- Home
- West Bengal
- Kolkata
- করোনায় ভয়াবহ অবস্থা রাজ্যে, শুধু একদিনেই ৩৪ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত প্রায় ৮ হাজার
করোনায় ভয়াবহ অবস্থা রাজ্যে, শুধু একদিনেই ৩৪ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত প্রায় ৮ হাজার
- FB
- TW
- Linkdin
শনিবারের স্বাস্থ্য ভবনের করোনা বুলেটিন অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গে একদিনে করোনা নিয়ে মৃত্যুর সংখ্যা ৩৪ জন এবং এর মধ্যে কলকাতায় একদিনে মৃত্যু সংখ্যা ১০।
শনিবারের স্বাস্থ্য ভবনের করোনা বুলেটিন অনুযায়ী, উত্তর ২৪ পরগণায় ৮ জন, দক্ষিণ ২৪ পরগণায় ২ জন, হাওড়া ১ জন ,হুগলি ১ জন, পূর্ব বর্ধমানে ১ জন, পুরুলিয়া ২, বীরভূম ৩, মুর্শিদাবাদ ৫, জলপাইগুড়ি ১ জনের মৃত্যু হয়েছে। বাংলায় মোট মৃতের সংখ্যা ১০,৫৪০ জন। কলকাতায় মোট মৃতের সংখ্যা ৩,২০১।
শনিবারের স্বাস্থ্য ভবনের করোনা বুলেটিন অনুযায়ী, একদিনে কলকাতায় করোনার নতুন ঢেউয়ে আক্রান্তের সংখ্যা ৩৯৯ জন থেকে বেড়ে ১৯৯৮ জন এবং কলকাতায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা ১৫০,৮০০ জন। রাজ্যে এই মুহূর্তে মোট আক্রান্ত ৬৫১,৫০৮ জন।
করোনার নতুন ঢেউয়ে উত্তর ২৪ পরগণায় একদিনে আক্রান্ত ৮৮৭ থেকে বেড়ে ১৬৩৯ জন । তবে দৈনিক সংক্রমণ কমলেও এখনও সব জেলাকে পিছনে ফেলে করোনায় প্রথম স্থানে কলকাতা, দ্বিতীয় উত্তর ২৪ পরগণা। এদিকে একদিনে বাংলায় করোনা আক্রান্ত ৭,৭১৩ জন।
শনিবারের স্বাস্থ্য ভবনের করোনা বুলেটিন অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গেএই অবধি মোট অ্য়াক্টিভ আক্রান্তের সংখ্য়া ৩২ হাজার ৬২১ থেকে ৪৫ হাজার ৩০০ জন।
শনিবারের স্বাস্থ্য ভবনের করোনা বুলেটিন অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গে একদিনে হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৩৪২৬ জন। তাই বাংলায় কোভিডজয়ীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৫৮৭,০৩৭ জন থেকে ৬৫১,৫০৮ জন। সুস্থতার হার ৯৭.৬৪ শতাংশ থেকে কমে ৯১.৪৩।
রাজ্যে করোনা টিকার চাহিদা পূরণ করতে ৫ লক্ষ ডোজ আসছে স্বাস্থ্য দফতরের হাতে। নবান্নে বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে, ভ্যাকসিন দেওয়া হবে কলকাতার সমস্ত ওয়ার্ডে।
কোভিডে নির্বাচনী জমায়েতে এবার রাশ টানল কলকাতা হাইকোর্ট। আদালত স্পষ্ট জানিয়েছে, ভীড় রুখতে জেলা শাসক এবং কমিশনকেই দায়িত্ব নিতে হবে। প্রয়োজনে ১৪৪ ধারা ব্যবহার করা হতে পারে। হাইকোর্টের নির্দেশনামা ইতিমধ্যেই জেলাশাসক এবং কমিশনকে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে।
করোনার দ্বিতীয় ওয়েভ সামলাতে মহারাষ্ট্রে করা হয়েছে লকডাউন। কোথাও আার নাইট কার্ফু। তবে বাংলায় অতোটা কড়া না হলেও এবার ১০ দফা নির্দেশিকা জারি করল প্রশাসন।
এর মধ্যে অন্যতম সরকারি অফিস গুলিতে সর্বাধিক ৫০ শতাংশ কর্মী নিয়ে প্রতিদিন কাজ করতে হবে। সরকারি কর্মীদের ঘুরিয়ে ফিরিয়ে অফিস আনতে হবে।