- Home
- West Bengal
- West Bengal News
- Flood: রেকর্ড বৃষ্টিতে নদীর জলের তোড়ে ভাসল বাঁকুড়া, জল বিপদ সীমার উপরে, বিচ্ছিন্ন রাজ্যসড়ক
Flood: রেকর্ড বৃষ্টিতে নদীর জলের তোড়ে ভাসল বাঁকুড়া, জল বিপদ সীমার উপরে, বিচ্ছিন্ন রাজ্যসড়ক
- FB
- TW
- Linkdin
সাম্প্রতিক অতীতের রেকর্ড ছাড়ালো বাঁকুড়ায় গত ২৪ ঘন্টার বৃষ্টি। সব রেকর্ড ছাড়িয়ে একদিনের বৃষ্টি হয়েছে ৩৫৪ মিলিমিটার। অত্যধিক বৃষ্টির জেরে জেলার সব নদী ফুঁসছে। বাঁকুড়া শহরের পাশ দিয়ে বয়ে চলা গন্ধেশ্বরী নদীর জল ভাসিয়েছে বাঁকুড়া শহরের বাইপাস রাস্তা।
বাঁকুড়া শহরের বাইপাস রাস্তা, ওই এলাকার একাধিক দোকান বাড়ি জলের তলায়। দ্বারকেশ্বর নদের জল বয়েছে বিপদ সীমার উপরে। শীলাবতী নদীর জলে ডুবেছে সিমলাপাল সেতু। বন্ধ হয়ে গেছে বাঁকুড়া-ঝাড়গ্রাম রাজ্যসড়ক।
শালী নদীর জলে প্লাবিত সোনামুখী ব্লকের বেশ কয়েকটি গ্রাম। জলে নেমে দুই প্রশাসনিক আধিকারিক উদ্ধার কার্য্যে হাত লাগালেন। সোনামুখী ব্লকের জলবন্দী পিতরাবনী গ্রাম খালি করে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হলো গ্রামের মানুষকে।
বিষ্ণুপুরের মহকুমা শাসক অনুপ কুমার দত্ত ও এসডিপিও কুতুবুদ্দিন খান এই দুই আধিকারিক একেবারেই গ্রাউন্ড জিরো থেকে গ্রামবাসীদের উদ্ধার কার্য্যে হাত লাগালেন। এই গ্রামের গ্রামবাসীরা পুরো জলবন্দী হয়েছিল এরপরেই প্রশাসনিক উদ্যোগে সকলকে সরিয়ে আশ্রয় দেওয়া হয়েছে ত্রানশিবিরে।
বাঁকুড়ার মুকুটমনিপুর কংসাবতী জলাধারের জলস্তর হু হু করে বাড়ছে। ভারি বৃষ্টির জেরে মাত্রাতিরিক্ত হারে জল ঢুকছে জলাধারে তাই জলাধারের জল ছাড়লো কংসাবতী কর্তৃপক্ষ। বৃহঃস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০ টা থেকে জলাধার থেকে কংসাবতী নদী পথে ২৫০০০ কিউসেক জল ছাড়া হল।
বাঁকুড়ার মুকুটমনিপুর কংসাবতী জলাধারের ৮ টি গেট দিয়ে এই জল ছাড়া হয়েছে। যেহেতু মকুটমনিপুর জলাধারে ইনফ্লো বেশী রয়েছে তাই প্রতি দু ঘন্টা অন্তর এই জল ছাড়ার পরিমাণ বাড়াবে কংসাবতী জলাধার কর্তৃপক্ষ।
জল ছাড়ার জেরে কংসাবতী নদী অববাহিকা অঞ্চলগুলিকে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে। পশ্চিম মেদিনীপূর ও পুর্বমেদিনীপুর কংসাবতী অববাহিকা অঞ্চলকেও সতর্ক করা হয়েছে ।
স্পীড বোর্ট ও নৌকা করে দুর্গত মানুষদের উদ্ধার করে নিয়ে আসা হয় নিরাপদ স্থানে। মহকুমা শাসক কে দেখা গেলো নিজে জলে নেমে দুর্গত বাচ্চা কে কোলে নিয়ে পৌছে দিলেন নিরাপদ স্থানে।
বিষ্ণুপুরের মহকুমা শাসক অনুপ কুমার দত্ত ও এসডিপিও কুতুবুদ্দিন খান এই দুই আধিকারিক, শুধু এই গ্রাম নয় পার্বতীয়া গ্রামের জলবন্দী গ্রামবাসীদের উদ্ধার করে নিরাপদে নিয়ে আসার ব্যবস্থা করা হয় প্রশাসনের উদ্যোগে। মহকুমা শাসক ও বিষ্ণুপুরের এস ডি পি ও কে ভুমিকাতে খুশি দুর্গত গ্রামবাসীরা।
মহকুমা শাসক কে দেখা গেলো নিজে জলে নেমে দুর্গত বাচ্চা কে কোলে নিয়ে পৌছে দিলেন নিরাপদ স্থানে। শুধু এই গ্রাম নয় পার্বতীয়া গ্রামের জলবন্দী গ্রামবাসীদের উদ্ধার করে নিরাপদে নিয়ে আসার ব্যবস্থা করা হয় প্রশাসনের উদ্যোগে। মহকুমা শাসক ও বিষ্ণুপুরের এস ডি পি ও কে ভুমিকাতে খুশি দুর্গত গ্রামবাসীরা।