হোমিওপ্যাথি ওষুধ যদি খান, এই নিয়মগুলো মেনে চলছেন তো
- FB
- TW
- Linkdin
হোমিওপ্যাথি ওষুধ খাওয়ার সময় বেশ সতর্ক থাকা প্রয়োজন। কারণ একটু নিয়ম এদিক ওদিক হলেই তা কাজ করবে না। তাই বুঝে নিয়ম মেনে ওষুধ খান।
আপনি যদি এই মুহূর্তে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা করান তাহলে নেশা জাতীয় কোন কিছুই গ্রহণ করবেন না। কারণ এসবের মধ্যে এমন কিছু পদার্থ রয়েছে যা হোমিওপ্যাথি ওষুধের কার্যকারিতা পথে বাধা সৃষ্টি করে।
হোমিওপ্যাথি ওষুধের শিশি মুখে করে কিংবা কাগজের মধ্যে নিয়ে খাওয়া উচিত। হোমিওপ্যাথি ওষুধ খাওয়ার আগে ভালো করে মুখ ধুয়ে ও কুলকুচি করে নেবেন।
হোমিওপ্যাথি ওষুধ খাওয়ার ১০ মিনিট আগে কিংবা পরে কোন কিছুই মুখে দেবেন না, এতে ওষুধের কার্যকারিতা কমে যায়।
হোমিওপ্যাথি ওষুধ কখনো হাতের তালুর মধ্যে নেবেন না কারণ এই জাতীয় ওষুধের মধ্যে এক প্রকার স্পিরিট থাকে, যা সাথে সাথে উড়ে যায়।
ওষুধের ঢাকনা কখনই খুলে রাখবেন না। হোমিওপ্যাথি ওষুধের শিশি সবসময় ঠান্ডা শীতল ও অন্ধকার জায়গায় রেখে দেওয়া উচিত।
একই রোগ হলেও অন্য কোন রোগীর হোমিওপ্যাথি ওষুধ গ্রহণ করবেন না। কারণ মানুষ অনুযায়ী ওষুধের ধরন আলাদা হয়। এতে আপনার উপকার হওয়ার বদলে বরং ক্ষতি হবে।
সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি হলো, যে জায়গায় হোমিওপ্যাথি ওষুধের শিশিটি রাখবেন সেগুলো যেন সরাসরি রোদের মধ্যে না থাকে।
অ্যালোপ্যাথি কিংবা আয়ুর্বেদিক ওষুধ খাওয়ার সাথে কখনোই হোমিওপ্যাথি ওষুধ নেবেন না, এতে এর কার্যকরিতা সঠিকভাবে হয় না।
এই জাতীয় ওষুধ খেলে কখনোই টক জাতীয় খাবার খাওয়া উচিত নয়, কারণ হোমিওপ্যাথিক ওষুধের কার্যকারিতা নষ্ট করে। এমনকি চা কফিও এড়িয়ে চলা ভালো।