- Home
- Lifestyle
- Health
- কানে ইনফেকশন হচ্ছে, মাঝে মধ্যেই যন্ত্রণা, শ্রবণ ক্ষমতা নষ্ট হওয়ার আগেই সাবধান হয়ে যান
কানে ইনফেকশন হচ্ছে, মাঝে মধ্যেই যন্ত্রণা, শ্রবণ ক্ষমতা নষ্ট হওয়ার আগেই সাবধান হয়ে যান
- FB
- TW
- Linkdin
শ্রবণে জটিলতা
হেডফোন ব্যাবহার করলে অডিও সরাসরি কানে যায়। ৯০ ডেসিবেল বা তাঁর বেশি মাত্রায় আওয়াজ কানে গেলে শ্রবণের সমস্যা দেখা দিতে পারে। এমনকি শ্রবণ শক্তিও নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তাই হাই ভলিউমে গান না সোনাই ভালো।
বাতাস প্রবেশে বাধা
এখন হেডফোন কেনার সময় আমরা দেখেনি এয়ার-টাইট কিনা। হেডফোন কোম্পানিগুলি সাউন্ড কোয়ালিটিকে বাড়াতে যতটা সম্ভব এয়ার-টাইট হেডফোনের পথেই হাঁটছে। এতেই বাড়ছে ঝুঁকি। এয়ার-টাইট হেডফোন ব্যাবহার করলে কানে বাতাস ঢুকতে পারে না। যার ফলে কানের সমস্যা দেখা দেয়।
কানের ইনফেকশন
আমরা অনেকেই বন্ধুদের সঙ্গে হেডফোন শেয়ার করি। এটি ঠিক নয়। এতে কান সহজেই সংক্রমিত হতে পারে। কারণ অন্য কারও হেডফোন থেকে ব্যাকটেরিয়া খুব সহজেই আপনার কানে আসতে পারে।
মস্তিস্কে প্রভাব
কানের অঙ্গে মস্তিষ্কের যোগাযোগ সরাসরি। যার ফলে হেডফোন থেকে সৃষ্ট ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক তরঙ্গ মস্তিষ্কের উপর প্রভাব ফেলে। যা গুরুতর বিপদ ডেকে আনতে পারে। ব্লুটুথ হেডফোনের ক্ষেত্রে এই ঝুঁকি বেশি।
কানে শুনতে না পাওয়া
দীর্ঘ সময় হেডফোনে হাই ভলিউমে গান শোনার পর কিছুক্ষণ ভালভাবে কানে কিছু শোনা যায় না। এই সমস্যা অনেকেরই হয়ে থাকে। ১০০ ডেসিবেলের বেশি মাত্রায় গান শুনলে এই সমস্যা দেখা দেয়। যা পরবর্তী কালে বড় বিপদ ডেকে আনতে পারে।