রেশন কার্ডের নয়া নিয়মটি মনে আছে তো, নাহলে পড়তে পারেন বড়সড় বিপদে
ভারতকে ডিডিটাল করার লক্ষ নিয়ে একের পর এক পরিবর্তন করতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। স্মার্ট করার তাগিদে সব কিছুই এখন স্মার্ট। আধার কার্ড থেকে রেশন কার্ড সবকিছুই এখন স্মার্ট। আধার, প্যানের ভোটার কার্ডের পর রেশন কার্ডকেও ডিজিটাল কার্ডের আওতায় আনতে চলেছে কেন্দ্রীয় সরকার। রেশন কার্ড তৈরির সমস্যায় অনেকেই ভুক্তভোগী। রেশন কার্ড এর গুরুত্ব সবথেকে বেশি টের পাওয়া গেছে এই লকডাউনে। কিছুদিন আগে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঘোষণা করেছিলেন আগামী দিনে রাজ্যে যাতে রেশন বন্টন পদ্ধতিতে কোন অভিযোগ না আসে তার জন্য স্বচ্ছতা আনতে এসএমএস ওটিপি অথবা বায়োমেট্রিক পদ্ধতি আনতে চলেছে রাজ্য। ইতিমধ্যেইসমস্ত রকম প্রক্রিয়া সেরে ফেলার নির্দেশ দিয়েছিলেন তিনি। তবে এক্ষেত্রে ডিজিটাল রেশন কার্ডের সঙ্গে আধার কার্ড, মোবাইল নম্বর সংযুক্ত করতে হবে গ্রাহকদের।
| Published : Aug 04 2020, 05:52 PM IST / Updated: Aug 04 2020, 05:54 PM IST
- FB
- TW
- Linkdin
কিছুদিন আগে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঘোষণা করেছিলেন আগামী দিনে রাজ্যে যাতে রেশন বন্টন পদ্ধতিতে কোন অভিযোগ না আসে তার জন্য স্বচ্ছতা আনতে এসএমএস ওটিপি অথবা বায়োমেট্রিক পদ্ধতি আনতে চলেছে রাজ্য।
ইতিমধ্যেইসমস্ত রকম প্রক্রিয়া সেরে ফেলার নির্দেশ দিয়েছিলেন তিনি। তবে এক্ষেত্রে ডিজিটাল রেশন কার্ডের সঙ্গে আধার কার্ড, মোবাইল নম্বর সংযুক্ত করতে হবে গ্রাহকদের।
সম্প্রতি খাদ্য দপ্তরের তরফ থেকে যে বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে, সেখানে জানানো হয়েছে এই কাজের জন্য আপনাদেরকে রেশন কার্ড, আধার কার্ড নিয়ে রেশন দোকানে যেতে হবে এবং রেশন ডিলারদের এটি সংযুক্তিকরণ এর কথা জানাতে হবে।
এটি করতে রেশন ডিলাররা ই-পসের সাহায্যে তা করে ফেলবেন। বর্তমানে সব রেশন দোকানেই রয়েছে এই ই-পস মেশিন,কারণ রেশনের জিনিসপত্র বিলির ক্ষেত্রে এটি এখন বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।
তবে জেনে রাখুন, এই সংযুক্তিকরণ প্রক্রিয়া একবার হয়ে গেলে নির্দিষ্ট ব্যক্তি ছাড়া অন্য কেউ আপনার এই রেশন আর তুলতে পারবে না।
কারণ আধার কার্ড সংযুক্ত হয়ে গেলে গ্রাহক যখন রেশন দোকানে যাবেন তখন তার আঙ্গুলের ছাপ দিয়েই তোলা যাবে রেশন। সেই কারণেই অন্য কেউ সেই রেশন তুলতে পারবেন না।
যেহেতু এর আগে বহুবার রাজ্যে রেশন বিলিকে কেন্দ্র নিয়ে অভিযোগ উঠেছে আর এই অভিযোগ যাতে ভবিষ্যতে না ওঠে তার জন্যই এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
এক্ষেত্রে আঙুলের ছাপ না মিললেও সেই গ্রাহক মোবাইল ওটিপিও ব্যবহার করতে পারেন। এক্ষেত্রে আঙুলের ছাপ না মিললেও সেই গ্রাহক মোবাইল ওটিপিও ব্যবহার করতে পারেন।