুমকি, মদ্যপ অবস্থায় ঠিক কী বলতে ফোন করেন ভাইজান
সলমন খানের সঙ্গে ঐশ্বর্যের সম্পর্কের বিচ্ছেদের পর একে একে সকলের সঙ্গে বদলাতে থাকে সম্পর্ক। চলতে চলতে ছবির শ্যুটিং সেটে ঐশ্বর্যকে চড় মারায় পাশ থেকে সরে গিয়েছিলেন শাহরুখ খান। সেখান থেকে শুরু বিচ্ছেদ। তবে বিবেক ওবরয়ের সঙ্গে সলমন খান এমন কী করেছিলেন যা পরবর্তীতে ক্ষমা চাইতে বাধ্য করেছিল অভিনেতাকে!
- FB
- TW
- Linkdin
সলমন খানের সঙ্গে ঐশ্বর্য রাই সম্পর্কে আসার পর থেকেই তা বিনোদন জগতে ঝড় তুলেছিল। একের পর এক জল্পনা উঠে আসতে থাকে এই সেলিব্রিটি জুটির কাছ থেকে।
কয়েকদিনের মধ্যে সলমন খান অনুমান করেন ঐশ্বর্যের জীবনে অন্য কোনও তারকার প্রেম প্রভাব ফেলছে। মুহূর্ত মেজাজ হারিয়েছিলেন সলমন খান। মেনে নেননি কোনও সম্পর্ককেই।
ততদিনে সকলের কাছে পরিষ্কার হয়ে গিয়েছে সলমন খান ও ঐশ্বর্যের মধ্যে বিচ্ছেদের খবর। ঐশ্বর্যের জীবনে তখন দেখা দেয় বিবেকের প্রেম। আর তাতেই বেজায় চটে যান সলমন খান।
যদিও এই সময় ঐশ্বর্য নিরবতাই পাল করছিলেন। একের পর এক কাণ্ড ঘটিয়ে খবেরর শিরোনামে জায়গা করে নিচ্ছিলেন কেবলই ভাইজান।
রক্ষে পাননি বিবেক ওবরয়। রাত ১২টার সময় বেজে ওঠে তাঁর ফোন। এরপর চলে দীর্ঘ চার ঘণ্টা ধরে কথাবার্তা। প্রশ্ন একটাই, তিনি কে যে ঐশ্বর্যর সঙ্গে প্রেম করবেন।
বিবেকের মতে, এদিন মদ্যপ অবস্থাতে ফোন করেছিলেন সলমন খান। নোংরা ভাষায় কথা বলা থেকে শুরু করে বলিউড-কেরিয়ারের খোঁচা। বাদ পড়েনি কিছুই।
বলিউডে একাধিক মেয়ের সঙ্গে তাঁর রয়েছে শারীরিক সম্পর্ক এমন অভিযোগও তোলেন সলমন খান। বিবেকের কথায় তিনি বাধ্য হয়ে চার ঘণ্টা পর ফোন কেটে দেন।
তবে সলমন খানের মতে তিনি কোনও দিনই ক্ষমতা করতে পারবেন না বিবেককে। কারণ তিনি নাকি মিথ্যে কথা বলছেন। সলমন খান এমন কিছুই করেননি বিবেকের সঙ্গে।
বিকেরে এই পদক্ষেপে পাশে পাননি তিনি ঐশ্বর্যকে। তবে সলমন খান যে বেজায় চটেছিলেন তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না, প্রকাশ্যেই সলমন খান বিবেকে ঠেলে সরিয়ে দিয়েছিলেন। তাঁর মতে এই সম্পর্ক কোনও দিনই ঠিক হওয়ার নয়।