সংক্ষিপ্ত
নানা কারণে দেখা দিচ্ছে স্ট্রেস। এই স্ট্রেস এক সময় কঠিন মানসিক জটিলতার কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে। এই সকল মানসিক রোগের মধ্যে আরও একটি হল পোস্ট ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডার। কোনও কঠিন ঘটনার সম্মুখীন হলে দেখা দিতে পারে এমন রোগ। এই রোগ ক্রমে গ্রাস করছে বহু মানুষকে। বর্তমানে পোস্ট ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডার নিয়ে রয়েছে একাধিক মিথ।
নানা রকম মানসিক জটিলতায় আক্রান্ত হচ্ছেন বহু মানুষ। নানা কারণে দেখা দিচ্ছে স্ট্রেস। এই স্ট্রেস এক সময় কঠিন মানসিক জটিলতার কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে। এই সকল মানসিক রোগের মধ্যে আরও একটি হল পোস্ট ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডার। কোনও কঠিন ঘটনার সম্মুখীন হলে দেখা দিতে পারে এমন রোগ। এই রোগ ক্রমে গ্রাস করছে বহু মানুষকে। বর্তমানে পোস্ট ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডার নিয়ে রয়েছে একাধিক মিথ।
পোস্ট ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডার উপসর্গ কী কী-
সারাক্ষণ মানসিক চাপ উপলব্ধি করা, বারে বারে দুঃস্বপ্ন দেখেন বর্তমানে পোস্ট ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডার হলে। সঙ্গে সব সময় কোনও দুর্ঘটনা মনে পড়া ও বিরক্তি ভাব ও ঘুমে ব্যঘাত হতে পারে পোস্ট ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডার দেখা দিলে।
পোস্ট ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডার নিয়ে ভুল ধারণা -
অনেকেরই ধারণা শুধু ঘনিষ্ঠ কারও মৃত্যুতে পোস্ট ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডার দেখা দেয়। কিন্তু, এই ধারণা একেবারে ভুল। ঘনিষ্ঠ ব্যক্তির মৃত্যুতে পোস্ট ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডার হতে পারে, বাকি ঘটনায় নয়- এমন ধারণা ভুল। যে কোনও ঘটনায়, ব্যক্তি যদি খুব আঘাত পান তবে পোস্ট ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডার দেখা দিতে পারে।
অনেকেরই মনে পোস্ট ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডার খুব কঠিন রোগ। একেবারেই তা নয়। এটা সাধারণ বিষয় নয় বলে মনে করেন অনেকে। বাস্তবে তা একেবারেই নয়। বর্তমানে এই রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন বহু মানুষ। এমনকী, কঠিন চিকিৎসায় এই রোগ থেকে মুক্তি সম্ভব বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
শুধু মাত্র দুর্বল ব্যক্তিরা এই ট্রমায় আক্রান্ত হন, এধারণাও একেবারে ভুল। দুর্বল মানসিকতার ব্যক্তিরা আঘাত পান, আর বাকিরা পান না, তা নয়। পোস্ট ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডারে আক্রান্ত হতে পারেন যে কেউ। কোনও ঘটনার প্রেক্ষিতে দেখা দেয় এমন ট্রমা। তাই পোস্ট ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডার দেখা দিতে তৎক্ষণাত ডাক্তারি পরমার্শ নেওয়া দরকার।
এই রোগ মোটেও চিরস্থায়ী নয়। পোস্ট ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডার দেখা দিতে তা সঠিক চিকিৎসার প্রয়োজন। ডাক্তারি পরামর্শে এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। তাই পোস্ট ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডার দেখা দিলে সঠিক ডাক্তারের পরামর্শ নিন। এই মানসিক রোগ যার-তার দেখা দিতে পারে। কেউ যদি কঠিন কোনও ঘটনার সম্মুখীন হন, তাহলে দেখা দিতে পারে এই সমস্যা।
আরও পড়ুুন- সোনার দামে কিছুটা স্বস্তি, পয়লা বৈশাখে লাভের আশায় সোনা বিক্রেতা
আরও পড়ুন- গরম লেগে আচমকা জ্বর? ওষুধের কাজ করবে এই পাঁচ ফল
আরও পড়ুন- ত্বকের যত্নে শুধু নয়, স্ট্রেচ মার্কস কমাতে দারুণ কার্যকরী ভিটামিন-ই ক্যাপসুল