তপোবন টানেলে আটকে পড়াদের হদিশ পেতে উড়ছে ড্রোন, ব্যবহার করা হচ্ছে হেলিকপ্টারও
- FB
- TW
- Linkdin
সেনাবাহিনীর সঙ্গে যৌথ উদ্যোগেই কাজ করছে ভারত তিব্বত সীমান্ত পুলিশ বাহিনী। একই সঙ্গে কাজ করছে জাতীয় ও রাজ্য় বিপর্যয় বাহিনীর জওয়ানরা। উত্তরাখণ্ডের বিপর্যের পর থেকে এখনও পর্যন্ত প্রায় ২০০ জন নিখোঁজ রয়েছে। ৩২ জনের মৃত দেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
সেনাবাহিনীর সঙ্গে কাজ করছে ভারত তিব্বত সীমান্ত পুলিস বাহিনী বা আইটিবিপি ও জাতীয় ও রাজ্য বিপর্যয় বাহিনীর জওয়ানরা। উদ্ধারের পাশাপাশ জরুরি ভিত্তিতে ত্রাণ সরবরাহ করা হচ্ছে।
চামোলির জেলার তপোবনে এনটিপিটিসি-র হাইডেল বিদ্যুৎ প্রকল্পে প্রায় ১.৭ কিলোমিটার দীর্ঘ সুড়ঙ্গে আটকা পড়ে রয়েছে ৩৬ জন শ্রমিক। তাদের উদ্ধারে তৎপর উদ্ধাকারী দল।
বুধবার রাতেই টানেলের অন্দরে প্রবেশ করেছিল উদ্ধারকারী দল। কিন্তু এখনও পর্যন্ত পুরো টানেল পার করতে পারেনি তারা। মাত্র একটি মিটার পর্যন্তে যেতে সক্ষম হয়েছে। হড়পা বান আর প্লাবনের কারণে টানেলটি জলের তলায় ছিল। তাই উদ্ধারকারী দলেপ সদ্যদেরও প্রচুর প্রতিকূলতার পার হতে হচ্ছে।
রাজ্য বিপর্যয় বাহিনীর পক্ষ থেকে জানান হয়েছে, আটকে পড়াদের উদ্ধারে ড্রোন আর সারমেয় বাহিনীকে ব্যবহার করা হচ্ছে। শ্রমিকদের চিহ্ন পেতে টানেলের তাপ ও লেজার স্ক্যানিংয়ের জন্য ড্রোন ব্যবহার করা হচ্ছে।
সুড়ঙ্গের ভৌগলিক ম্যাপিং-এর জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে হিলিকপ্টার। এটি পরিস্থিতির ছবি তোলার পাশাপাশি ভিরতে স্ল্যাশের পরিমাণ সম্পর্কেও অবগত করবে উদ্ধারকারী দলকে। বোল্ডার থাকায় সুড়ঙ্গের ভিতরে জমে থাকা পলি পাথর বা স্ল্যাশ সরাতে খুব সমস্যা হচ্ছে বলেও জানান হয়েছে।