T20 World Cup-এর ১০টি অজানা রেকর্ড, যা জানতেই হবে আপনাকে
- FB
- TW
- Linkdin
ড্যারেন স্যামি-
বিশ্বের একমাত্র অধিনায়ক হিসেবে ড্যারেন সামি দুইবার তার দেশকে চ্যাম্পিয়ন করেছেন। ২০১২ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ফাইনালে শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে প্রথমবার এবং ২০১৬ সালে ইংল্যান্ডকে হারিয়ে দ্বিতীয়বার চ্যাম্পিয়ন হয় ড্যারেন স্যামির দল।
ক্রিস গেইল-
টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের সর্বকালের সেরা ব্যাটসম্যান ক্রিস গেইল, যার নামে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে দুটি সেঞ্চুরির রেকর্ড রয়েছে। ২০০৭ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ১১৭ রানের একটি দুর্ধর্ষ ইনিংস খেলেছিলেন। এরপর ২০১৬ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে তিনি ১০০ রানে অপরাজিত থাকেন।
মাহেলা জয়বর্ধনে-
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ইতিহাসে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক ব্যাটসম্যান হলেন মাহেলা জয়াবর্ধনে। এই কিংবদন্তি খেলোয়াড় ৩১ ম্যাচে ৩৯.০৭ ব্যাটিং গড় নিয়ে ১০১৬ রান করেছেন।
যুবরাজ সিং-
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের মহাতারকা হিসেবে যুবরাজ সিংয়ের নাম স্মরণীয় হয়ে রয়েছে। ২০০৭ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে মাত্র ১২ বলে দ্রুততম হাফসেঞ্চুরি করে বিশ্বরেকর্ড করেছেন।
যুবরাজ সিং-
শুধু ১২ বলে হাফ সেঞ্চুরি নয়, ইংল্যান্ডে বিরুদ্ধে ২০০৭ সালে টি ২০ বিশ্বকাপে স্টুয়ার্ট ব্রডকে এক ওভারে ৬টি ছক্কা মেরে বিশ্ব রেকর্ড গড়েছিলেন যুবরাজ সিং। যা এখনও অটুট।
শাহিদ আফ্রিদি-
পাক অলরাউন্ডার শাহিদ আফ্রিদি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এখনও পর্যন্ত সর্বোচ্চ উইকেট সংগ্রহকারী। পরিসংখ্যানের কথা বললে, ৩৪ ম্যাচে তিনি ২৩.২৫ গড় নিয়ে ৩৯টি উইকেট নিয়েছেন।
মহেন্দ্র সিং ধোনি-
প্রথম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ী অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনি একমাত্র ক্রিকেটার যিনি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সবগুলো ম্যাচেই ক্যাপ্টেনসি করেছেন। ৩৩ ম্যাচে অধিনায়কত্ব করা ধোনি উইকেটের পিছনে দাঁড়িয়ে সর্বোচ্চ ৩২ বার আউট করার কৃতিত্ব অর্জন করেছেন।
টি২০ বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ স্কোর-
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের একটি ম্যাচে দল হিসেবে সর্বোচ্চ রানের নজির গড়েছে শ্রীলঙ্কা দল। ২০০৭ সালে কেনিয়ার বিপক্ষে তারা ৬ উইকেট হারিয়ে ২৬০ রান করে শ্রীলঙ্কা।
সর্বোচ্চ ব্যবধানে জয়-
২০০৭ সালের টি২০ বিশ্বকাপে কেনিয়ার বিরুদ্ধে ওই ম্য়াচেই প্রতিযোগিতার ইতিহাসে সর্বোচ্চ ব্যবধানে জয় পেয়েছিল শ্রীলঙ্কা। ম্য়াচে কেনিয়াকে ১৭২ রানের বড় ব্যবধানে হারিয়ে জয়লাভ করেছিল।
সর্বোচ্চ জয় ও হার-
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ (২২ বার) জয়ের রেকর্ডটি রয়েছে শ্রীলঙ্কার নামে। অন্যদিকে সর্বোচ্চ (২২ বার) হারের রেকর্ডটি রয়েছে বাংলাদেশের নামে।