সংক্ষিপ্ত
রোগের কারণেই বয়স যেন দ্বিগুণ বেড়ে যাচ্ছে। কাজের ব্যস্ততার মধ্যে প্রত্যেকে এতটাই মগ্ন যে শরীর নিয়ে সচেতনতা লোপ পাচ্ছে ধীরে ধীরে। বিশেষত কোন খাবার শরীরের জন্য ভাল, আর কোনটি নয়, এটিই এখন ভুলে যাচ্ছি আমরা। ব্যস্ততার মধ্যে কোন সময়ে কী খাচ্ছি আর কখন খাচ্ছি তার কোনও হিসেবই আমরা রাখতে পারছি না। আর তার ফলেই নানান কঠিন রোগের শিকার হতে হচ্ছে আমাদেরকে। বয়সের কারণে রোগ নয় বরং রোগের কারণেই বয়স যেন দ্বিগুণ হয়ে যাচ্ছে। আর এই সবের পিছনে দায়ী আমরাই। আর দীর্ঘদিন ধরে এইগুলি চলতে থাকলে সামনেই অপেক্ষা করছে বড় বিপদ।
রোগের কারণেই বয়স যেন দ্বিগুণ বেড়ে যাচ্ছে। কাজের ব্যস্ততার মধ্যে প্রত্যেকে এতটাই মগ্ন যে শরীর নিয়ে সচেতনতা লোপ পাচ্ছে ধীরে ধীরে। বিশেষত কোন খাবার শরীরের জন্য ভাল, আর কোনটি নয়, এটিই এখন ভুলে যাচ্ছি আমরা। ব্যস্ততার মধ্যে কোন সময়ে কী খাচ্ছি আর কখন খাচ্ছি তার কোনও হিসেবই আমরা রাখতে পারছি না। আর তার ফলেই নানান কঠিন রোগের শিকার হতে হচ্ছে আমাদেরকে। বয়সের কারণে রোগ নয় বরং রোগের কারণেই বয়স যেন দ্বিগুণ হয়ে যাচ্ছে। আর এই সবের পিছনে দায়ী আমরাই। আর দীর্ঘদিন ধরে এইগুলি চলতে থাকলে সামনেই অপেক্ষা করছে বড় বিপদ।
শরীরের জন্য খাওয়া নয়, বরং তার বদলে খেতে হবে বলে খাচ্ছি এটাই বাস্তব রূপ পেয়েছে। আর এই কারণের জন্যই নিজেদের অজান্তে শরীরের বিরাট ক্ষতি করে ফেলছি আমরা। অনেকেই খাওয়ার পর ভরা পেটেই ফল খান। যা কিনা শরীরের পক্ষে খুব ভাল বলে মনে করেন। কিন্তু এটি একদমই ভুল ধারণা। ফল খাওয়ার অভ্যেস যেমন শরীরের পক্ষে ভাল। তেমনি ফল খাওয়ার সময়টাও জানা সবার আগে দরকার। ফল যেমন আমাদের ইনটেসটাইনকে পরিস্কার করে , তেমনি আবার খাওয়ার পর ফল খেলে হজমের গুরুতর সমস্যা দেখা যায়। যা শরীরের পক্ষে অত্যন্ত ক্ষতিকর।
খাবার খাওয়ার পর কখনওই স্নান করবেন না। রাত হোক বা দিন খাওয়ার আগেই স্নানটা সেরে নিন।খাবার খাওয়ার পর শরীরে রক্ত সঞ্চালন বেড়ে যায়। স্নানের পর রক্ত সঞ্চালন কমে। তাই খাবার ঠিকমতো হজম হয় না। যার ফলে শরীরে দেখা যায় নানা সমস্যা। খাওয়ার পরেই অনেকের ধূমপানের অভ্যেস রয়েছে। সেটা যে শরীরের জন্য কতটা ক্ষতিকর সেটা সবারই জানা। তা সত্ত্বেও এটা না করলে যেন খাওয়াটা পরিপূর্ণ হয় না। এতে হজম ক্ষমতা একেবারে কমে যায়। ধীরে ধীরে লিভারের সমস্যাও দেখা যায়।ভরা পেটে কখনওই চা খাবেন না। অনেকের কাছেই এটি অভ্য়াসে পরিণত হয়েছে। কিন্তু লাঞ্চ বা ডিনারের পর চা বা কফি খেলে গ্যাস , বদহজম হওয়ার পাশাপাশি কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দেখা দিতে পারে। শুধু তাই নয় হজমের সমস্যাও দেখা যায়। এমনকী গ্যাসের সমস্যা বেড়ে গিয়ে হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনাও বেড়ে যায়।