- Home
- India News
- আসছে বছর প্রথম তিন মাসের মধ্যেই মিলতে পারে সুখবর, করোনাভাইরাসের প্রতিষেধক নিয়ে মুখ খুললেন স্বাস্থ্য মন্ত্রী
আসছে বছর প্রথম তিন মাসের মধ্যেই মিলতে পারে সুখবর, করোনাভাইরাসের প্রতিষেধক নিয়ে মুখ খুললেন স্বাস্থ্য মন্ত্রী
- FB
- TW
- Linkdin
কাউন্টডাউন শুরু করে দিতে পারেন। কারণ করোনাভাইরাসের প্রতিষেধক নিয়ে মুখ খুলেছেন দেশের স্বাস্থ্য মন্ত্রী হর্ষ বর্ধন। রবিবার একটি অনলাইন অনুষ্ঠানে তিনি বলেন ২০২১ সালের প্রথম প্রান্তিকে একটি করোনাভাইাস প্রস্তুত হতে পারে। তবে নির্দিষ্ট দিন ঘোষণা করেননি তিনি।
এদিন স্বাস্থ্য মন্ত্রী করোনাভাইরাসে ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালেন জন্য সাধাকরণ মানুষকে এগিয়ে আসার কথা বলেন। তিনি যাঁদের আস্থা রয়েছে তাঁরা পরীক্ষামূলকভাবে প্রতিষেধক গ্রহণের জন্য এগিয়ে আসেন।
রবিবার সানডে সংবাদ নামের অনলাইন অনুষ্ঠানে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রী হর্ষ বর্ধন বলেছেন, প্রতিষেধক প্রস্তুত হওয়ার পর প্রথম ফ্রন্টলাইন কর্মী যেমন- স্বাস্থ্য কর্মী, সাফাইকর্মী, সাংবাদিক, পুলিশসহ প্রবীণ নাগরিকদের দেওয়া হবে।
স্বাস্থ্য মন্ত্রী জানিয়ে দিয়েছেন, প্রতিষেধের সুরক্ষা, ব্যয়, সমবন্টন, কোল্ড চেইন প্রভৃতি বিষয়গুলি নিয়ে ইতিমধ্যেই আলোচনা করা হচ্ছে।
স্বাস্থ্য মন্ত্রী হর্ষ বর্ধন বলেছেন, সরকার রেমডেসিভিরেরল মত গুরুত্বপূর্ণ একাধিক ওষুধের কালোবাজারি বন্ধ করতে উদ্যোগ নিয়েছে। একই সঙ্গে তিনি বলেন প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে করোনালড়াইতে রীতিমত আত্মনির্ভর হয়েছে ভারত।
স্বাস্থ্য মন্ত্রী আরও বলেছেন আরটি পিসিআরই টেস্টের মাধ্যমেই একমাত্র সঠিকভাবে করোনাভাইরাসের পরীক্ষা করা হয়। যা নিয়ে ইতিমধ্যেই স্পষ্ট গাইডলাইন দিয়েছে। কন্টাইনমেন্ট জোনগুলিতেই অস্ট্রোজেন টেস্টের কথা বলা হয়েছে বলেও জানিয়েছেন।
করোনাভাইরাস সংক্রমণ বন্ধ করতে বর্তমানে ভারত নমুনা পরীক্ষার সংখ্যা বাড়িয়েছে বলেও মন্তব্য করেন হর্ষ বর্ধন। তিনি বলেন ভারতে সুস্থ হয়ে যাওয়া মানুষের হার রীতিমত সন্তোষজনক।
দেশের নাগরিকদের পাঠানো প্রশ্নের উত্তরে হর্ষ বর্ধন বলেছেন করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ভারত সরকার নাগরিকদের পাশে রয়েছে। সরকারি হাসপাতালগুলিতে রীতিমত সক্রিয় করা হয়েছে।
স্বাস্থ্য মন্ত্রী বলেন দেশটি সুধুমাত্র নিজের নিজের চাহিদা পুরণ করেনি। প্রতিবেশী দেশগুলির চাহিদা পুরণ করতে সক্ষম হয়েছে। মহামারিকালে রফতানি করেছে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ ওষুধ।
একটি প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন প্রতিষেধের মান যাঁচাই করেই তবে সা জনগণের ব্যবহারে জন্য সরবরাহ করা হবে। এই বিষয়ে দেশের প্রধানমন্ত্রী আর স্বাস্থ্য মন্ত্রীর ওপর দেশের মানুষকে আস্থা রাখতে বলেন তিনি।