যৌন উত্তেজনা বাড়াতে ঘুমানোর সময় অবশ্যই করুন এই কাজ, হাতেনাতে মিলবে ফল
সুস্থতার চাবিকাঠি ভালবাসার সম্পর্ক। আর সম্পর্কের গাঢ় বন্ধন মানেই যৌন মিলন। অত্যাধিক কাজের চাপ, মানসিক টেনশনে থেকে স্ট্রেসের কারণে সম্পর্কে ছেদ ঘটছে অনেকেরেই। আর দীর্ঘদিন বাদে একে অপরের সঙ্গে যৌন মিলনে আবদ্ধ হলেই সেই সম্পর্কে যেন একটা দুরত্ব চলে আসে। বর্তমান যুগে বিবাহবিচ্ছেদ যেন কোনও বড় ব্যাপারই নয়। ডিজিটাল যুগে সম্পর্কও যেন খুব সহজেই উষ্ণতা হারাচ্ছে। এমন অনেকেই আছেন সম্পর্কের যৌনতা বজায় রাখতে পারছেন না। যৌন উত্তেজনা বাড়াতে এবং সম্পর্কের উষ্ণতা বজায় রাখতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে এই কাজগুলি অবশ্যই করুন। তাহলেই দেখবেন হাজারো কর্মব্যস্ততার মধ্যেও আপনার প্রতিটি রাতই উষ্ণ হয়ে উঠছে।
- FB
- TW
- Linkdin
বর্তমানে বেশিরভাগ দম্পতিরাই কোনও না কোনও চাকরি বা কাজ করেন। আর যারা বেসরকারি সংস্থায় কর্মরত তাদের কাজের সময়ও এক হয় না। স্বাভাবিকভাবেই অপেক্ষা করার সময় ক্রমশই কমছে।
কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সুখী দাম্পত্যের চাবিকাঠি হল একসঙ্গে ঘুমোতে যাওয়া। সারাদিন হাজারো কাজের পর ঘুমানোটা যেন একসঙ্গে হয়।
সমীক্ষায় দেখা গেছে, একে অপরকে জড়িয়ে ধরে সারারাত ঘুমোলে সম্পর্কের বন্ধন নাকি অনেকবেশি দৃঢ় হয়। আর তাতেই নাকি অবলীলায় কাটিয়ে দেওয়া যেতে পারে বছরের পর বছর।
লকডাউনে ওয়ার্ক ফ্রম হোম চললেও প্রিয়জনদের সঙ্গে যোগাযোগ ক্রমশ কমছে।
দিনের সিংহভাগ সময়ই গ্রাস করে নিচ্ছে অফিস। তার উপর মিটিং, কাজের চাপ এসব তো রয়েইছে।
আর সেই কারণেই বেশিরভাগ কর্মরত স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কের মধ্যে চিড় ধরছে অনায়াসেই। সুস্থ দাম্পত্যের সম্পর্ক বজায় রাখতে চাইলে আজ থেকেই সাবধান হোন।
হাজারো কর্মব্যস্ততার মাঝেও দিনের কিছুটা সময় নিজেদের জন্য বের করে নিন। অফিসের কাজ বাড়িতে বসে করার ফাঁকেও একে অপরের সঙ্গে কথা বলুন।
কাজ হয়ে গেলে দুজনে একসঙ্গে একটু বিশ্রাম নিন। ঘরের লাইট বন্ধ করে যে কোনও হালকা সুগন্ধী স্প্রে করে দুজনে একটু সময় কাটান। এতেও সম্পর্ক ভাল থাকে।
নিজেদের একান্ত সময়ে স্মার্টফোন বন্ধকরে রাখুন। আর যদি পারেন তাহলে শোবার ঘরে মোবাইল নিয়ে ঢোকাও আজ থেকে বন্ধ করে দিন।
স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কে ঝামেলা হবে না তা প্রায় অসম্ভব। ঘুমোতে যাওয়ার আগে ঝগড়া হলে তা মিটিয়ে নিন রাতেই।