হোয়াটসঅ্য়াপ-ফেসসবুকে রোজ ইমোজি ব্য়বহার করেন! এই অজানা তথ্য়গুলি জানেন কি
১৭ জুলাই ছিল বিশ্ব ইমোজি দিবস। স্মার্টফোনের যুগে মেসেজ বা টেক্সটিং ইমোজি ছাড়া ভাবাই যায় না। ভার্চুয়াল ওয়ার্ল্ডে মনের ভাব প্রকাশ করার জন্যই ইমোজির জুড়ি মেলা ভার। জেনে নেওয়া যাক ইমোজি সম্পর্কে কিছু তথ্য।
| Published : Jul 18 2019, 12:06 PM IST
হোয়াটসঅ্য়াপ-ফেসসবুকে রোজ ইমোজি ব্য়বহার করেন! এই অজানা তথ্য়গুলি জানেন কি
Share this Photo Gallery
- FB
- TW
- Linkdin
110
এক সমীক্ষা বলছে প্রতিদিন ফেসবুকে ৭০ কোটি ইমোজি পাঠানো হয়।
210
এই ইমোজিদের মধ্যে রয়েছে দুষ্টু মুখ, রাগী মুখ, কৌতুহলী মুখ, আরও কত কী। তবে সবচেয়ে জলপ্রিয় হাসতে হাসতে চোখ দিয়ে জল বেরনোর ইমোজিটি।
310
১৭ জুলাই বিশ্ব ইমোজি দিবস। এই দিনটিকেও নানা ভাবে উদযাপন করেছেন বিশ্বের বিভিন্ন কোণের মানুষ। কেউ সেলফি তুলে, কেউ নিজে ইমোজির মতো ছবি তুলে, অ্যানিমেটেড ইমোজি দিয়ে।
410
প্রতিনিয়ত ভার্চুয়াল ওয়ার্ল্ডে কথা বলার সময়ে ইমোজি ব্যবহার করি আমরা। ইমোজি ছাড়া কথা বলা মানেই সেই কথোপকথনকে আমাদের অসম্পূরণ মনে হয়।
510
২০১৪ সালে ইমোজি দিবস প্রথম পালন করা হয়। ইমোজি সার্চ ইঞ্জিন ইমোজিপিডিয়া-র নির্মাতা জেরেমি বার্জ প্রথম ইমোজি দিবস পালন করেন।
610
সামনাসামনি কথোপকথনে মুখের অভিব্যক্তি দেখা যায়। তেমনই ভার্চুয়াল ওয়ার্ল্ডে নিজের অভিব্যক্তি শেয়ার করতে ইমোজি ব্যবহার করা প্রয়োজন।
710
ইমোজি শব্দটির উৎপত্তি জাপানি শব্দ ইমোডজি থেকে। এর অর্থ হাসিমুখ। ২০১৪ সাল থেকে সোশ্যাস মিডিয়া প্রথম ইমোজির রমরমা শুরু হয়।
810
১৯৯৯ সাল থেকে ইমোজির অস্তিত্ব ছিল। কিন্তু ২০১২ সালে অ্যাপল তাদের আইফোনে প্রথন ইমোজি ব্যবহার করে তাকে রাতারাতি জনপ্রিয় করে তোলে।
910
সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটগুলির মধ্যে প্রথম ইমোজি ব্যবহার করা হয় টুইটারে।
1010
বাজারে বেশ কিছু ইমোজি অ্যাপও আছে যেগুলির মাধ্যমে আপনি ইমোজি সেলফিও তুলতে পারেন।