সংক্ষিপ্ত
আইন প্রণয়নের জন্য ইতিমধ্যেই একটি কমিটি তৈরি করা হয়েছে। সেই কমিটিতে ১৮ জন সদস্য রয়েছেন বলে খবর। এই প্রসঙ্গে কর্ণাটকের শ্রমমন্ত্রী সন্তোষ লাড বলেন, ‘প্রস্তাবটি আমরা পর্যালোচনা করে দেখছি ও কমিটির সদস্যদের সঙ্গে একটি বৈঠক করার পরিকল্পনা করেছি’।
মেনস্ট্রুয়াল লিভ অ্যান্ড ফ্রি অ্যাকসেস টু উইমেন টু মেনস্ট্রুয়াল হেলথ প্রোডাক্টস। এক কথায় ঋতুকালীন ছুটি। চলতি বছর জুলাই মাসে সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court) স্পষ্ট জানিয়েছে, ঋতুকালীন ছুটির বিষয়ে কেন্দ্র এবং রাজ্য সরকারের সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত। ইতিমধ্যেই এদেশের বেশ কয়েকটি রাজ্যে মাসিক ছুটি শুরু হয়েছে। এবার কর্ণাটক সরকারও সেই পথেই হাঁটতে চলেছে বলে জানা যাচ্ছে।
জানা যাচ্ছে, এই আইন প্রণয়নের জন্য ইতিমধ্যেই একটি কমিটি তৈরি করা হয়েছে। সেই কমিটিতে ১৮ জন সদস্য রয়েছেন বলে খবর। এই প্রসঙ্গে কর্ণাটকের শ্রমমন্ত্রী সন্তোষ লাড বলেন, ‘প্রস্তাবটি আমরা পর্যালোচনা করে দেখছি ও কমিটির সদস্যদের সঙ্গে একটি বৈঠক করার পরিকল্পনা করেছি’।
ওড়িশা, বিহার, কেরালা- এদেশের এই তিন রাজ্যে ইতিমধ্যেই কর্মজীবী মহিলাদের জন্য ঋতুকালীন ছুটি চালু করা হয়েছে। এবার সেই পথেই হাঁটার কথা ভাবছে কর্ণাটক সরকার (Government of Karnataka)। ঋতুমতী মহিলাদের সুবিধার্থে বছরে অতিরিক্ত ৬টি ছুটি দেওয়ার কথা ভাবনাচিন্তা করা হচ্ছে বলে খবর। মহিলাদের কর্মজীবন এবং ব্যক্তিগত জীবনে আরও ভালো করে ভারসাম্য বজায় রাখতে নয়া আইন আনা হতে পারে বলে জানা যাচ্ছে।
সরকারি হোক বা বেসরকারি, উভয় চাকরির ক্ষেত্রেই মিলবে এই সুবিধা। বছরের ৬টা দিন সবেতন ছুটি (Menstrual Leave) পাবেন কর্মজীবী মহিলারা। এবার এমনই আইন আনা কথা ভাবছে রাজ্য সরকার। এর ফলে অগুনতি মহিলা কর্মীর সুরাহা হবে বলে মনে করা হচ্ছে।
আরও খবরের জন্য চোখ রাখুন এশিয়ানেট নিউজ বাংলার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।