- Home
- Lifestyle
- Lifestyle Tips
- Hair care: শীতে চুলের যত্ন নিতে মেনে চলুন এই ১০ টোটকা, ঘরোয়া উপায় সমাধান হবে চুলের সমস্যা
Hair care: শীতে চুলের যত্ন নিতে মেনে চলুন এই ১০ টোটকা, ঘরোয়া উপায় সমাধান হবে চুলের সমস্যা
- FB
- TW
- Linkdin
অ্যালোভেরার রসের সঙ্গে পাতিলেবুর রস মিশিয়ে লাগান। সপ্তাহে একদিন এই প্যাক লাগালে উপকার পাবেন। অ্যালোভেরার পাতা থেকে জেল বের করে নিন। এবার তার সঙ্গে মেশান পাতিলেবুর রস। ভালো করে মিক্স করুন। মিশ্রণটি স্ক্যাল্পে লাগান। ১৫ থেকে ২০ মিনিট রেখে শ্যাম্পু করে নিন।
পেঁয়াজের রস চুলের জন্য বেশ উপকারী। ১৫ দিন অন্তর পেঁয়াজের রস লাগান। পেঁয়াজ চিলারে ঘরে ভালো করে রস বের করে নিন। এবার তুলোয় করে পুরো স্ক্যাল্পে লাগান। ১৫ থেকে ২০ মিনিট পর শ্যাম্পু করে নিন। পেঁয়াজের রস লাগালে নতুন চুল গজাবে।
চুলের পুষ্টি জোগাতে ডিম বেশ উপকারি। একটি পাত্রে ডিমের সাদা অংশ নিয়ে ফেটিয়ে নিন। এবার তার সঙ্গে লেবুর রস মেশান। মিশ্রণটি স্ক্যাল্পে লাগান। শুকিয়ে গেলে শ্যাম্পু করে নিন। এতে চুলে যেমন পুষ্টি জোগাবে, তেমনই খুশকির সমস্যা দূর হবে।
লাগাতে পারেন ডিম ও দইয়ের প্যাক। একটি পাত্রে ডিমের সাদা অংশ নিয়ে ফেটিয়ে নিন। এবার তার সঙ্গে দই মেশান। সপ্তাহে ১ দিন ব্যবহারেই উপকার পাবেন।
শ্যাম্পুর পরিবর্তে ব্যবহার করুন রিঠে। আগের দিন রাতে রিঠে ভিজিয়ে রাখুন। সকালে জল ছেঁকে নিন। এটা শ্যাম্পু হিসেবে ব্যবহার করুন। এতে স্ক্যাল্পে জমে থাকা নোংরা বের হয়ে যাবে। রিঠে চুলের জন্য বেশ উপকারী।
ব্যবহার করুন আমলকি। আমলকি সেদ্ধ করে নিন। এবার ভালো করে চটকে প্যাক বানান। এটা স্ক্যাল্পে ও চুলে লাগান। ১৫ মিনিট পর শ্যাম্পু করে নিন।
শীতে খুশকির সমস্যায় ভোগেন অনেকে। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া বেশ কঠিন। বাজির চলতি প্রোডাক্টে কাজ না হলে, পাতিলেবুর রস (Lemon) লাগান। পাতিলেবুর রস লাগিয়ে ৩০ মিনিট রাখুন।
খাদ্যতালিকায় রাখুন প্রোটিন (Protein) যুক্ত খাবার। শীতে মসুর ডাল, মটরশুটি খেতে পারেন। খেতে পারেন ফল। এতে চুলে পুষ্টি জোগাবে।
চুল ভালো রাখতে চাইলে কাঠের চিরুনি ব্যবহার করুন। এতে চুল কম ছিড়বে। চুলের সঠিক যত্ন নিতে দিনে তিন থেকে চার বার ভালো করে চুল আঁচরান। চুলে জট পড়তে দেবেন না। এতে সমস্যা বাড়বে।
চুল ভালো রাখতে চাইলে রোজ পর্যাপ্ত জল খান। দিনে ৩ থেকে ৪ লিটার জল খাওয়া খুব দরকার। শীতে এমনিতেই জল কম খাওয়া হয়। এতে ডিহাইড্রেশনের সমস্যা বাড়ে। সঙ্গে দেখা দেয় তুল ও ত্বকের সমস্যা। তাই শীতে পর্যাপ্ত জল খান।