- Home
- Lifestyle
- Lifestyle Tips
- মহাশিবরাত্রির এই উত্সবে প্রিয়জনকে অভিনন্দন জানান ,এই শুভেচ্ছা বার্তাগুলি শেয়ার করে
মহাশিবরাত্রির এই উত্সবে প্রিয়জনকে অভিনন্দন জানান ,এই শুভেচ্ছা বার্তাগুলি শেয়ার করে
- FB
- TW
- Linkdin
অনেক মন্দিরে পুজোর আয়োজন করা হয়। এই উপলক্ষে সকাল থেকেই সোশ্যাল মিডিয়ায় শিবরাত্রির বার্তা শেয়ার করছেন অনেকেই। ক্রম শুরু হয়। এছাড়াও আপনি এখানে উল্লেখিত বার্তা পাঠিয়ে আপনার প্রিয়জনকে শিবরাত্রির শুভেচ্ছা জানাতে পারেন।
হিন্দু মহাপুরাণ তথা শিবমহাপুরাণ অনুসারে এইরাত্রেই শিব সৃষ্টি, স্থিতি ও প্রলয়ের মহা তান্ডব নৃত্য করেছিলেন । আবার এইরাত্রেই শিব ও পার্বতীর বিবাহ হয়েছিল । এর নিগুঢ় অর্থ হল শিব ও শক্তি তথা পুরুষ ও আদিশক্তি বা পরাপ্রকৃতির মিলন।
"মহাদেবের মহিমা তাঁর ভক্তদের অতুলনীয় পরিত্রাণ, শিবের করুণা আপনার উপর বর্ষিত হোক এবং আপনার জীবন সুখে পূর্ণ হোক। শুভ মহাশিবরাত্রি"
মহাশিবরাত্রি অনুষ্ঠানে ভারতবর্ষের বারোটি জ্যোতির্লিঙ্গ তথা সোমনাথ, মল্লিকার্জুন, মহাকালেশ্বর, ওঁকারেশ্বর, কেদারনাথ, ভীমশঙ্কর, বিশ্বেশ্বর, ত্র্যয়ম্বকেশ্বর, বৈদ্যনাথ, নাগেশ্বর, রামেশ্বর ও ঘুশ্মেশ্বর এ বহু মানুষের সমাগম হয় ও সবার হাতে এই জ্যোতির্লিঙ্গের পূজা ও পবিত্র স্পর্শলাভ ঘটে।
"শুভ মহাশিবরাত্রি নগেন্দ্রারায় ত্রিলোচনয় ভাসমঙ্গারাগাই মহেশ্বরায় নিত্যয় শুদ্ধায় দিগম্বরায় তসমই 'ন' করয় নমঃ শিবায় ওম নমঃ শিবায়! শুভ মহাশিবরাত্রি ২০২২"
মহাশিবরাত্রি বা শিবরাত্রি হচ্ছে হিন্দু শৈব সম্প্রদায়ের নিকট একটি গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠান। এই মহাশিবরাত্রি ফাল্গুন মাসের কৃষ্ণ পক্ষের চতুর্দশী তিথিতে পালিত হয়। মহাশিবরাত্রি হল হিন্দুধর্মের সর্বোচ্চ আরাধ্য দেবাদিদেব মহাদেব ‘শিবের মহা রাত্রি’।
"চারিদিকে ভোলেনাথের নাম, সবাই বলে বোমা, আওয়াজ কর, তুমিও পূজা কর, আমাদেরও পূজা করা উচিত, ওম নমঃ শিবায়ে চারিদিক। শুভ মহাশিবরাত্রি"
মহাশিবরাত্রি হল হিন্দুধর্মের সর্বোচ্চ আরাধ্য দেবাদিদেব মহাদেব ‘শিবের মহা রাত্রি’। অন্ধকার আর অজ্ঞতা দূর করার জন্য এই ব্রত পালিত হয়। অগণিত ভক্ত এইদিন শিবলিঙ্গে গঙ্গাজল, দুধ, বেলপাতা, ফুল দিয়ে পূজা করে থাকে।
"শিবের ছায়া তোমার উপর থাকুক, যে তোমার ভাগ্যের পরিবর্তন করতে পারে, তুমি তোমার জীবনে সেই সব পাবে, যা কেউ কখনও পায়নি। ওম নমঃ শিবায়! শুভ মহাশিবরাত্রি ২০২২"
‘ওঁ নমঃ শিবায়’ এই মহামন্ত্র জপ করা হয় । সেদিন রাত্রি জাগরণ করা হয় ও শিবের ব্রতকথা, মন্ত্র আরাধণা করা হয়। ভারতবর্ষের বারোটি জ্যোতির্লিঙ্গ তথা সমস্ত শিবমন্দিরে এই পূজা চলে, তান্ত্রিকেরাও এইদিন সিদ্ধিলাভের জন্য বিশেষ সাধনা করে।
"যে সমস্যার কোনও সমাধান নেই, তার সমাধান শিব করে। শিব সত্য , শিব অসীম, শিব অনন্ত, শিব ভগবন্ত, শিব ওমকার, শিব ব্রহ্ম, শিব শক্তি, শিব ভক্তি। শুভ মহাশিবরাত্রি শুভ মহাশিবরাত্রি"
এইরাত্রেই শিব ও পার্বতীর বিবাহ হয়েছিল । এর নিগুঢ় অর্থ হল শিব ও শক্তি তথা পুরুষ ও আদিশক্তি বা পরাপ্রকৃতির মিলন। এই মহাশিবরাত্রিতে শিব তার প্রতীক লিঙ্গ তথা শিবলিঙ্গ রূপে প্রকাশিত হয়ে জীবের পাপনাশ ও মুক্তির পথ দিয়েছিলেন।
"সমগ্র বিশ্ব, কার আশ্রয়ে, সেই শিবের চরণে, সেই শিবের পায়ের ধূলি হয়ে, আসুন আমরা একসঙ্গে শ্রদ্ধার ফুল নিবেদন করি। বলি শুভ মহাশিবরাত্রি"
মহাশিবরাত্রি বা শিবরাত্রি হচ্ছে হিন্দু শৈব সম্প্রদায়ের নিকট একটি গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠান। এই মহাশিবরাত্রি ফাল্গুন মাসের কৃষ্ণ পক্ষের চতুর্দশী তিথিতে পালিত হয়। মহাশিবরাত্রি হল হিন্দুধর্মের সর্বোচ্চ আরাধ্য দেবাদিদেব মহাদেব ‘শিবের মহা রাত্রি’।
"আপনার জীবনের সুখ ও ভগবান ভোলের কৃপা আপনার উপর বর্ষিত হোক, জীবনে নতুন উদ্যমে ভরে উঠুক। শুভ মহাশিবরাত্রি!"
সব ব্রতের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ হল এই মহাশিবরাত্রি। ব্রতের আগের দিন ভক্তগণ নিরামিষ আহার করে। রাতে বিছানায় না শুয়ে মাটিতে শোয়া হয়। ব্রতের দিন তারা উপবাসী থাকে। তারপর রাত্রিবেলা চার প্রহরে শিবলিঙ্গকে দুধ, দই, ঘৃত, মধু ও গঙ্গাজল দিয়ে স্নান করানো হয়।
"এই তিন জগতে নয় ভাগে, মহাদেব শিবের চেয়ে বড় কেউ নয়! মহাশিবরাত্রির উৎসব আপনাদের সকলের জন্য আনন্দ বয়ে আনুক।"
ভারতবর্ষের বারোটি জ্যোতির্লিঙ্গ তথা সমস্ত শিবমন্দিরে এই পূজা চলে, তান্ত্রিকেরাও এইদিন সিদ্ধিলাভের জন্য বিশেষ সাধনা করে। মহাশিবরাত্রি সাধারণত ইংরাজী মাসের ফেব্রুয়ারি বা মার্চ এ অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে।
"শান্তি তোমার দ্বারে আসুক, জীবনে সুখের বসন্ত পূর্ণ করুক, জীবনে দুঃখ না থাকুক, সুখ ছড়িয়ে পড়ুক সর্বত্র। আপনাকে জানাই মহাশিবরাত্রির শুভেচ্ছা !"