- Home
- India News
- ঘুমের মধ্যেই চিরঘুমে ৪৩ শ্রমিক, দেখুন গ্রাউন্ড জিরো থেকে দিল্লির ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ছবি
ঘুমের মধ্যেই চিরঘুমে ৪৩ শ্রমিক, দেখুন গ্রাউন্ড জিরো থেকে দিল্লির ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ছবি
| Published : Dec 08 2019, 11:38 AM IST / Updated: Dec 08 2019, 11:54 AM IST
ঘুমের মধ্যেই চিরঘুমে ৪৩ শ্রমিক, দেখুন গ্রাউন্ড জিরো থেকে দিল্লির ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ছবি
Share this Photo Gallery
- FB
- TW
- Linkdin
113
ভোররাতে নয়াদিল্লির রানি ঝাঁসি রোডের আনাজ মান্ডি এলাকায় এক কারখানায় ভয়াবহ আগুন লাগে। সেই সময় ওই ভবনে গভীর ঘুমে অচৈতন্য ছিলেন কারখানার শ্রমিকরা।
213
আগুন লাগার খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে যায় দমকলের কয়েকটি ইঞ্জিন। এরপর ধাপে ধাাপে মোট ৩০টি ইঞ্জিন ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। আসেন পুলিশ কর্মীরাও। শুরু হয় আগুন নিয়ন্ত্রণ ও উদ্ধারকাজ।
313
কারখানা বাড়িটির উপরের দিকের জানলা দিয়ে আগুনের শিখা ও গলগল করে ধোঁয়া বের হতে দেখা যায়।
413
কারখানা বাড়িটি থেকে প্রাণভয়ে শ্রমিকরা নিজেরাই বড় মই লাগিয়েে ও বিছানার চাদর বেঁধে বেরিয়ে আসার চেষ্টা করছিলেন। তাঁদের দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন দমকলকর্মীরা।
513
অ্যাম্বুল্যান্সস আসার আগেই স্থানীয় স্তরে অটো ও অন্যান্য গাড়ি ডেকে পুলিশ ও দমকলকর্মীরা আহতদের হাসপাতালে পাঠান।
613
ঘটনাস্থল অত্যন্ত ঘিঞ্জি হওয়ায় উদ্ধারকাজ ব্যহত হয়।
713
ঘটনাস্থলে াসেন দিল্লি দমকলের ডেপুটি ফায়ার চিফ অফিসার সুনীল চৌধুরী। তিনি জানিয়েছেন, আনাজ মান্ডির ভিতরে ৬০০ বর্গফুট প্লটের উপরে দাঁড়িয়ে থাকা এই কারখানাটির ভিতরে কালো ধোঁয়ায় ঢেকে গিয়েছে। তাই দমকলকর্মীরা উদ্ধারকাজে সমস্যায় পড়েছেন। তবে তারমধ্যেই য়থাসাধ্য চেষ্টা করা হচ্ছে।
813
দমকলকর্মীরা এরপর প্রায় ৫০ জন শ্রমিককে জীবিত অবস্থায় উদ্ধার করেন। তাঁরা অধিকাংশ নাকে-মুখে ধোঁয়া ঢুকে গিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। কয়েকজন অল্পবিস্তর অগ্নিদগ্ধও হয়েছেন। তাঁদের উদ্ধার করে স্থানীয় লোকনায়ক হাসপাতালে পাঠানো হয়। ইপ্রত্যেকেই হয়েছে।
913
লোকনায়ক হাসপাতালের মেডিকাল সুপারিন্টেন্ডেন্ড জানিয়েছেন, তাঁদের ডাক্তাররা জরুরি ভিত্তিতে অগ্নিকাণ্ডে আহতদের প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দিচ্ছেন। তবে এখনও পর্যন্ত হাসপাতালে আনার পর ১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে।
1013
ঘটনাস্থলে উদ্ধারকাজে নেতৃত্ব দিচ্ছেন দিল্লি দমকল বিভাগের চিফ ফায়ার অফিসার অতুল গর্গ। তিনি জানিয়েছেন যাঁদের উদ্ধার করা হয়েছে, তারমধ্যে বেশ কয়েকজনের অবস্থা গুরুতর।
1113
জানা গিয়েছে ছয়তলা এই কারখানাটিতে স্কুল ব্যাগ থেকে শুরু করে জলের বোতল এবং বিভিন্ন ধরনের জিনিস মজুত করে রাখা ছিল। এতেই ধোঁয়া অত্যন্ত বিষাক্ত হয়ে উঠেছিল।
1213
কারখানাটিতে যে ধরনের বস্তু রাখা ছিল তাতে প্রচুর পরিমাণ কেমিক্যালও ছিল বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। যার জন্য মুহূর্তের মধ্যে আগুন ছড়িয়ে পড়েছিল।
1313
ঘটনাস্থলে এসে পৌঁছেছে জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী।